প্রায় তিন বছর পর আজ ব্লগার রাজীব হায়দার হত্যা মামলার রায় হতে যাচ্ছে। এই হত্যাকান্ডের দায় দায়িত্ব আনুষ্ঠানিকভাবে আল কায়েদা অফ ইনডিয়ান সাবকনটিনেন্টের সহযোগী সংগঠন আনসারুল্লাহ স্বীকার করে।
ব্লগ শেষ পর্যন্ত যারা পড়তে চান আর লিখতে চান, তাদেরই ময়দান।
২০১৫ সালে আপনার পড়া সেরা বইটি, আর আপনার চোখে নতুন আবিষ্কৃত একজন লেখককে নিয়ে সচলায়তনে লিখুন। বইটি হতে পারে যে কোনো ভাষার, লেখক হতে পারেন যে কোনো দেশের। বইটি যে কোনো বছর প্রকাশিত হতে পারে, তবে আপনাকে সেটি পড়ে থাকতে হবে ২০১৫ সালেই। একই ভাবে, লেখককেও হতে হবে ২০১৫ সালে আপনার চোখে প্রথম আবিষ্কার।
রাজীব হায়দারকে ব্যক্তিগতভাবে চিনতাম না। এমনকি তার কোন লেখাও আমার কখনও পড়া হয়নি তার মৃত্যুর আগে। কিন্তু একটা অপরিচিত মানুষ কারো জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারে, তার সবচেয়ে বড় উদহারন আমার কাছে এই রাজীব হায়দার।
১.
সম্প্রতি গয়েশ্বর রায়ের শহীদদের নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের প্রেক্ষিতে ক্ষু্দ্ধ অামার প্রিয়বন্ধুর তার ফেসবুকে মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া ও সেখানে অামার স্যাটায়ার মূলক কমেন্ট - 'হেতে কি কইছে ?
[justify]
একবছর ধরে আমরা শাহেদের মৃত্যুর জন্য অপেক্ষা করছিলাম। মৃত্যুর প্রক্রিয়া হয়ত শুরু হয়েছিল বহু বছর আগে, কিন্তু আমাদের তা জানা ছিল না। শাহেদ নিশ্চয় জানত, ওকে আমরা এ ব্যাপারে প্রশ্ন করলে, সে হেসে এড়িয়ে গিয়েছিল। হেসে এড়িয়ে যাওয়া অথবা আমাদের কাছ থেকে পুরো বিষয়টা লুকিয়ে রাখা তার ইচ্ছেজনিত এবং পরে বুঝতে পেরেছিলাম, শাহেদের সিদ্ধান্ত সঠিক ছিল। যদিও প্রথমে আমরা ক্ষিপ্ত হয়েছিলাম।
অগোছালো এবং অসংলগ্ন
জীবনের ডিসেম্বর
জীবনের ডিসেম্বরগুলো সবসময় অদ্ভূত।
হয়তো বা শীতকাল বিধায়। এখন পর্যন্ত এমন কোন অঞ্চলে ডিসেম্বর কাটানো হলো না যেখানে ডিসেম্বর মানে গরমকাল।
রিকশার পেছনে টিনের ঝুলবোর্ডএ যে চিত্র আঁকা হয়, তাই রিকশাচিত্র হিসেবে চিহ্নিত। বিশ শতকের প্রথমভাগে, মূলত ত্রিশের দশকে, ঢাকাসহ বাংলাদেশের আরো কয়েকটি জায়গায় রিকশার প্রচলন ঘটে। তবে সেসময়কার অর্থাৎ ত্রিশ ও চল্লিশের দশকে বাংলাদেশের রিকশাচিত্র সম্পর্কে তেমন কোন তথ্য জানা না গেলেও পঞ্চাশ ও ষাটের দশক থেকে এর ধারাবাহিক ইতিহাস জানা যায়। এই দীর্ঘ সময়ে অসংখ্য মোটিফ এঁকেছেন শিল্পীরা। অনেক বিবর্তনের পথ ধরে এগিয়ে