Archive - আগ 2014

August 6th

বারনেস ওয়ার্সি কে নিয়ে মাতামাতি ও এক ইজ্রায়েলি হিরোর কাহিনী

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ০৬/০৮/২০১৪ - ১:৪২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ ফেসবুকে ঢুকে দেখলাম আমার অনেক বন্ধুদের মধ্যে একটি খবর শেয়ার করা আর কমেন্ট করা নিয়ে রীতিমত ঝড় চলছে। খবরটা হল ব্রিটিশ ধর্ম ও সমাজ বিষয়ক মন্ত্রি (Minister of Faith and Communities) এবং পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রি (Senior Minister of State at the Foreign & Commonwealth Office) বারনেস সায়িদা ওয়ার্সি ক্যাবিনেট থেকে পদত্যাগ করেছেন। তার কারন ব্রিটিশ সরকারের গাজায় ইজরাইলি হত্যাযজ্ঞের বিরুদ্ধে নিষ্ক্রিয় ভুম


গভীর রাতের ব্লগর ব্লগর

মরুদ্যান এর ছবি
লিখেছেন মরুদ্যান [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ০৬/০৮/২০১৪ - ১:০৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

৫ রাত হল টানা শিফট করছি রাতে। ১২ ঘন্টার শিফট, সন্ধ্যা ৭ টা থেকে সকাল ৭ টা। আজকে শেষ রাত, তার পর তিনদিন কাজ নাই। অবাক ব্যাপার হলেও পুরা বিল্ডিংয়ে আমি একা কাজ করছি। কিছু হয়ে গেলে দেখার কেউ নাই। খরচা কমানোর যুগে এরকমটাই হয়তো স্বাভাবিক। কর্মী আউটসোর্সিং করতে করতে এখন তিরিশ জনের মত বাকি আছি। তাই 'স্বাস্হ্য ও নিরাপত্তা নীতি'র সাথে ঠিক না গেলেও একজন দিয়ে রাতে কাজ চালানোটা এরা বৈধ করে ফেলেছে। আমাদেরও কিছু


August 5th

আল্লাহর মাল

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: মঙ্গল, ০৫/০৮/২০১৪ - ২:২৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নিয়ম অনুসরণের ক্ষেত্রে আমাদের দেশের মানুষের মধ্যে একটা ঢিলেঢালা নিয়তিনির্ভর মনোভাব কাজ করে। এক বাক্যে প্রকাশ করতে গেলে, রাখে আল্লাহ মারে কে?


গান

গান্ধর্বী এর ছবি
লিখেছেন গান্ধর্বী [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ০৫/০৮/২০১৪ - ৪:৪৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মুখের উপর দড়াম করে দরজাটা লাগিয়ে দিল তনিমা। আমি আবার নক করতে লাগলাম। ওর সাথে কথা বলাটা ভয়ঙ্কর জরুরি। রাগ করে ফোন ধরছিল না ও, তাই ওর বাসায় আমায় আসতে হল। দরজা না খুললে আমি হয়ত ভেঙ্গে ফেলব দরজাটা।
মিনিট খানেক বাদেই তনিমা দরজা খুলে বাইরে এসে দাঁড়াল।

-তুই কি পাগল?

-আমি জানতে চাইছি গানটা তোর কাছে কীকরে এলো?


সুবিধাবাদের বিশ্বরূপ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ০৫/০৮/২০১৪ - ৪:৪১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


August 4th

নাস্তিকের শেষকৃত্য

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: সোম, ০৪/০৮/২০১৪ - ১২:০১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নিউজিল্যান্ডের নাবিক জনাব ভিন্সেন্ত ব্যারীর সাথে আমার প্রথম মোলাকাত হয় হেলসিংকির এক পানশালায়। আশি ছুঁই ছুঁই অতি বৃদ্ধ পোড় খাওয়া এক মানুষ, শতাব্দী প্রাচীন বটগাছের মত জীবন নামক ঝড়ের কাছে মাথা নত করতে নারাজ। কয়েক দশক আগে জাহাজের এক দুর্ঘটনায় দেহের অর্ধেক হাড় ভেঙ্গে মৃত্যুশয্যায় ছিলেন কয়েক মাস, পরে দেহের নানা স্থানে ধাতব হাড়, নাট-বল্টু লাগিয়ে মেরামত করা হয় বেচারাকে, আগের মত ঢেউয়ের সাথে যুদ্ধ করা সম্ভ


প্যালেস্টাইন/ ১

শাহীন হাসান এর ছবি
লিখেছেন শাহীন হাসান (তারিখ: সোম, ০৪/০৮/২০১৪ - ৫:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্যালেস্টাইন/ ১

মুখে ভয়াল এক পাথর গোজা
দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছি
বয়ে যাচ্ছে রক্তের নদী।
ধুঁয়া আর অগ্নিকুণ্ডলি স্পর্শ করছে আকাশ
সারি সারি মৃত শিশুর লাশ,
আমরা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখছি।
এই রক্ত-নদীর পিতৃ-পরিচয়, উৎস-মূলে -
কোন বাড়ির রক্তমাখা হাত, জোয়ার ভাটার টান,
কোন জাতির বিশ্ব-শোষণ সর্বনাশা লোভ,
সবাই জানে, কিন্তু মুখ খুলছে না কেউ ।

এদের নাকি অতীত খারাপ,


জলছবির জ্যোৎস্না

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: সোম, ০৪/০৮/২০১৪ - ৪:০৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১।

রুপোলী জরির মতন ফিনফিনে জ্যোৎস্না ছড়িয়ে আছে আমার রাত্রি বাগানে, আকাশে ঝমঝম করে তারারা। ঝোপঝাড়ের ভিতর থেকে ঝিঁঝিঁদের সম্মিলিত অর্কেস্ট্রা। অদ্ভুত নেশা ধরানো এই সঙ্গীতসভা।

এমন রুপোজরি জ্যোৎস্নারাতেই চলে গিয়েছিল টিপু, শেষবারের মতন দেখা করে গিয়েছিল এইরকম এক রাতেই। জ্যোৎস্নারাতে বাগানে বসে থাকলেই টিপুর কথা মনে পড়ে।


পাঠ্য বইয়ে বাংলা সাহিত্য ও আমার ভাবনা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ০৪/০৮/২০১৪ - ১:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বি সি এস পরীক্ষার প্রিপারেশন নিচ্ছিলেন পাশের রুমের এক বড় ভাই। প্রায় এক ঘন্টা চন্ডীদাস , জ্ঞানদাস, কানাহরি দত্ত পড়তে পড়তে হঠাৎ করে বলে উঠলেন,‘শালার হিন্দুগুলা এত্ত কিছু লিখে গেল কেন? নাম মনে রাখাই তো কষ্ট !‘ আমি হাসি চাপতে না পেরে বললাম,‘ভাই, সাহিত্য কি গুলে খাওয়ার জিনিস? আনন্দ নিয়ে পড়েন, দেখবেন এমনিতেই মনে থাকবে।‘


August 3rd

পাংখি ঘুড়ি

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: রবি, ০৩/০৮/২০১৪ - ৫:১২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
সারাবছর যে বন্ধুর সাথে কাটাই তাকে বিশেষ কোন দিবসে আলাদা করে শুভেচ্ছা দিতে কেমন বিব্রত লাগে। সৌজন্য বস্তুটা বন্ধুতার সাথে সম্পূর্ণ বেমানান। বন্ধুর কোন কাজ করে দিলে যদি ধন্যবাদ পেতে হয়, সেই কাজটা ছোট হয়ে যায়। ঠাট্টা বাদে সিরিয়াস শুভেচ্ছা বা ধন্যবাদ কখনো দেইনি বন্ধুকে। যেমন দেইনি বিশেষ দিবসের কোন রঙিন কার্ড। তার চেয়ে ক্যামেরায় একটা ক্লিক করে ছবিটা বন্ধুর কাছে পাঠাই। নইলে সাদা খাতায় আঙুল বুলিয়ে কিছু আঁকিবুকি। আমার তেমনি ভালো লাগে। খুব সাদামাটা কিছু। অথবা ছোট্ট কোন রেস্তোঁরায় বসে ধোঁয়া ওঠা চায়ের সাথে মুচমুচে পিয়াজু সালাদ। সাথে খানিকটা বৃষ্টি হলেও হতে পারে, না হলে কিছু মেঘের দল ভাসতে ভাসতে দক্ষিণ সমুদ্র থেকে উত্তর হিমালয়ের পথে চলে যেতে পারে।