-ঐ বাজার করে আন তো।
-কি আনব?
-ইস, বাজার কি আনবে সেইটাও জিগেস করছে। বোকা ক্যান রে তুই অ্যাতো? যা, ব্যাগ নিয়ে যা।
প্রেম, আমি তামাম পৃথিবী ঘুরে, ছুঁয়ে এসে দুঃখের স্বাদ,
তোমার কণ্ঠস্বর, তোমার গীটারে স্পন্দিত রিনরিনে হাত,
হেমন্তকে চুমু দেওয়া আগুনের আঁচ, আর আকাশে ফিরে আসা
রাতের কাছে সমর্পিত হই।
আমি সবার জন্য চেয়েছি রুটি, স্বাধীন অধিকার;
যে শ্রমিকের কোনো আগামী নেই, তার জন্য বেঁচে থাকার মাটি।
কেউ যেন আশা না করে -- আমার রক্ত, আমার বেদনার গান বোবা হয়ে যাবে,
সরাইওলা আমার চোখে চোখ রেখে গম্ভীর স্বরে বলল, কবুতর খুব ভালো পক্ষী। আমি প্রত্যেক বিষ্পতিবার কবুতর পাক কইরা খাই।
তন্দুর রুটি চাবাতে চাবাতে আমি আতকা বিষম খেলাম একটু। শালা বলে কি?!
এমন একটা দিন যায় না যেদিন অন্তত একবার তাঁর গানের কোন কলি, কবিতার কোন ছত্র, নাটকের কোন সংলাপ বা কোন চিত্রকর্মের কথা স্মরণ করি নি। অথচ এমন ত নয়, তাঁর বিপুল সৃষ্টির এক কুচির বেশী কিছু সংগ্রহে এসেছে আমার! আবার তাঁকে বাদ দিয়ে আর কিছুই পড়িনি, শুনিনি, দেখিনি এমনও ত নয়! তবু তাঁর কাছে না এসে উপায় থাকে না।
৫ বছর আগে লেখা জ্যোতির এই ব্লগটার মতো দুঃখজাগানিয়া ব্লগ আমি কমই পড়েছি। একটা কারণ হচ্ছে, আমি পড়ি কম। সব সচলের চাইতে আমি কম পড়েছি। আরেকটা কারণ হচ্ছে, আমি দুঃখজাগানিয়া লেখা পড়িনা, বিরক্ত হই। জ্যোতি প্যানপ্যান করে এই লেখা লেখেনি। জ্যোতিকে চিনি বলে লেখাটা পড়া হয়েছিল।
জার্মানিতে আসার মাসদুয়েক পর ইন্দোনেশিয়ান এক বন্ধুর সঙ্গে কথা হচ্ছে। ইন্দোনেশিয়ার মেয়েরা অসামান্যা। বেশিরভাগেই আকারে বাঙালির কাছাকাছি। আর ওইটুকু শরীরে সব নারীত্ব এঁটেসেঁটে বসিয়ে দিতে প্রকৃতিকে বিশেষ যত্ন নিতে হয় বলে আমার বিশ্বাস। সেই মেয়ে যতদূর মনে পড়ে বন্ধুত্বের অমরত্ব ইত্যাদি বিষয়ে আলাপ করার চেষ্টা করছিল। আমি তাকে বললাম, তোমার সঙ্গে কিছুদিন পর আমার আর কখনোই দেখা হবেনা! স্থায়ী ঘর বানিয়ে আমার প্রতিবেশি হয়ে যাবে সেরকম ভাবনা মেয়েটার নিশ্চয়ই ছিলনা। কিন্তু মেয়েটা প্রতিবাদ করতে চেষ্টা করল তবুও।
ফোনে কথা বলতে বলতে সম্পূর্ণ ভুল পথে হেঁটে যাই।
[justify]
বাবাকে বড় ভয় পায় মুকুল। তবে অবশ্য ভয় পাওয়ার কারণও আছে। মুকুলের বাবা মতিউল্লাহ সাহেব ঝিগাতলা হাই স্কুলের জাঁদরেল অঙ্কের শিক্ষক। চেনা পরিচিত প্রায় সবাই তাঁকে ভয় পায়। টকটকে গায়ের রঙ, চোখে মোটা কাচের গোল চশমা, মাথায় কাঁচাপাকা চুল। একটু নাকি সুরে চিবিয়ে চিবিয়ে কথা বলেন তিনি। রাশভারি গম্ভীর লোক, দেখলে মনে হয় এখনই গর্জে উঠবেন।
এবছরের ২৩শে এপ্রিল পর্যন্ত মোট ৩৪৫ জন MERS মধ্যপ্রাচ্যের কোরোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে, যার মধ্যে মৃত্যু ঘটেছে মোট ১০৭ জনের। আর সৌদি আরবে সর্বাধিক লোক আক্রান্ত হয়েছে। তা ছাড়াও আরব আমিরাত, ইউরোপ, এশিয়া ও উত্তর আফ্রিকার মোট ১১ টি দেশে এই রোগে আক্রান্ত লোকের খোঁজ পাওয়া গেছে।