'হোক্কলরব' নামে এই যে শ্লোগান এবং হ্যাশট্যাগটা এখন আন্তর্জাতিক মিডিয়াতেও দিব্বি জায়গা করে নিয়েছে, তার শুরুটা কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের এই পচাগলা রাজনীতির আর পাঁচটা ঘটনার মতই হয়েছিল| পশ্চিমবঙ্গে 'শ্লীলতাহানি' আর 'ধর্ষণ' আজকাল 'হাসি' আর খুশী'র মতই হরহামেশা খবরের কাগজের পাতায় বা মানুষের আলোচনায় থাকে| তো সেই নিত্যনৈমিত্তিক প্রাত্যহিকতায় 'যাদবপুরের এক ছাত্রীর শ্লীলতাহানি'র অভিযোগকে তেমন গুরুত্ব দিয়ে ফলো করার কথা অনেকেই ভাবেন নি| বরং বিশ্বভারতীর যে ছাত্রী ধর্ষণের বিচার চেয়ে না পেয়ে পড়া ছেড়ে সিকিমে ফেরত চলে গেল, তাকে নিয়ে কিছু আন্দোলন হল না কেন সেই নিয়েই আলোচনা চলছিল কোথাও কোথাও| তো, আসুন প্রথমে একটু ঘটনাক্রমটা দেখে নিই
আরো ভাল রেজ্যুলশনে দেখতে হলে কি করতে হবে? রাইট ক্লিক করে ইমগুর লিংকে চলে যেতে হবে।
আগের পর্ব: পরিকল্পনা ছিল তিনটা রিকশাই একসাথে পাওয়ার স্টেশনের সামনে যাবে না
মশহুর মাসিক পত্রিকা কিশোর আলোর অনিয়মিত তারকা লেখক অধ্যাপক মুহম্মদ জাফর ইকবাল বিডিনিউজ২৪.কমে একটি কলাম প্রকাশ করেছেন, "ইতিহাসের ইতিহাস" শিরোনামে [সূত্র]। লেখাটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে মুক্তিবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব স্টাফ (বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর জন্য এই পদটির কোনো বাংলা মনে হয় আর করা হয়নি, উপসেনানায়ক বলা যেতে পারে সম্ভবত) এয়ার ভাইস মার্শাল আবদ
[ এই পর্বে ২৩২ পৃষ্ঠাসংখ্যা সংবলিত বইটির ২৩ থেকে ৫২ পৃষ্ঠা পর্যন্ত উল্লেখযোগ্য অংশ আলোচিত হল। আসন্ন পর্বসমূহে বইটির পরবর্তী অংশ ক্রমান্বয়ে আলোচিত হবে। মন্তব্য অংশে সকল পাঠকের সক্রিয় সহযোগিতা একান্ত কাম্য। ]
[justify]সিলেটে একসময় বন্দরবাজারে গেলে আজব কিছু পত্রিকা পাওয়া যেতো। মাঝে মাঝে সেসব পত্রিকা মাইক দিয়ে ডেকে ডেকেও বিক্রি হতো। সম্ভবত দেশের অন্য অঞ্চলেও এটা হতো। কারণ পত্রিকাগুলো ঢাকা থেকে বের হতো। বিচিত্রসব খবর, তারচেয়ে অধিক বিচিত্র শিরোনাম ছিলো সেসবের। যেমন একদিন প্রধান শিরোনাম ছিলো 'অবৈধ সন্তানের মা হতে চলেছেন খালেদা'!
ছুটির দিনে বাসার ড্রয়িং রুমে বসে চায়ে বেশ আরাম করে চুমুক দিতে দিতে পত্রিকা পড়ছিল আবুল। মনে মনে ভবছিল- নাহ্, বউ এর অন্যান্য রান্না বেশ কষ্ট করে গিলতে হলেও চা টা বেশ আরামসেই গেলা যায়। চায়ে তৃপ্তির চুমুক দিতে দিতে সে পাশের টেবিলে রাখা ‘দৈনিক শেষ অন্ধকার’ পত্রিকাটা তুলে নিল। চা খেতে খেতে পত্রিকা পড়ার মজাই আলাদা। চায়ে বাড়তি স্বাদ আনে। পত্রিকা পড়ার সময় তার প্রথম পছন্দ বিনোদন পাতা। আর ‘শেষ অন্ধকার’ পত্রিকার বিনোদন পাতা তো তুলনাহীন! আড় চোখে আশেপাশে দেখে নিয়ে সে বিনোদন পাতায় উঁকি মারে। বাসায় ছয় বছর বয়সী ছেলে আছে। উঁকি না মেরে সরাসরি পাতা খুলে বসলে হঠাৎ ছেলে এসে হাজির হয়ে দেখে ফেললে লজ্জায় পড়তে হবে। সে যাই হোক, উঁকি মেরেই আবুলের হার্ট একটা বীট মিস্ করে। সানিইই!! চোখ চকচক করে ওঠে তার। সানির একটা বেশ ইয়ে টাইপের ছবি। আবুলের ভেতরে তখন যেন গনগনে গ্যাসের চুলায় ডাল টগবগ ফুটন্ত অবস্থা!
চার চাকার গাড়ি
১.