এবারের গন্তব্য জ্যাকসনভিল। এটা ফ্লোরিডা অঙ্গরাজ্যের একটা শহর। মজার ব্যাপার হল জ্যাকসনভিল শহরটা ভূমির আকারের দিক থেকে ইউএসএর ৫ম বৃহত্তম শহর।
এয়ার ভাইস মার্শাল আব্দুল করিম খন্দকারের মিথ্যা কথা বলার পর সবাই কিছুটা বিরক্ত। কিন্তু এ নিয়ে দুশ্চিন্তা করার কিছু নেই। এটা তো আর ১৯৭৫ না, এটা ২০১৪। দুনিয়া চাপাবাজদের জন্য এখন আরো কঠিন। ভাবলাম সে সময়ের কিছু নিউজ কাটিং দিয়ে এনাদের জীবন আরেকটু কঠিন করে দেই।
৭ই মার্চ, ১৯৭২
দৈনিক বাংলার শেষের পাতা
৭ই মার্চ, ১৯৭৩
গেলো শতাব্দীর আশির শতকের মাঝামাঝি বা শেষের দিকে বাংলাদেশে পাকিস্তানী ক্রিকেটার ইমরান খান বড় ধরনের ক্রেজ ছিল। চৌকস খেলোয়াড়, সাথে আবার লম্বাচৌরা গড়ন, সুদর্শন, ভরাট ম্যানলি গলা। মেয়েরা তাকে চায়, ছেলেরা তার মত হতে চায়, আর আমার মত ছয়/সাত বছরের শিশুরা তাকে আইডল মানে। আমিও তার ব্যতিক্রম ছিলাম না।
কি পড়ছি:
এই লেখাটা যখন লিখেছি তখন ইবোলা ভাইরাস এবং ইভিডি'র অনেক বিষয় অস্পষ্ট ছিল। আমি চেষ্টা করেছি লেখাটিতে সেই সময়ের সব থেকে সাম্প্রতিক তথ্য দেয়ার। ইবোলা পর্যবেক্ষণ এবং গবেষণা গতি বৃদ্ধি পাওয়ায় পরবর্তীতে ইবোলা সম্পর্কে আমরা অনেক 'নিশ্চিত' তথ্য পেয়েছি। সেই সকল তথ্য দিয়ে এই লেখাটিকে "আপডেট" করা হচ্ছে না। সেইজন্য সকল পাঠককে জানিয়ে রাখছি, এই লেখাটিতে দেয়া ইবোলা সম্পর্কিত সকল তথ্য সাম্প্রতিক (এবং সেই হিসেবে সঠিক) নয়।
অনেকে প্রশ্ন করেন, জানতে চান ইবোলা ভাইরাস বিষয়ে। একটা ব্লগে সকলের প্রশ্নের জবাব দিলে সুবিধা।
এই ব্লগটির দুটি অংশ। প্রথম অংশে আপনারা যা জানতে চাইবেন সেসব প্রশ্নের জবাব দেব। দ্বিতীয় অংশে ভাইরাস, জৈবনিরাপত্তা ইত্যাদি বিষয় নিয়ে খানিকটা ব্লগরব্লগর করতে পারি হয়ত।
মাসের শেষের মিটিং এ বসেছি ডায়ালাইসিস রুগীদের সাথে, এর নাম কেয়ার প্ল্যান মিটিং। যেসব রুগীদের ডায়ালাইসিস সংক্রান্ত বা অর্থনৈতিক বা সামাজিক সমস্যা থাকে, যেগুলো গড়পড়তা ভিজিটের সময় ঠিক সামলানো যায় না তাদের কে নিয়েই মাসের শেষে এই মিটিং। এটা কম্প্রিহেন্সিভ মিটিং, ডাক্তার, রুগী, রুগীর পরিবার, নার্স, ডায়ালাইসিস ক্লিনিক ম্যানেজার, ডায়েটিসিয়ান, এবং সোশ্যাল ওয়ার্কার সহ সবাই থাকে। এবারের মিটিং এ সবশেষ হলো, বিলি, এর সমস্যার অন্ত নেই। বেশির ভাগই সামাজিক সমস্যা যা মূলত ড্রাগ এডিকশন থেকে উদ্ভূত। বিলির সাথে আমার বেশ একটা ইতিহাস আছে, এখনও ক্লিনিকের সবাই মনে রেখেছে, আমি এবং বিলি তো বটেই। মনে পড়ে গেল আবার।
আমার এক বন্ধুর কাছ থেকে তথ্য মন্ত্রণালয়ের এই অব্যবহৃত ইতিহাসের স্বর্ণখনির সন্ধান পেয়েছি। এটি রাখা আছে তথ্য মন্ত্রণালয়ের নিজস্ব সার্ভারে। এতে কি আছে? ১৯৭২ সাল থেকে শুরু করে আমার সূত্র মতে ২০০২ সাল পর্যন্ত বেশিরভাগ পত্রিকার সবগুলো পাতার স্ক্যান করা কপি।
আমি নিশ্চিত কমপক্ষে ৯৫% পাঠক শিরোনামের ইংরেজী শব্দটার সাথে পরিচিত নন। ডিকশেনারী না খুলে শব্দটার অর্থ বলতে পারবেন খুব কম মানুষ। এমনকি যারা পারবেন আমি প্রায় নিশ্চিত তাদের ঘরে নার্সারি-কেজি পড়ুয়া বাচ্চা আছে।
শব্দটির সাথে আমিও পরিচিত ছিলাম না দুদিন আগে। এই শব্দটা না জানার কারণে সারাজীবন আমার কোন ক্ষতিবৃদ্ধি হয়নি, ভবিষ্যতেও হবে না। আমার ধারণা এই chum শব্দটার অর্থ একজন মানুষ সারাজীবন না শিখলেও কোন সমস্যা হবে না। কিন্তু ক্লাস টুতে পড়ুয়া বাচ্চাটি এই শব্দ না জানার কারণে স্কুলে বকুনি খাবে হয়তো নাম্বারও পাবে না। আমার কন্যা একটি স্কুলে দ্বিতীয় শ্রেণীতে পড়ছে। তার বইতে শব্দটা পেয়েছি। আমাকে তাই অর্থটা ডিকশেনারী খুঁড়ে বের করতে হয়েছে।
ক্যালিডোস্কোপ ঘুরছে। একই উপাদানগুলি নিয়ে গড়ে উঠছে নানা ছবি। কাকে ছেড়ে কার কথা লিখি! এদিকে, উপাদান ত অতি সামান্য, গড়পড়তা বালকের গড়পড়তা জীবনের টুকিটাকি। অবশ্য, সামান্য উপাদানে কি আর অসামান্য কাজ হয় না! হয় বৈকি! অসামান্য মানুষেরা করেন সে সব। এ ছবিগুলি সে’রকম নয়, নিতান্তই সামান্য, তুচ্ছাতি তুচ্ছ! ইতিহাস ত নয়ই, কোন গল্প বই হিসেবে পাঠযোগ্যতারও দাবীদার নয়, আদৌ কোন পাঠযোগ্যতা আছে কি না তাতেও দ্বিধান্বিত হয়ে আছি। তাহ’লে কেন আর পাঠকের সময় নষ্ট করা! হয়ত পাঠক বেঁচে যাবেন মডারেটরদের অক্লান্ত প্রয়াসে। যদি না যান, জানিয়ে রাখি, তাদের বেদনাকে আরও প্রলম্বিত না করাতে চাইলে, নির্দ্বিধায় আওয়াজ দিতে পারেন, ক্যালিডোস্কোপ যে কুলুঙ্গী থেকে নেমে এসেছিল, সেখানেই তাকে ফেরৎ পাঠিয়ে দেব।
ইহুদীদের পবিত্র গ্রন্থ তালমুদে বলা আছে, দুনিয়ার মাত্র চারটি ভাষা সত্যিকারের গুরুত্বপূর্ণ কাজে ব্যবহারের উপযুক্ত - গান গাওয়ার জন্য গ্রীক, যুদ্ধের জন্য ল্যাটিন, কান্না ও শোক প্রকাশের জন্য সিরিয়াক ভাষা (সিরিয়াক/Syriac ছিল প্রাচীনযুগে উত্তর মেসোপটেমিয়ার ভাষা, যা একটি প্রধান সাহিত্যিক ভাষা হয়ে উঠেছিল খ্রীষ্টীয় প্রথম থেকে পঞ্চম শতাব্দী পর্যন্ত) এবং দৈনন্দিন জীবনের অন্যান্য কাজের জন্য হিব্রু ভাষা। কোন ভা