নবট্রি জঙ্গলের নতুন শেরিফ একটা সাক্ষাৎ দানব। জঙ্গলের বামনরা কেউ তাকে পছন্দ করত না। একদমই না। তাই ভোটাভুটি শেষে যখন ফলাফল ঘোষণা হল, সাথেসাথেই বামনরা নির্বাচনে স্থুল কারচুপির অভিযোগ এনে আবার ভোট গণনার দাবী জানাল। কিন্তু দানবরা সেই অভিযোগ একদমই আমলে নিল না। তারা বিজয় উল্লাস শুরু করে দিল শরাবে চুর হয়ে। আর পরীরা এসবের মধ্যে কোনরকম মাথা না ঘামিয়ে এদিক সেদিক ঘুরে বেড়াতে লাগল। অবশ্য তারা সবসময়ই তাই করে।
আরো ভাল রেজ্যুলশনে দেখতে হলে কি করতে হবে? রাইট ক্লিক করে ইমগুর লিংকে চলে যেতে হবে।
পরের পর্ব: পরিকল্পনা ছিল তিনটা রিকশাই একসাথে পাওয়ার স্টেশনের সামনে যাবে না
৩০ জুলাই ২০১৪। সকাল ন’টার দিকে বেরিয়ে পড়লাম। মাঠে নয়। আমাদের গ্রামের সাথেই এক গ্রাম আছে। নাম মালো শ্রিনাথপুর। ইছামতীর ওপারে। এইখানেই আমার আকর্ষণ। আমাদের এলাকার পুরো সীমান্ত জুড়ে ইছামতী সীমান্তরেখা। তাই ইছামতীর ওপারের বাংলাদেশের কোনও গ্রাম থাকতে পারে--এই বিষয়টা এলাকার জন্য অদ্ভুত। তখনও ভাবিনি আরও কত বিস্ময়ের পসরা সাজিয়ে আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে গ্রামটা।
ভোরে ঘুম ভেঙ্গেছে দেশের রায় জানার জন্য। কী চমৎকার শুরু একটা দিনের!। আচ্ছা মৃত্যুদন্ড ঠিক কী কী কারণে দেয়া হয় বাংলাদেশে?
[justify]১৬ই আগষ্ট, ২০১৩: দিনের শুরুটা ভালই মনে হচ্ছিল। কিন্তু হঠাৎ কোথা থেকে একদল মেঘের আগমন। তারপর মুষল ধারায় বৃষ্টি। এখন পর্যন্ত পুরো ট্রীপ জুড়ে বৃষ্টি বাধা হয়ে দাড়াচ্ছে বার বার। আমরা “ভ্রমণ বাংলাদেশের” ৩৫ জন সদস্য আটকে আছি হোটেলে। একপর্যায়ে বৃষ্টিকে সঙ্গী করেই আমরা যাত্রা শুরু করি। সুরমা নদীর ঘাটে এসে নদী পার হয়ে শুরু হল লেগুনার জন্য