Archive - 2014

July 5th

এলোমেলো ১৫

মাশীদ এর ছবি
লিখেছেন মাশীদ (তারিখ: শনি, ০৫/০৭/২০১৪ - ১:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তোমায় আমি আগলে রাখি বুকে
প্রতিদিনের এলোমেলো দুঃখ এবং সুখে।

যেন তোমায় ধরলে বুকে
আমার দিকে তাকিয়ে থাকা আদরমাখা তোমার মুখে
চোখটা খুলে গভীর মায়ায় তাকাই যখন একটু ঝুকে
থামবে তখন আমার যত অস্থিরতা
বুকের মাঝের ভুলগুলি সব মুহূর্তে ঠিক
এটাই যেন খুব স্বাভাবিক
এটাই, শুধু এটাই যেন হবার কথা।

আমার অনেক অনেক কিছুই দেবার ছিল
পাবার ছিল
অনেক কাছের হয়েও দূরের অন্য কোথাও যাবার ছিল


July 3rd

পথ শিশু এবং আগামীর বাংলাদেশ

মাসুদ সজীব এর ছবি
লিখেছেন মাসুদ সজীব (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৩/০৭/২০১৪ - ৫:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এসেছে নতুন শিশু, তাকে ছেড়ে দিতে হবে স্থান,
জীর্ণ পৃথিবীতে ব্যর্থ, মৃত আর ধ্বংসস্তুপ-পিঠে
চলে যেতে হবে আমাদের ।

চলে যাব-তবু আজ যতক্ষণ দেহে আছে প্রাণ
প্রাণপনে পৃথিবীর সরাব জঞ্জাল,
এ বিশ্বকে এ-শিশুর বাসযোগ্য করে যাব আমি--
নব জাতকের কাছে এ আমার দৃঢ় অঙ্গীকার ।


ভালোলাগার ভিলনুস

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ০২/০৭/২০১৪ - ৬:০০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify][justify]


July 2nd

সবিশেষ পার্টি বিত্তান্ত (বাকি অংশ)

রংতুলি এর ছবি
লিখেছেন রংতুলি [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ০২/০৭/২০১৪ - ১০:১২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বন্দুকচি তকীউল্লার ট্যাঁকঘড়ি - প্রথম পর্ব

সত্যপীর এর ছবি
লিখেছেন সত্যপীর (তারিখ: মঙ্গল, ০১/০৭/২০১৪ - ১১:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

একগাল মুড়ি মুখে দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে সেলিম গম্ভীর গলায় বলল, বন্দুকচি কি তবলচির মতন?

আমি একটু চিন্তা করে বললাম, হ কাছাকাছিই। দুইজনেই আওয়াজ বাইর করে। তবলচি তবলা বাজায় আওয়াজ করে আর বন্দুকচি মনে কর যুদ্ধেমুদ্ধে বন্দুক ফুটায় আওয়াজ করে।

বন্দুক ফুটায়? সেলিম আশ্চর্য হয়ে জিজ্ঞেস করল, তইলে এক হইল কেমনে? আমাগো তবলচি আলী নকী তো কাউরে মারত না।

আমি হেসে বললাম, বন্দুকচিও কাউরে মারে না রে ব্যাটা। আওয়াজই বাইরায় খালি। হাতিঘোড়া ভয় খায় এই আর কি।


| ঘড়ায়-ভরা উৎবচন…| ২৯১-৩০০ |

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: মঙ্গল, ০১/০৭/২০১৪ - ৯:২৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বহুদিন কোন ব্লগ লিখা হয় না। এমনকি ছাইপাশ যে কাজগুলি নিয়মিত করে যাই সেগুলিও আপলোড করা হচ্ছে না ব্যক্তিগত ব্লগেও। আলসেমি একটা নাতি-ক্ষুদ্র কারণ হলেও অবশ্যই তা প্রধান নয়। গত পাঁচ বছর ধরে যে শখের বোঝাটা কাঁধে নিয়েছিলাম 'এ আর কী' ভেবে, সেটা যে নিজের ওজনের চাইতে এভাবে শতগুণ ভারী হয়ে ওঠবে সেটা কি আর মূর্খ মাথায় বুঝেছিলো ! কাঁধে চাপতেই দিনে দিনে ভারী থেকে ভারী হয়ে ওঠা বোঝাটা বুঝিয়ে দিলো ঠিকই, গরু কি সাধে গাছে চড়ে ! কথা ছিলো এই জুনেই কাজটার মুখ বাঁধবো, কিন্তু তা আর হলো কই ! এখন তা প্রলম্বিত করে জুলাইকে টার্গেট করলাম। কোনভাবে ওটা ঘাড় থেকে নামলে আর পায় কে, চুটিয়ে ব্লগিং চলবে আবার ! এ-আশাতেই বুক বাঁধি। কিন্তু এদিকে সচলের আবির্ভাব তিথি যে পেরিয়ে যায় ! কী আর করা ! তাই এই উৎসব-মুখর (?) সংযমের মাসে সকল সহ-সচলের জ্ঞান-গম্যি-ক্ষেমার প্রতি অবিচল আস্থা রেখে আরেকটি ফাঁকিবাজি পোস্ট ! এবং

সচলায়তনের এই আবির্ভাব-তিথিতে সবার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা। সচল থাকুন, সচল রাখুন। প্রিয় সচলায়ন অনেক অনেক দীর্ঘায়ু হোক।


রকমারি রক সিটি আর হেলানো রেললাইন

মেঘলা মানুষ এর ছবি
লিখেছেন মেঘলা মানুষ [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ০১/০৭/২০১৪ - ৬:১২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রথমেই, কিছু বিজ্ঞাপন দিয়ে নিই, তা না হলে লেখা পড়বার উৎসাহ পাবেন কোথায়? এখানে নাকি পৃথিবীর সবচেয়ে খাড়া রেলপথ আছে যেটাতে এখনও যাত্রীবহন করা হয়। (রোলার কোস্টারগুলো বাদে) এটার একটা অংশে নাকি ৭২% ঢাল আছে! এর মানে হল, আপনি ১০০ ফুট সামনে এগুলে (আনুভূমিক), আপনাকে ৭২ ফুট উপরে (উল্লম্ব) উঠতে হবে। আরও না কি আছে এক অত্যুচ্চ স্থান যেখান থেকে নাকি ৭টি রাজ্য দেখা যায়! সাথে আরও রয়েছে দৃষ্টিনন্দন মনোহর জলের ধারা।


July 1st

এলেবেলে দিনপঞ্জি

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: মঙ্গল, ০১/০৭/২০১৪ - ১:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

রাতে ঠিকমতো ঘুম না হওয়াতেই বোধহয় বারবার হাই ওঠে। বারবার হাই ওঠা খারাপ লক্ষণ। যখন হাত এবং মগজ কোনটাতেই কাজ থাকে না তখনই হাইগুলো উঠে। হাই উঠার ঘন্টাখানেক পরই কপালের দুপাশ পিনপিন করতে শুরু করবে। পিনপিনটা মৃদু থেকে তীব্রতার দিকে যেতে যেতে সমগ্র মস্তিষ্কের নেটওয়ার্ক জুড়ে ঝিমঝিম করে বাজতে শুরু করবে। চোখের সামনে যত আলো আছে সবকিছু অসহ্য ঠেকবে। মাথাটা কোথাও ঠেকানোর জায়গা খুঁজবে। চোখটা অন্ধকারের আশ্রয় চাইবে


সচলের বাড্ডে, বাকি সব বাদ দে..

তিথীডোর এর ছবি
লিখেছেন তিথীডোর (তারিখ: মঙ্গল, ০১/০৭/২০১৪ - ১০:৫২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সচলের জন্মদিন ছিল আজ। মনে ছিলো না তারিখটা আসলে।

দিন-তারিখ মনে থাকেও না ইদানিং। দেশে তেল নাই, গ্যাস নাই, একটু বৃষ্টি হলেই চট্টগ্রাম শহর জুড়ে থইথই পানি-- সেসবের কোন প্রতিকার নাই, ব্যক্তিগত বেতাবেদনার সীমা- পরিসীমা নাই। প্রায় হাজার চারেক ডলারের টেনশন ঝুলছে মাথায়। কাজকাম কিছুই যেহেতু করি না, করতে ইচ্ছেও করে না... সমস্যা সমাধানের একমাত্র উপায় হলো টবে মানিপ্ল্যান্টের চারা পোঁতা।