[justify]মোড়ের পাশের ফুলের দোকানটা বন্ধ হয়ে গেল।
দুপুরে কেন্টিনের পচা তেলাপিয়ার মাছের ফ্রাই চুবানো ঝোল দিয়ে ভাতের গেরাসটা নিয়ে যখন মোচড়ামুচড়ি করছিল ঠিক সেই সময়ে সরফরাজের বাম পকেটের মোবাইলটা ক্যাঁক ক্যাঁক করে আর্তনাদ করতে শুরু করলো।
প্রিয় মা'মনি,
সারায়েভো তখনও ঘুমে, আমরা চারজন হিম শীতল বাতাসের মাঝেই অটোম্যানদের তৈরি শতাব্দী প্রাচীন পাথর বিছানো রাস্তা মাড়াতে মাড়াতে দেখতে থাকলাম কয়েক বছর আগেই বোমায় প্রায় ধ্বংস হয়ে যাওয়া এক মহানগরীতে। কাঠের পাল্লা দেওয়া দোকানগুলো খুলতে শুরু করেছে একে একে। সবুজ কাঠের ব্যবহার বেশি, আর মসজিদের সাদা পাথরের। ধুমায়িত কফির গন্ধ ও বহুল কাম্য উষ্ণতার খোঁজে সেধিয়ে গেলাম প্রাচীন শহর কেন্দ্রের কাছের এক ক্যাফেতে।
[justify]বিভিন্ন ফর্মের মধ্যে, উচ্চতা আর ওজনের পাশাপাশি সনাক্তকারী চিহ্ন লিখতে হয়। আমি সবসময়েই ওখানে লিখি, ডান চোখের পাশে কাটা দাগ। এই সনাক্তকারী চিহ্নের পেছনে একটা দুঃখজনক এবং শিক্ষামূলক গল্প আছে।
[ একটা দিন কাটালাম সাঙ্গুর বুকে চড়ে, সেই ভোর থেকে প্রায় রাত অব্দি। দেখা পেলাম নীল পাহাড়ের বন্ধুত্বপূর্ণ কতগুলো মানুষের। আর স্বর্গের মতো সুন্দর এক পাহাড়ী গ্রাম, হাসি-খুশি ভরা মানুষের ছোট্ট একটা মেলা। এইতো আমার দেশ, এইতো আমার মাটির পরিচয়, এর আলো-হাওয়া'ই তো প্রকৃতীকে ভালোবেসে আমার হয়ে উঠা দুরন্ত দস্যু!]
প্রজন্ম সংলাপের এই পর্বে আলোকপাত করা হচ্ছে সাম্প্রতিক সময়ের সবচেয়ে আলোচিত বিষয় – দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর বিচারের চূড়ান্ত রায় -এর উপর৷ ১৯৭১-এর আন্তর্জাতিক অপরাধের বিচারের দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করেছেন এমন দু’জন একটিভিস্ট এবং গবেষক এই পর্বের আলোচনায় অংশ নিয়েছেন। দেলোয়ার হোসেন সাঈদীর বিচারের চূড়ান্ত রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে আলোচকদ্বয় তাদের প্রাথমিক প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন; পর্যালোচনা এবং বিশ্লেষণ করেছেন বিচার
প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরের ঘটনা । বেড়াতে গিয়েছিলাম দক্ষিণ ফ্রান্সের ছোট্ট বন্দর লা সিয়েতায় । সমুদ্রের ধারে একটা নতুন জাহাজ ভেড়ানো ছিল, তার পাশেই চলছিল একটা মেলা । মেলার ভেতর দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে একটা বেশ উন্মুক্ত স্থানে এসে পড়লাম । ওখানেই দেখতে পেলাম একটা মূর্তি। একজন ফরাসী সৈনিকের ব্রোঞ্জের মূর্তি । মূর্তিটির চারপাশে অনেক মানুষ । আগ্রহী হয়ে সামনে এগিয়ে গেলাম । এবং সামনে গিয়ে চমৎকৃত হলাম । ও