ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ এর জনসমাবেশ এর একাংশ (ভুল ছবিটি সরিয়ে দেয়া হয়েছে)
সেদিন গিয়েছিলাম এক আত্মীয়কে দেখতে। তিনি বার্ধক্যজনিত রোগে আক্রান্ত। অনেকদিন ধরেই শয্যাশায়ী। ডাক্তার আগেই জবাব দিয়েছেন। খবর পেয়েছিলাম তাঁর শারীরিক অবস্থা আশঙ্কাজনক। অন্তিম সময় উপস্থিত।
যানজট এড়াবার জন্য অফিস ছুটির আগেই গিয়েছিলাম।
ভালবাসা তার লম্বা লাঙ্গুলে
একরাশ অদম্য, কর্কশ কাঁটার রেখাপথ রেখে যায়,
আর আমরা দু'জন চোখ মুদে পার হই এ বেভুল পথ,
যেন কোনো জখম আমাদের চিরে ফেলতে না পারে দু'খণ্ডে।
অপরাধী কোরো না তোমার জলভরা চোখ,
তোমার হাত তো বিদ্ধ করেনি তরবারি,
তোমার পদতল খোঁজেনি এ পথ,
এক ঘট শ্যামল বিষণ্ণ মধু, নিজেই এসে ভরেছে হৃদয় তোমার।
যখন বিপুল ঢেউ-তোলা প্রেম, আমাদের লুফে
আছড়ে ফেলে বিশালকায় পাথরের গায়, সে আঘাতে
ব্লগার ওডিন বলল- অণুদা, যতই ঘোরাঘুরি করেন আপনার বিবেচনায় আপনার সেরা ভ্রমণ অভিজ্ঞতা বাংলাদেশের উত্তরবঙ্গে আর পূর্ব ইউরোপে! জানতে চাইলাম- কেন?
হাওয়ার মুখে বাঁশি ধরে বসে আছে কবি শাহীন হাসান কৃষ্ণের মতো। সখিগন সাথে জলকে চলেছে বুলা, যমুনায়। তার রূপে মুগ্ধ হয়ে বাঁশি রেখে
নিজের কণ্ঠে গান ধরেছে কৃষ্ণ...
কোন বা বৃক্ষের পুষ্প গো লাগে চিনি চিনি
চোখেতে মধুর চাওয়া, মুখে হিরামনি।