প্রেম, আমি তামাম পৃথিবী ঘুরে, ছুঁয়ে এসে দুঃখের স্বাদ,
তোমার কণ্ঠস্বর, তোমার গীটারে স্পন্দিত রিনরিনে হাত,
হেমন্তকে চুমু দেওয়া আগুনের আঁচ, আর আকাশে ফিরে আসা
রাতের কাছে সমর্পিত হই।
আমি সবার জন্য চেয়েছি রুটি, স্বাধীন অধিকার;
যে শ্রমিকের কোনো আগামী নেই, তার জন্য বেঁচে থাকার মাটি।
কেউ যেন আশা না করে -- আমার রক্ত, আমার বেদনার গান বোবা হয়ে যাবে,
সরাইওলা আমার চোখে চোখ রেখে গম্ভীর স্বরে বলল, কবুতর খুব ভালো পক্ষী। আমি প্রত্যেক বিষ্পতিবার কবুতর পাক কইরা খাই।
তন্দুর রুটি চাবাতে চাবাতে আমি আতকা বিষম খেলাম একটু। শালা বলে কি?!
এমন একটা দিন যায় না যেদিন অন্তত একবার তাঁর গানের কোন কলি, কবিতার কোন ছত্র, নাটকের কোন সংলাপ বা কোন চিত্রকর্মের কথা স্মরণ করি নি। অথচ এমন ত নয়, তাঁর বিপুল সৃষ্টির এক কুচির বেশী কিছু সংগ্রহে এসেছে আমার! আবার তাঁকে বাদ দিয়ে আর কিছুই পড়িনি, শুনিনি, দেখিনি এমনও ত নয়! তবু তাঁর কাছে না এসে উপায় থাকে না।