[justify]যৌন নির্যাতন আমাদের দেশে এমন একটি ট্যাবু যা নিয়ে আমরা কেউ প্রকাশ্যে কথা বলতে চাইনা, প্রসঙ্গটা সবসময় এড়িয়ে যেতে চাই। আর তা যদি শিশু যৌন নির্যাতন হয় তাহলে তো আর কথায় নেয়... খুব কম পরিবারই রয়েছে যারা নিজ শিশুর যৌন নির্যাতনের কথা জানতে পেরেও নির্যাতকের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা গ্রহন করে থাকে। কারন বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই শিশুটি নির্যাতিত হয় তার আশেপাশের আত্মীয় স্বজন, পাড়া প্রতিবেশী চেনা পরিচিত মানুষ দ্বারা। আর এক্ষেত্রে সামাজিকতার বা লোকলজ্জার ভয়েও অনেক সময় অনেক অভিভাবক নির্যাতকের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ায় না।
শিশুটির সুন্দর ভবিষ্যৎ নিশ্চিত করতে আমাদের সচেতন হতে হবে তার সাথে সাথে বাচ্চারা একটু বুঝার বয়স হলেই তাদের কিছু জিনিষ বুঝাতে হবে। কিছুটা সচেতন হলে হয়তবা আমরা আমাদের আদরের শিশুটিকে সহজেই নির্যাতনের হাত থেকে রক্ষা করে তার নির্মল,সুন্দর, হাসিখুশিতে ভরপুর একটি শৈশব নিশ্চিত করতে পারব।
ডাগরতাড়ি ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আবুল হায়াত মণ্ডল খুব আরাম করে ঘুমাচ্ছিলেন।
.
..
...
[center]লাশকাটাঘরে পড়ে থাকে মূক লাশ,
মৃত্যুমিছিলে আসে কত পোড়া দেহ,
বুকে জমে থাকে অতল দীর্ঘশ্বাস,
কাঁধে নিয়ে পিতা মাটি চাপা দেয় স্নেহ।
ঘাড়ে চেপে বসে সিন্দাবাদের বুড়ো,
পুরনো শকুন আজো মেলে যায় ডানা,
সাতপুরুষের বিশ্বাস হয় গুড়ো,
রাতের মুখোশে শয়তান দেয় হানা।
আগামীদিনের শিরোনাম আজ ভয়,
বুকে চড়ে বসে, আর চেপে ধরে টুঁটি।
এই লাশস্রোতে কবিতা আমার নয়,
সমকালীন সমাজের সাথে কতটা প্রাসঙ্গিক এই গল্পগুলি সেই কৌতুহল থেকে কয়েকমাস আগে এদের ফিরে পড়তে আর সেই সাথে আমার অনুভব-এ অনুবাদ করতে শুরু করি। যত দিন গেছে তত অবাক হয়ে গেছি দেখে যে একের পর এক গল্পগুলি কি প্রবলভাবে আমাদের সময়ের কথা বলছে। এই গল্পগুলিতে যাঁরা মন্তব্য করেছেন তাঁরাও বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন গল্পে একই অনুভব-এর কথা জানিয়েছেন। আসুন, দেখা যাক এবারের পঞ্চক-এ কি পাওয়া গেল।
বিদেশ-বিভুঁইয়ে পাকি দেখলে আমি সাধারণত একশ হাত দূরে থাকি। কিন্তু সবসময় সেটা সম্ভব হয় না। বিশেষ করে আমেরিকার মসজিদগুলো সিংহভাগ থাকে পাকিদের দখলে। তার ওপর কাজে-কর্মে যে কোন সময়ই পাকিদের সাথে সাক্ষাৎ হতে পারে। এসব ক্ষেত্রে আমি যা করি তা হলো তাদের পাকি পরিচয় ভুলে যথাসম্ভব ভদ্রতা বজায় রাখা। কিন্তু আপনি যতই তাদের পাকি পরিচয় ভুলে যেতে চান, তারা ততই শশব্যস্ত হয়ে তাদের আচার-ব্যবহারে জানান দিবে যে তারা ‘পাকি
১। আমার সঙ্গে যদিও বহুকাল অনীশের দেখা নেই, তবু বসে বসে খাতায় লেখালিখি মকশো করে যাই। অনীশ শুনেছি বেড়াতে গিয়েছেন পাহাড়ে। সঙ্গে নিয়ে গিয়েছেন তিন ভাগ্নেভাগ্নী গ্যাঞ্জামা, নিশঙ্কা আর ঝঞ্ঝাকে। যাবার আগে আমায় কিছু ডেডলাইন দিয়ে গিয়েছেন , যাতে এসেই পাকড়াও করতে পারেন। অনীশ হলেন পাক্ষিক সাহিত্যপত্রিকা "আনন্দঝর্ণা"র সম্পাদক।
সেই ছোট্টবেলা থেকেই শুনে আসছি যে দেশে 'সাইন্সের স্টুডেন্ট' এর সংখ্যা নাকি বাড়ছেই! কারণ 'সাইন্সে' পড়লে সব সাবজেক্টেই সুইচ করা যায়, তাই অনেক চাকরিও পাওয়া যায়!! কী আনন্দ!!! কিন্তু আনন্দটা বিষাদে পরিণত হল বড় হয়ে যখন জানতে পারলাম সংখ্যায় কিছুটা বাড়লেও বিজ্ঞানপড়ুয়াদের অনুপাত দিনদিন আসলে কমে যাচ্ছে। এরকম একটা বাস্তবতাতেই দু'হাজার বারোতে কাজ শুরু করে 'শিক্ষা দেশের জন্য'।