গত সপ্তাহের ঘটনা। মিজোরি স্টেইটের ফারগুসন শহর। সাপ্তাহিক ছুটির দিন শনিবার দুপুর বারোটা। রাস্তার মাঝখানে দুটো কালো কিশোর বা যুবক হেটে যাচ্ছিলো। তাদের একজনের নাম মাইকেল ব্রাউন, বয়স ১৮। এক পুলিশ, ড্যারেন উইলিয়াম তাদের পাশে গাড়ি থামিয়ে তাদেরকে বলে ফুটপাথে হাঁঠতে। তারা বলে আমরা বাসার দিকেই যাচ্ছি। কিন্তু ড্যারেন ধাম করে দরজা খুলে মাইকেলের গলা চেপে ধরে এবং তার পিস্তলটি বের করার চেষ্টা করে। পিস্তলটি বের
[ শোকাবহ ১৫ আগস্ট তারিখটি আরও একবার চলে গেল। দিকে দিকে আজ বারো হাত কাঁকুড়ের তের হাত বিচির মতন বেখাপ্পা নকশার ডিজিটাল ব্যানারে ছেয়ে গেছে রাস্তা আর ভবনগুলো। সেইসঙ্গে ডেকচী ভরা তেহারি-খিচুরি-বিরিয়ানীর মচ্ছব চলেছে কোথাও কোথাও। হতে পারে, আপত্তি নেই। কিন্তু আপত্তি তখনই আসে যখন উপলক্ষ্য ছাড়িয়ে যায় লক্ষ্য কে। সেই বিরক্তি বোধ থেকেই আপাত বিচ্ছিন্ন কিছু চিন্তামালা ভাগ করে নিতে চাই সবার সাথে। ]
১৮৫২ সালের এক দিন। ব্রিটিশ শাসিত ভারতের পার্বত্য শহর দেরাদুন। সেখানে একটি অফিসে সকালবেলা এক তরুণ প্রবেশ করেন এবং তাঁর সিনিয়রকে বলেন, “স্যার, আমি দুনিয়ার উচ্চতম পর্বতশৃঙ্গ আবিষ্কার করেছি!!” তাঁর সিনিয়র ব্রিটিশ ভদ্রলোক চমকে উঠলেন। একজন নেটিভ ভারতীয়, যিনি কিনা আবার বাঙ্গালী মাথায় এত বুদ্ধি রাখে?? তখন ব্রিটিশরা এদেশের মানুষদের তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করতো। সে কিনা এই আবিষ্কার করেছে?
শুকনো পাতার মতো মূককীটগুলো লেপ্টে আছে ঈষের মূল আর মেহেদি গাছের ডালে ডালে। কিছু প্রজাপতিকেও ঘুরতে দেখলাম। মূককীটগুলো ছবি নিয়ে রাখার এই সুযোগ। আগামী বছর যখন আবার শুয়োপোকা জন্মাবে তখন, ওগুলোর ছবি নেয়া যাবে। তো তুললাম কিছু মুককীটের ছবি। দেখতে ভারী ভালো লাগল। বিশেষ করে মাথার দিকে একটা সুতোর মতো তন্তু বেরিয়ে এমনভাবে গাছের ডালে লেপ্টে আছে, দেখলে মনে হয় কে যেন সুতো দিয়ে গাছের সাথে পোকাটাকে গেঁথে রেখেছে।
আগস্ট মাসের শুরুটা আমার পছন্দের। কারন ১ই আগস্ট আমার সবচেয়ে প্রিয় মানুষের মধ্যে একজনের জন্মদিন... আমার বাবার। কিন্তু তারপর থেকে সময় যত ১৫ তারিখের দিকে গড়াতে থাকে আমার মন ততই খারাপ হতে থাকে।
বিশ্রী একটা অনুভূতির বোঝা হঠাৎ চেপে বসে যখন ইলশে গুঁড়ি বৃষ্টি শহরটাকে ভিজিয়ে দেয় বিকেলের খানিক পর। মানুষগুলো তখন অসম্ভব ধন্দে পড়ে যায় আর একটু একটু করে রাস্তাগুলোয় জমে উঠে জঘণ্য কালো কাদা। এই ষোল তলা দালান থেকে দেখা যায় অদূরে ঝাপসা আরেকটা শহর। আসলে ঠিক অন্য শহর নয়, এ শহরেরই উপকন্ঠ। ক্লাসের দিকে এগুবো বলে যেই নীচে নেমে এসেছি, খেয়াল হল আমার বাদামী-সাদা প্যান্ট। সুতরাং পুরোটা এলিফ্যান্ট রোড আমি হেঁটে
গোলাম আজম কি একটা কারণে প্যারোলে বের হয়েছে। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার মেজর গুলবদন খাঁ প্যারোলের কাগজ সাইন করে মুখ গোমড়া করে অফিসে বসে আছেন। এমন সময় গেটের ওদিক থেকে ধস্তাধস্তি আর মারপিটের শব্দে তিনি ভয় পেয়ে ছুটে গেলেন।
(গেটের বাইরে)
জেলার বাইরে এসে দেখলেন দুই কারারক্ষী প্রচন্ড জোরে একজন আরেকজনকে কিলঘুষি মারছে।
-রোল নাম্বার থার্টি টু।
-ইয়েস স্যার।
-কিরে গতকাল স্কুলে আসস্ নাই ক্যান?
-স্যার, বাবার মৃত্যুবার্ষিকী ছিল।
-ঐ হারামজাদা! শেখ মুজিব কবে তোর বাবা হইল! এদিকে আয়, ক কাইল কই আছিলি? সত্য বলবি নাইলে পিটাইয়্যা পিঠের ছাল তুইল্যা ফালামু।
-স্যার, সত্যি কাল আমার বাবার মৃত্যু বার্ষিকী ছিল, গতবছর এইদিনে উনি মারা গেছেন।
-আগে কবিতো, যা বস্, মন খারাপ করিস না, বাবা কারো চিরদিন বাইচা থাকেনা।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কে নিয়ে কিছু পোস্টার প্রচেষ্টা...