১৯৭১-র ডিসেম্বরে আল–বদর হেডকোয়ার্টারে পাওয়া গিয়েছিল এক বস্তা চোখ।
অমানুষিক, জান্তব, নির্মম, নৃশংস এই তথ্য আমায় তাড়া করে আজীবন। পাকিস্তানী সেনাবাহিনী ও আল-বদরদের নির্যাতনের যতটুকু প্রমাণ আমরা পেয়েছি তাতে বোঝা যায় এই চোখগুলো তুলে নেওয়া হয়েছিল জ্যান্ত মানুষের মুখমণ্ডল থেকেই।
কী দেখেছিল সেই চোখেরা শেষ মুহূর্তে?
১
ঘটনাটা ঘটেছে এক ঝড়ের রাতে । বাইরে বাতাসের গো গো শব্দ, গগন বিদীর্ণ করে দেয়া আলোর ঝলকানি আর মেঘেদের গর্জনে ধরনী কেঁপে কেঁপে উঠছিল । বাইরে চলছে তুমুল বর্ষণ । বাড়ির পাশেই আমগাছের ডাল মড় মড় করে ভেঙ্গে গেল । এমন সময় দ্রিম করে বিকট শব্দ তুলে বিদ্যুতের লাইন ছিড়ে গেল । মুহূর্তের মধ্যেই ঘুটঘুটেু আঁধারে তলিয়ে গেল সব কিছু । প্রয়োজনের সময় কিছুই হাতের কাছে পাওয়া যায় না । নিয়ম মাফিক কোন মোমবাতি পাওয়া গেল না । রান্না ঘরে গিয়ে দেখা গেল ম্যাচ বাক্সে একটা কাঠিও নেই ।
এবার কোরবানীর ঈদ পড়েছে বৈশাখ মাসে । আগামিকাল ঈদ । সবাই দেশের বাড়িতে চলে গেছে ঈদ উৎযাপন করতে । পুরো বিল্ডিং টাতে আমি একা।
ঈশপের গল্পগুলি একই সাথে সমকালীন এবং চিরকালের। বারে বারে পড়ার মত গল্পগুলিকে একালের বাংলা ভাষায় আমার নিজের মত করে ধরে রাখার ইচ্ছের ফসল এই লেখা।
অনুবাদ ইংরেজী পাঠের অনুসারী, আক্ষরিক নয়। সাথে আমার দু-এক কথা।
গল্পসূত্রঃ R. Worthington (DUKE Classics)-এর বই এবং আন্তর্জাল-এ লভ্য http://www.aesop-fable.com -এ ইংরেজী অনুবাদের ঈশপের গল্পগুলি।
গল্পক্রমঃ R. Worthington-এর বইয়ে যেমন আছে।
পৃথিবীতে প্রেমিক পুরুষ তিন প্রকার। ভাই টাইপ, জামাই টাইপ আর পাই টাইপ। প্রথমটার সাথে মেয়েরা কিছুদিন আহ্লাদ করেটরে এক সময় চোখ কপালে তুলে বলে, ও আল্লাহ আমি আপনাকে বড় ভাইয়ের মতো মনে করি। দ্বিতীয়টার সাথে মেয়েরা বেশী কথাবার্তা বলে না। এরা ঠিক অত কথা বার্তা বলার মতো জিনিসও না। নিতান্ত নাড়ুগোপাল টাইপের ভদ্র ছেলে, আদর্শ স্বামী ম্যাটেরিয়াল। তাই ভাই টাইপকে দাগা দিয়ে মেয়েরা বেশী ঝামেলা না করে জামাই টাইপকে সরাস
আমার মৃত্যুর পর, হাত রেখো আমার চোখে,
প্রিয় আঙুলের আভা আর গমের সতেজ ঘ্রাণ
বয়ে যাক আমার ওপর। আমার ভাগ্যরেখা
পাল্টে দেওয়া তোমার কোমলতা ঘিরুক আমায়।
শরতের তাল পাকা গরম। ভ্যাপসা, অস্বস্তিকর। তবে তা শুধু বড়দের জন্য। আমাদের বয়েই গেছে শরৎকে কেয়ার করতে। ঘরকুনো হয়ে বসে থাকার দিব্যি তো কেউ দেয়নি! বিশেষ করে নানা বাড়িতে। মা-বাবার বারণ নেই, চাচার রক্তচক্ষু নেই, তাই অস্বস্তি¡র দুপুরে-ঘুমও নেই। নানা বাড়ির সাথেই বিশাল বাগান। আম, জাম, কাঁঠালের। বাগানের ঠিক মধ্যিখানে এক বিরাট তাল গাছ একপায়ে দাঁড়িয়ে আছে। সব গাছ ছাড়িয়ে আকাশে উঁকি মেরে। ধপাস করে একটা তার পড়ে। আমরা ছুটে যাই। কিন্তু কোথায় তাল! কে যেন কুড়িয়ে নিয়ে গেছে। ফিরে এসেছি। আবারও ধপাস! এবার ছুটে গিয়ে দেখি, তাল মুখে নিয়ে পালিয়ে যাচ্ছেন শিয়াল মামা।
[justify] ঘটনা ১
চোখেমুখে উত্তেজনা চেপে রাখার নিস্ফল চেষ্টা করে, বড় ভাই আমাদেরকে জিজ্ঞেস করলেন, “ঐ যে, আরেকটা মেয়ে আছে না? ওর নাম যেন কী? আসলে পড়ে কোথায়?”
আমরা যে ওনার উত্তেজনা বুঝতে পারছি, সেটা ওনাকে বুঝতে না দিয়ে আমরা কথাবার্তা চালাচ্ছিলাম, “কোন মেয়েটা?”
আমেরিকার বড় বড় সুপারমার্কেটগুলোর দোকানে লোক টানার একটা জনপ্রিয় আইটেম হলো রোটিসেরি চিকেন। জিনিসটা আর কিছুইনা আমাদের দেশের মুরগীর গ্রিল। মার্কেটের ডেলি অংশে গেলে বড় বাক্সের মধ্যে যদি মুরগীকে শিঁকে গাঁথা অবস্থায় ঘুরতে দেখেন, তাহলেই বুঝলেন আপনি পাইলেন তাহাকে পাইলেন। এদের সবখানেই পাওয়া যায়, ওয়ালমার্ট হোক, ক্রোগার হোক কিংবা কস্টকো/স্যাম্স ক্লাব। দোকানে লোক আনার বঁড়শি হিসেবে এই জিনিস অতুলনীয় কারণ, এরকম (