Archive - জ্যান 2015

টুকরো টুকরো লেখা ২৬

সুমন চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন সুমন চৌধুরী (তারিখ: শনি, ৩১/০১/২০১৫ - ৯:৪০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

না লিখতে না লিখতে একসময় লিখতে পারাটাই থমকে যায়। বয়স বাড়তে থাকে। ক্রমশ বিষয়টা একদা লিখতাম পর্যায়ে চলে যায়। মাঝে মাঝে নিজের আর "নিজ সময়ের" বাকিদের পুরনো পোস্টগুলি দেখি। প্রতিটা মানুষেরই একটা নিজ সময় থাকে। মূল্যবোধগুলি কোন না কোনভাবে সেই সময়ের মূল্যবোধে বন্দি হয়ে যায়। নিজের সময়কাল অতিক্রম করে যাওয়ার মেধা সবার থাকে না। রবিবুড়ো অনেক চেষ্টা করে অনেকদূর এগিয়ে ছিলেন। বাকিরা তার এক-চতুর্থাংশও পারে নাই। আমি


January 31st

নিরপেক্ষরা (নির্বোধের চিন্তা)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ৩১/০১/২০১৫ - ১:১২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ফ্ল্যাশব্যাকঃ কেষ্টা ব্যাটা
================

৬ মার্চ ১৯৯৯ঃ উদীচীর সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বোমা বিস্ফোরণ, যশোর (নিহত ১০, আহত ১০৫)
- ও ভাই, এইটা কে করছে?
- কে আবার আম্লীগ। দেশটারে শেষ করে দিল!

-------------

১৪ এপ্রিল ২০০১ঃ পহেলা বৈশাখ উদযাপন অনুষ্ঠানে বোমা বিস্ফোরণ, ঢাকা (নিহত ১১, আহত ১২০)


January 30th

নিহিম এবং নিবিড়ের আঁকা ছবি, গাওয়া গান, আর শব্দের বানান

রকিবুল ইসলাম কমল এর ছবি
লিখেছেন রকিবুল ইসলাম কমল [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ৩০/০১/২০১৫ - ৩:১২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১।

দৃশ্য এক:

ঝুমু আপু নিহিমকে স্কুল এর পড়া শেখাচ্ছে...

- আমাদের হাত কয়টা?
-দুইতা
-পা কয়টা?
-দুইতা
-চোখ?
-দুইতা
-আম্মু, নুনু?! এইতা কেন বলা হল না! (ভ্যাজাল!)

দৃশ্য দুই:

- আমাদের বয়সে বড় যারা তারা আমাদের গুরুজন, গুরুজন মান্য করবো।
- আম্মু , হাম্বা?! (নিবিড় ইতিমধ্যে হাম্বা হাম্বা বলে মেঝে তে হাঁটছে! )

দৃশ্য তিন:

ঐ তে ঐরাবত!


January 29th

ভুটানের ভূ-টানে- পর্ব ০২

শাব্দিক এর ছবি
লিখেছেন শাব্দিক [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৯/০১/২০১৫ - ৪:৪৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:



হিন্দি চলচ্চিত্র দেখানো হলে বাংলায় ডাবিং করা হোক

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৯/০১/২০১৫ - ১:১৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাংলাদেশের রুগ্ন চলচ্চিত্র শিল্পকে চাঙা করার জন্য চাঙ্গায়নী সুধা হিসেবে হিন্দি চলচ্চিত্র বাংলাদেশের প্রে ক্ষাগৃহে প্রদর্শনের ব্যবস্থা সম্পন্ন হয়েছে। বাংলাদেশে নির্মিত চলচ্চিত্রগুলো দেখিয়ে প্রেক্ষাগৃহগুলো ব্যবসায় টিকে থাকতে পারছে না, এটি হচ্ছে চলচ্চিত্র শিল্পের বিতরণ অংশের অভিযোগ। টিকে থাকার জন্য তারা হিন্দি চলচ্চিত্র আমদানি করে দেখাতে চান।


মহাপৃথিবী

শিক্ষানবিস এর ছবি
লিখেছেন শিক্ষানবিস (তারিখ: বুধ, ২৮/০১/২০১৫ - ৯:৫২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ধানের রসের গল্প পৃথিবীর—পৃথিবীর নরম অঘ্রান
পৃথিবীর শঙ্খমালা নারী সেই—আর তার প্রেমিকের ম্লান
নিঃসঙ্গ মুখের রূপ, বিশুষ্ক তৃণের মতো প্রাণ,
জানিবে না, কোনোদিন জানিবে না; কলরব করে উড়ে যায়
শত স্নিগ্ধ সূর্য ওরা শাশ্বত সূর্যের তীব্রতায়।
— জীবনানন্দ দাশ, সিন্ধুসারস (মহাপৃথিবী)


January 28th

মহাভারতে তিন রাজনৈতিক নারী। ২। কুন্তী। পর্ব ১৩

মাহবুব লীলেন এর ছবি
লিখেছেন মাহবুব লীলেন (তারিখ: বুধ, ২৮/০১/২০১৫ - ৪:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কাউরে কিছু না জানায়ে কুন্তী সিদ্ধান্ত নেয় ধৃতরাষ্ট্র আর গান্ধারীর লগে বনবাসে যাবার। ধৃতরাষ্ট্র আর গান্ধারীর বানপ্রস্থে যাওয়ার কথা সকলেই জানত। যুদ্ধের পনেরো বছর পরে ভীমের জ্বালায় ধৃতরাষ্ট্র বাধ্য হইছেন বানপ্রস্থ বাইছা নিতে...


আত্মকথাগুলোকে কবিতা বলে ভ্রম হয়

সুমাদ্রী এর ছবি
লিখেছেন সুমাদ্রী (তারিখ: বুধ, ২৮/০১/২০১৫ - ২:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

// পাথরের মত শীতল হৃদয়হীন কেন বল,
আমি তো দিনের শেষে হাত রেখে দেখেছি পাথরে জমে আছে উত্তাপ...
বিবর্ণ কেন শীতকাল, ধূসর সুন্দর একটা রঙ...কুয়াশার রঙ সাদা...
বেঁচে থাকতেই হবে যেকোন প্রকারেই,
কারণ অন্ধ কিংবা খঞ্জরাও গান গায়,
বহুদূরের মরে যাওয়া তারারাও রাত হলে দপদপ করে জ্বলে ওঠে...//

// কোটি কোটি নক্ষত্ররা বহুদূরে মরে গেছে, অথচ আমাদের আকাশে তারা আজও কী দারুণ সহাস্য দীপ্যমান।


পুলিশ ও আমি - ৮

আজমীর এর ছবি
লিখেছেন আজমীর (তারিখ: বুধ, ২৮/০১/২০১৫ - ৭:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পুলিশ যে আমাকে কেন এত ভালোবাসে তা আমি আজ অব্দি বুঝতে পারলামনা। কারণে অকারণে আমাকেই ধরে। আরে ব্যাটা চোর ধর। মানে বড় চোর ধর। আমিতো খালি চুরি করে সিগারেট খেতাম, তাও আজকাল ছেড়ে দিয়েছি। আরে ভাই, আপনারাই বলুন, আমার চেহারাটা একটু খারাপ বলে কি আমাকে অযথাই ধরতে হবে??!! এটা কোন কথা হল? দেশে কি আইন বলে কিছু নাই?


| কেন চার্বাক পাঠ প্রাসঙ্গিক ?

রণদীপম বসু এর ছবি
লিখেছেন রণদীপম বসু (তারিখ: মঙ্গল, ২৭/০১/২০১৫ - ১০:৩৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:



[ স্বীকারোক্তি : পাঠক বন্ধুদের অবগতির জন্য প্রথমেই বলে রাখা ভালো যে, এটাকে বিজ্ঞাপনী-পোস্ট ভাবার কারণ নেই। কেননা, প্রদত্ত প্রচ্ছদের ছবিটা সংশ্লিষ্ট গ্রন্থের পরিচয়কারী বিজ্ঞাপনী-সুলভ মনে হলেও বস্তুত এটি এখনো অপ্রকাশিত মৌলিক পোস্ট, যা চার্বাক-দর্শন ও বর্তমান গ্রন্থের আলোকে প্রাসঙ্গিক বিবেচনায় উপস্থাপন করা হয়েছে। তারপরও জানি না সচলায়তনের নীতিমালার সাথে সাংঘর্ষিক হয়ে যাচ্ছে কিনা ! সেরকম হলে মডু ভায়েরা অবশ্যই প্রথম পাতা থেকে পোস্টটি নির্দ্বিধায় সরিয়ে দিতে পারেন। সবাইকে স্বাগতম ! ]

একটা পর্যায় থেকে, মানব সভ্যতার ইতিহাস আসলে ধর্মেরই ইতিহাস। সম্ভবত কথাটা বলেছিলেন দার্শনিক ম্যাক্স মুলার, যিনি প্রাচীন ভারতীয় দর্শন তথা বৈদিক সাহিত্য বা সংস্কৃতিরও একজন অনুসন্ধিৎসু বিদ্বান হিসেবে খ্যাতিমান। তবে যে-ই বলে থাকুন না কেন, সভ্যতার এক দুর্দান্ত বিন্দুতে দাঁড়িয়েও উক্তিটির রেশ এখনো যেভাবে আমাদের সমাজ সংস্কৃতি ও জীবনাচরণের রন্ধ্রে রন্ধ্রে খুব দৃশ্যমানভাবেই বহমান, তাতে করে এর সত্যতা একবিন্দ্ওু হ্রাস পায় নি। বরং কোন কোন ক্ষেত্রে তা অনেক বেশিই প্রকট থেকে প্রকটতরই হচ্ছে বলে মনে হয়।