বিশ্ব রাজনীতিতে রাশিয়া নামের এক নতুন মেরুর আবির্ভাব ঘটলো| "এক ঘর মে দো পীর" হওয়াতে নতুন পীরের মুরিদসহ অনেকই "বিশ্ব রাজনীতিতে ভারসাম্য এলো" এই অজুহাতে আনন্দিত হওয়ার সুযোগ খুঁজছে| কিন্তু সিরিয়া হয়ে ক্রিমিয়া দখল এবং তত্পরবর্তী রাজনীতি বলে দেয় এটা কোন ভারসাম্য-ভারসাম্য খেলা নয় বরং এক নতুন ভূ-রাজনৈতিক ভাগ-বাটোয়ারার পর্ব শুরু হয়েছে|
১
গোধূলির পথে হাঁটতে হাঁটতে কুড়িয়ে পেলাম
সূর্যের কিছু রেণু;
একেকটা দিন চলে যায় আর তার সাথে চলে যায় কিছু আলো, কিছু রঙ, কতগুলো চেনা-অচেনা অবয়ব। আমরা কখনও যেতে দেই, মনমরা হয়ে ভাবি – ধরে কি রাখতে পারতাম না একটু! আবার কখনও ধরেই রাখি, বেঁধে রাখি স্মৃতীতে! ঝাপসা হয়ে যাবার পরও তো তাই আমরা খুঁজে বেড়াই বার বার! এরকম হাজারো আলো আঁধারিতে মিশে যেতে থাকি, মিশিয়ে নিতে শিখে যাই নিজের স্বত্তাকে সময়ের সাথে সাথে।
গল্পঃ
গেরস্ত হাজী সাহেব হাটে গিয়েছেন পাট বিক্রি করতে। বড় বড় আঁটি করে ওজন মেপে রাখা পাট। গ্রামের-ই আরেক ক্রেতা এসেছেন পাট কিনতে। হাজীর কাছে এসে জিজ্ঞেস করলেন -"হাজী সাব, পাটের দাম কত?"
হাজী সাহেব হাসি মুখে বলেন -"৭০০ ট্যাকা মণ বাবাজী। ওজন করাই আছে।"
ক্রেতা আবার জিজ্ঞেস করেন -"ওজনে ঠিক আছে তো?"
হাজী সাহেব সরল মুখে বলেন -"রসুল জানে বাবাজী।"
ছেলে/মেয়েদের (মেয়েদের তুলনামূলক কম) ভেতর সবারই পর্নের প্রতি কম অথবা বেশি কৌতূহল থাকে, আছে এবং থাকবেও হয়ত। কিন্তু বিশেষভাবে মনে রাখা দরকার, পর্নে কারোর প্রাথমিক কৌতূহল থাকা আর তাতে আসক্ত হয়ে পড়া— দুটো সম্পূর্ণ ভিন্ন ব্যাপার। আমার আশেপাশের এমন অনেককেই জানি যাদের মোবাইলে বা পিসিতে শুধু পর্নে ঠাসা; এবং, তাদের এই পর্ন প্রিয়তা দু এক দিনের নয়, দীর্ঘদিনের।
পৃথিবী আজ গতকালের চেয়েও একটু বেশি পরস্পর-সংযুক্ত।
অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে পৃথিবীর এক প্রান্ত আজ অন্য প্রান্তের সংস্পর্শে বেশি আসছে। আর এই বর্ধিত যোগাযোগের যুগে অন্যতম অস্ত্র ভাষা।
উপনিবেশ ও সাম্রাজ্যবিস্তারের সূত্রে পৃথিবীতে ইংরেজি, ফরাসি, স্প্যানিশ ও আরবি ভাষা বহুলকথিত। আমাদের দেশে বাংলা মাতৃভাষা হলেও উচ্চশিক্ষার মাধ্যম এখনও ইংরেজি। এর ভালো-খারাপ দুটি দিকই আছে নিশ্চয়ই।
ক’দিন আগে একখানা বই পড়তে পড়তে চমকে গেলাম আমাদের মস্তিষ্কের এক অপারগতা সম্পর্কে প্রসঙ্গক্রমে উল্লেখিত একটি গল্প দেখে। আপাতদৃষ্টিতে সহজ এক গাণিতিক ফাঙ্কশন অনুধাবন করতে গিয়ে আমাদের মনে যে কেমন ধন্ধ লেগে যেতে পারে, তা বলতে গিয়ে লেখক উদাহরণ টেনেছেন দাবা খেলার আবিস্কার-কাহিনীর।
"সামিয়া"
আম্মুর ডাকশুনে বিছানায় নড়েচড়ে ওঠে সামিয়া। বিছানার পাশে রাখা ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখে রাত ঠিক বারোটা বাজে। খাটের পাশে রাখা টেবিল ল্যাম্পটা জ্বালিয়ে, পানির গ্লাসটা হাতে নিয়ে একটা চুমুক দিতেই আবার আম্মুর ডাক শুনতে পায়-
"সামিয়া"
ব্যস্ত শহরের মাঝে ছায়ায় ঘেরা পাখির কলতানে মুখর নির্মল একটি গ্রাম। ফুল, পাখি ও নদীর নামে সেখানকার ঘরগুলোর নাম। মমতায়, যত্নে অবাধ সম্ভাবনা বুকে নিয়ে বেড়ে ওঠে গাঁয়ের বাসিন্দারা। মাথা গোঁজার জন্যে তারা পায় নিরাপদ আশ্রয়, বিকশিত হবার জন্যে পায় ভালোবাসা। আর জীবনধারণের জন্যে সবচেয়ে প্রয়োজনীয় বিশুদ্ধ অক্সিজেন।
ক্যাসান্ড্রা- গ্রীক মিথলজির এক বিয়োগান্তক চরিত্র। তিনি ছিলেন ট্রয়ের রাজা প্রায়াম এবং রানী হেকুবার কন্যা। ছিলেন অসম্ভব সুন্দরী আর বলতে পারতেন ভবিষ্যতের কথাও। কিন্তু দুর্ভাগ্যটা ছিলো- তার ভবিষ্যতবাণী কেউ বিশ্বাস করতেন না! কিভাবে তিনি ভবিষ্যৎ বলার ক্ষমতা পেয়েছিলেন আর কেনোইবা তার কথা কেউ বিশ্বাস করতেন না- সেটার পিছনের কারণ ছিলেন দেবতা এপোলো।