আমি এক রকম বিপাকে পরেই শেষ পর্যন্ত এখানে লিখতে আসলাম। জানি না আর কয়টা দিন টিকে থাকতে পারবো, মাথার উপরে যেভাবে করে একটু একটু করে আকাশ ভেঙ্গে পরার অবস্থা হচ্ছে বুঝতে পারছি আর বেশি দিন আয়ু নেই।
আমার দাদা ৯০ বছর বয়সে আবার বিয়ে করার পাঁয়তারা করছেন।
মানবতার হ্যাশট্যাগের জোরে মানবতা ছড়িয়ে পড়ছে চারদিকে । আমরা সবাই আজ মানবতার অপরুপ নিদর্শন দেখাচ্ছি । 'যদি, কিন্তু, তবে' মুক্ত আনকন্ডিশনাল মানবতা । মানবতার এই বিশাল পর্বতের দিকে আমি অবাক হয়ে চেয়ে রই আর মাথায় কেবল একটা প্রশ্নই ঘুরপাক খায় । হামাসের রকেট, চোরাগোপ্তা হামলার টানেল কিংবা আত্মঘাতী বোমা হামলা তো পারলো না মানবতার হ্যাশট্যাগের শেষে 'যদি, কিন্তু, তবে' যোগ করে দিতে । ৩০ লক্ষ বাঙালী, নিহত ব্লগার রাজীব কিংবা ধর্ষিত সংখ্যালঘু কেন বারে বারে 'যদি, কিন্তু, তবে'র জালে পড়ে যায় ?
পানির অপর নাম যদি জীবন হয় তাহলে জীবনে বেঁচে থাকার অপর নাম হবে ঔষুধ। ঔষুধ এর প্রয়োজনীতা কিংবা এর গুরুত্ব কতটুুকু তা নতুন করে বলার কিছু নেই। সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্যে ঔষুধের কাছে অসংখবার মানুষের সাহয্য নিতে হয়। আর একটা নিদিষ্ট বয়সের পর তো সেটা নিত্যদিনের সঙ্গী হয়। কিন্তু জীবনরক্ষাকারী এই ঔষুধ ও মৃতুর কারণ হয়ে দাঁড়ায় যখন সেটি ভেজাল কিংবা মানহীন হয়। আমাদের বঙ্গদেশে প্রায় শোনা যায় ঔষুধে কারণে রোগীর ম
সম্প্রতি ইজরাইল-পরিচালিত বিধ্বংসী হামলায় গাজায় নারী-শিশুসহ অসংখ্য মানুষের প্রাণহানীর প্রেক্ষিতেই এই লেখা। এই নিয়ে ইতিমধ্যেই অজস্র লেখা প্রকাশিত হয়েছে। নতুন করে লেখবার কী আছে! নতুন কিছু লেখার আছে কি না এই নিয়ে আমিও দ্বিধান্বিত বলে পুরনো কিছু নিয়ে খানিকটা পেছন ফিরে দেখা...
আমার কি তাতে? তাতে আমার কি আসে যায়? এ দুইটা লাইন মনে রাখেন। লেখাটা পড়তে সুবিধা হবে।
-আপনি লিখলে, আমার কি তাতে? এরকম করে প্রতিবার আমার এই লেখার প্রায় প্রতিটি লাইনকে উড়িয়ে দেয়া সম্ভব।
ছোটকালে নিরপেক্ষতার ভূত আমার ও ছিলো। তারপর দেখলাম ছাত্রলীগ খুন করে দেখে ওরা শিবিরের রাজাকার রক্ষার হিংস্র তান্ডবকে নিরপেক্ষতার মুখোশ পরায়; শাহবাগ ৩০ লক্ষ হত্যার বিচার চায় দেখে ওরা হেফাজতের মত সুবিধাবাদী ধর্মান্ধদের জন্য চোখের জল ফেলে; আমি ২ লক্ষ মা বোনের সম্ভ্রমের বিচার এক্ষুনি চাই দেখে, স্বচ্ছ নিরপেক্ষ আন্তর্জাতিক গ্রহনযোগ্য সংস্থার দাবি তুলে।
ছবিব্লগ দিয়ে শিক্ষা হয়ে গেছে। এবারে ক্যাপশন ব্লগ, সাথে ছবি ফ্রি
সংবাদ এক।
স্থানীয় পত্রিকা 'সুরমা টাইমস' এর ১৭ জুলাই তারিখে প্রকাশিতঃ
নগরীতে যানজট সৃষ্টি করা ও পুলিশের উর্ধ্বতন এক কর্মকর্তার সঙ্গে অশালীন আচরণ করায় সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার পৌর মেয়রের ভাই কামাল চৌধুরীকে পিঠিয়েছে পুলিশ-জনতা। বৃহস্পতিবার ইফতারের আগমুহুর্তে নগরীর নয়াসড়ক পয়েন্টে এ ঘটনা ঘটেছে বলে মহানগর পুলিশের পদস্থ এক কর্মকর্তা নিশ্চিত করেন।