Archive - 2014

March 2nd

ঊনিশ শতকে ঢাকার থিয়েটার

সুরঞ্জনা এর ছবি
লিখেছেন সুরঞ্জনা (তারিখ: রবি, ০২/০৩/২০১৪ - ১:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বইমেলায় বাংলা একাডেমীর উঠোনের অংশে এবার ভিড় কম ছিলো, বেশিরভাগই সরকারী প্রতিষ্ঠানের স্টল। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর স্টলে এসে বই দেখতে গিয়ে চোখে পড়লো ছেঁড়াখোঁড়া বেগুনী রঙা একটা বই, 'ঊনিশ শতকে ঢাকার থিয়েটার'
ছেঁড়াখোঁড়া হলেও, প্রচ্ছদের চেহারা পছন্দ হওয়ায় আর শাড়ির রঙের সাথে মিলে যাওয়ায়, পঞ্চাশ টাকা দিয়ে সেই ছেঁড়া বই এর মালিকানা প্রাপ্ত হলাম। হাসি


আর একটু সাবধান হোন

নূপুরের ছন্দ এর ছবি
লিখেছেন নূপুরের ছন্দ [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০২/০৩/২০১৪ - ১:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঘটনা ১: সিমন বাড়ি ফিরছিল। ভরা বাসে দৌড়ে উঠতে গিয়ে কনট্রাকটর ধাক্কা মেরে ফেলে দেয়। ফলশ্রুতি তে সিমন কে পিষে বাস এগিয়ে যায়। ফলাফল জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণ এ কয়েক মাস ছিল আমাদের সিমন। মৃত্যু এবং বাস কে পরাজিত করে সিমন আজ আমাদের মাঝে।কিন্তু সিমন হারিয়েছে তার একটি পা।


মুভি অফ দা উইক: লেমন ট্রি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০১/০৩/২০১৪ - ১০:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেকেই আমাকে জিজ্ঞেস করে “একটা ভাল মুভির নাম বলতো, উইকেন্ডে দেখব”। জবাবটা ভেবেচিন্তে দিতে হয়, সব মুভি সবার জন্য নয়। আজকের মুভিটা অনেক বছর ধরেই আমার পছন্দের তালিকার শীর্ষে থাকা সত্ত্বেও কারও সাথে শেয়ার করি না। দেখার পর কেউ যদি নীরস বদনে শুধু বলে “হ্যাঁ, ভালই তো….” এতেই আমার মন খারাপ হয়ে যাবে। কারণ এই সিনেমার প্রতিটি সংলাপ, প্রতিটি দৃশ্যের চিত্রায়ন আর অভিনয় শিল্পীদের পারদর্শিতা এককথায় অতুলনীয়। অনেকদিন বিরতির পর যখন আবার সিরিজটা শুরুই করলাম তো ভাল কিছু দিয়েই সূচনা হোক। নানান দেশের হরেক টাইপের আরও অনেক ভাল ফিল্ম দেখেছি গত পাঁচ বছরে কিন্তু শীর্ষস্থান অটুট রেখেছে আজকের আয়োজনের এই ইসরায়েলি সিনেমা ‘লেমন ট্রি’।


পরচর্চা বনাম রূপচর্চা

গান্ধর্বী এর ছবি
লিখেছেন গান্ধর্বী [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০১/০৩/২০১৪ - ১০:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সদ্য স্কুল পেরুনো ভাগ্নীর মুখে অত বড় কথাটা শুনে হজম করতে পারলাম না আমি। তাই ওকে আবার জিজ্ঞেস করলাম –এই কী বললি তুই?

ঘাড়টাকে ত্যাড়া করে মেয়েটা বলল- তুমি কি জানতে চাইছিলে যেন?

-আমি জানতে চেয়েছি মুখে ওসব কী আটা ময়দা মেখে বসে আছিস পড়াশুনা না করে?

-এর উত্তরে আমি বলেছি পরচর্চা অপেক্ষা রূপচর্চা উত্তম।


টাকার কাছে নীতি অসহায়, আদর্শ যেনো ডাস্টবিনের ময়লা।

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০১/০৩/২০১৪ - ১০:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

-কিরে ব্যাটা, কতক্ষন ধইরা তোর ফোন বাজতাছে। ধরস না ক্যান?
=কি বাজতাছে?!? এইডা তো বাজার জিনিস না, ধইরা ঝাকানোর জিনিস। বাজবো ক্যান?
-ধুর হালা, কি কস উলটা পাল্টা। তোর ফোন বাজতাছে, মোবাইল ফোন।
=ও, আইচ্ছা। ফোন শব্দটা একটু ভালোমতো উচ্চারন করবি তো। আমি শুনলাম তুই মানবদেহের কোন অঙ্গ বাজা’র কথা কইতাছস।


প্রেতাত্মা। (১)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ০১/০৩/২০১৪ - ১০:৩৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২৮ নং ইন্সব্রুকার ষ্ট্রাসে; বাসার গায়ে ঠিকানা লেখা। হ্যাঁ এটাইতো সেই বাসা । পাহাড়ের চুড়ায় পুরাতন একটি বাসা। ঠিক ভাঙ্গাচোরা বলা যাবেনা; তবে তাতে বয়সের ছাপ স্পষ্ট। জার্মানীতে বাসা পাওয়া বিশেষ করে এইশিয়ানদের জন্যে খুব কঠিন কাজ। আমি সেই কঠিন কাজটি করেছি এক রকম সহযেই। প্রথম পরিচয়ে বাড়িওয়ালীকে দেখে ভাল লাগল। চামড়া কুচকে যাওয়া সাতাত্তর বছরের বৃদ্ধা মিসেস ভেহ্‌ এবং আশি বছরের মিষ্টার ভেহ্‌। এক আলোচনাতে আমর


March 1st

সত্যপীরের মিথ্যাকথন অথবা আত্মঘাতী ভালবাসা

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: শনি, ০১/০৩/২০১৪ - ১:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১। যারা বইমেলায় আসতে পারেননি তাদের এই পোস্ট পড়া নিষেধ। কারো বইমেলানুভূতিতে আঘাত লাগলে লেখক দায়ী নহে।

২। “বই” ব্যাতীত উল্লিখিত সকল চরিত্র কাল্পনিক।

৩। বই হিংসুকদের জন্য অবশ্যপাঠ্য।


ছেলেমানুষী

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৮/০২/২০১৪ - ১১:৪১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ শুক্রবার। রাশেদ অফিসে যাওয়ার জন্য তৈরী হচ্ছে। একটু দূরে দাঁড়িয়ে রাশেদকে দেখছে মিলি। মিলির অস্থির লাগছে। কিছুদিন হল, রাশেদ কিছু একটা নিয়ে বেশ বিরক্ত। মিলি কি হয়েছে জানতে চাইলে, রাশেদ শুকনো হাসি দিয়ে বলে সব ঠিক আছে। আজ প্রায় ১ বছর হল, ওরা এই বিদেশে এসেছে, রাশেদের চাকুরী নিয়ে। দুজনে মিলে মোটামুটি গুছিয়ে নিয়েছে বাসা। আর ২মাস আগে যখন মিলি রাশেদকে বলল, “তুমি বাবা হতে যাচ্ছ।” এতো খুশি সে রাশেদকে কখনও


বর দেখা আলো

চরম উদাস এর ছবি
লিখেছেন চরম উদাস (তারিখ: শুক্র, ২৮/০২/২০১৪ - ১১:২১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মতিন মুখ কাঁচুমাচু করে বলে,
- ভাই মেয়েরা এমন কেন?
বদরুল ভাই চায়ে ডালপুরি চুবিয়ে খাচ্ছিলেন। মতিনের কথা শুনে উদাস হয়ে গেলেন। হয়তো কোন পূর্ব স্মৃতি মনে পড়লো। ডালপুরি চায়ের মধ্যে গলা ডুবিয়েই রইল। আমরা উৎকণ্ঠার সাথে এই গেল এই গেল ভাবতে ভাবতে অপেক্ষা করছিলাম কখন ডালপুরি গলে চায়ের ভেতর টুপুস করে খসে পড়ে। কিন্তু না, দেখা গেল ডালপুরিরা মোটেও বিস্কুটের মতো চরিত্রহীন না। চায়ে গলা ডুবিয়ে রেখে দিলেও দিব্যি ঝুলে থাকে, গলে পড়ে না।


ছোট্ট প্রশ্ন "উর্দু বলতে হো"এর গভীরতা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৮/০২/২০১৪ - ৭:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার লেখক হবার শখ কোনো কালেই ছিলনা আজও নাই। আমার চারপাশে(বৈদেশিক জীবনে)বেশ কিছু শিক্ষিত/অশিক্ষিত বাংলাদেশীদের পাকিস্তান/পাকিস্তানিদের প্রতি প্রেম দেখতে দেখতে বিরক্ত হয়ে কিছু একটা লেখার চেষ্টা মাত্র এটা। অনেকেই(যারা নিজেদের অতিরিক্ত উদার মনের অধিকারী মনে করে, কিন্তু নিজের ফাঁদে নিজেই পড়ে। কিভাবে পড়ে?