দূর সম্পর্কের এক আত্নীয়ের সাথে হঠাৎ দেখা।দূর সম্পর্কের হলেও একটা সময় বেশ যোগাযোগ ছিল।ব্যস্ততা আর সময়ের অভাবে এখন আর তেমন একটা যোগাযোগ হয় না। তাই সেদিন হঠাৎ দেখা হয়ে যাওয়াতে বেশ ভালোই লাগছিল।কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই সেই ভাল লাগা উবে গেল।তার বড় ছেলের ডিভোর্স হয়ে গেছে। ছোট একটা বাচ্চা রেখে বউ চলে গেছে।সমস্যা কি জানতে চাইলে তিনি বলবেন কি বলবেন না ভেবে কিছুক্ষণ ইতস্ত করছিলেন।পরে বললেন,আসলে আমার কপালটাই খার
হেডফোনে চুপ বড়ে গোলাম। ঝিল্লিমুখর ঘুমন্ত পল্লীর পথ ধরে ছুটে চলেছে নাইটকোচ, যেমন অভিসারে ছুটে যায় গোপন প্রিয়া। ভেতরের ছায়ান্ধকার থেকে মুখ ফিরিয়ে চোখ রাখলাম বাইরের নিরেট আঁধারে। আকাশে নক্ষত্রের মোজাইক। দূরের খেড়োঘরে মাটির প্রদীপ জ্বলছে। কোন কুলবধূ রাত জাগছে, কল্পনায় দেখতে পাই যেন জোড়া বাতিঘরের মতন দৃষ্টিপ্রদীপ জ্বলছে তার। অশ্বিনী আর স্বাতীতারাদের আলোয় পথ দেখে ঘরে ফিরছে গৃহস্বামী, একাকিনী বধূ আর ঘুমন
ভয়ংকর নাক ডাকা ভূতের খপ্পরে পড়ে কিভাবে আমি নাজেহাল হয়েছিলাম আপনাদের আজকে সেই গল্প শোনাব। সে বহু কাল আগের ঘটনা। তখন আমি আমেরিকার এক জন বিরান এলাকায় থাকি। জন বিরান মানে পুরাই জন বিরান। দিন দুপুরেও রাস্তা ঘাটে লোক জন নেই। এখানাকার লোকেরা একে শহর বলে। খেয়ে দেয়ে আর কাজ নাই। বাংলাদেশের গাঁও গেরামের ভাবসাবও এর থেকে অনেক ভাল। বাংলাদেশের অজ পাড়া গাঁয়েও আজকাল স্টার জলশায় নাটক না দেখে কেও ঘুমাতে যায় না। আর এই খানে রাত আটটার মধ্যেই দোকান পাটে বাতি নিভিয়ে দিয়ে লোকজন কম্বলের নিচে ঢুকে পড়ে।
ভয়ংকর মেজাজ খারাপ নিয়ে ঘুম ভাংগল শাওনের। না, লাইনটা ভুল হলো,আবার বলি। ঘুম ভাংগার পর ভয়ংকর মেজাজ খারাপ হয়ে গেলো শাওনের। মাথার সামনে দারোয়ান চাচা দাঁড়িয়ে ডাকাডাকি করছেন। অফিসে যাবার তাগাদা।
-বাবাজি অফিসে যাবেন না? কত বেলা হয়ে গেছে দেখছেন?৯টা বাজে বাবাজি।
-হুম।
(১)
অনন্য জাদিপাই
চিরকুমারদের বা চিরকুমারীদের যে হাতের কাজটি শিখতেই হয়, তা হচ্ছে রান্নাবান্না। এইটা না শিখলে, সুরাঁধুনী কেউ এসে আপনার কুমারত্ব বা কুমারীত্ব হরণ করে নিতে পারে। সেই পরিণতি এড়াতেই এই টিউটোরিয়াল।