গদির কলা খাইবা রে?
আইসো তবে ভাইবারে।
পাকিস্তানের বিশ্বকাপরঙ্গ চলার আগেই, এশিয়া কাপ চলার সময় এদেশীয় পাকি-পেয়ারুদের শীৎকারের আবেগ থামাতে একটা লেখা লিখেছিলাম। আজকাল আর পাকি সমর্থক তেমন পাওয়া যায় না, আড়ালে-আবডালে তাদের চাপা কান্না শুনি, তবে ফেসবুকে হাহাকার (পড়ুন ম্যাৎকার) কমে গেছে। এখন তারা কথা বলে ব্যালেন্সিং করে, ভারত হারলে খুশি হয়,কিন্তু পাকি হার-জিতে আবেগ প্রকাশ করলে আশেপাশে দুষ্টু 'খেলার সাথে রাজনীতি' মেশানো লোকজন দৌড়ে এসে ভরে দেয়।
সেই লেখার আর ২য় পর্ব লেখার আগ্রহ বোধ করিনি। কিন্তু অলস বসে আছি বলে মনে হলো, লিখেই ফেলি (অলস মস্তিষ্ক শয়তানের কারখানা)। পাকি-পেয়ারুদের যত বাগারম্বড় তো সেই এক বিশ্বকাপ জয় নিয়েই। শুরু করি পাকিস্তানের বিশ্বকাপ কাহিনী।
মহাভারতমতে যাদব আর পাণ্ডব বংশ দুইটা শুরু হইছে ভৃগুমুনির পুত্র শুক্রাচার্যের কন্যা দেবযানী এবং তার সতিন; রাজা বৃষপর্বার কন্যা শর্মিষ্ঠার গর্ভ থাইকা রাজা যযাতির ঔরসে। দেবযানী গর্ভজাত রাজা যযাতির বড়ো পোলা যদু থাইকা যাদব বংশ যার শেষ মাথায় পাই কৃষ্ণরে। শর্মিষ্ঠাগর্ভজাত যযাতির ছোট পোলা পুরু থাইকা পয়লা পুরু বংশ তার পর কুরু বংশ তারপর পাণ্ডব বংশ; যার শেষ মাথায় পাই পঞ্চপাণ্ডব। তো শর্মিষ্ঠার পোলা পুরু থাইকা
গ্রীষ্মের ছুটিতে আমরা মানে আমি রিমা মা-বাবা আর তিন্নিমাসীরা মানে তিন্নিমাসী, অরুণমেসো আর ওদের তিনবছর বয়সী ছোট্টো মেয়ে বুবলি সবাই মিলে বেড়াতে এসেছি। তিন্নিমাসী মায়ের স্কুলের বন্ধু ছিল। মা আর তিন্নিমাসী একসঙ্গে পড়েছিল ক্লাস ফাইভ থেকে টেন অবধি।
[ একুশের দিনটি লাল একটি দিন বৈকি। এই দিনে এক বসায় লেখা তিনটি গল্প প্রচেষ্টাও কিভাবে যেন লাল হয়ে গেল। ফ্যাকাশে লাল না, রক্তের মত টকটকে লাল। তাই লালচে শিরোনাম দিয়ে দিলাম। আমি গল্পলেখক নই, ভুলত্রুটি ক্ষমার্হ। ]
ভাষা আন্দোলনে (১৯৫২—১৯৫৬ ) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীদের মিলিত সংগ্রাম ছিল এ’কথা কারো অজানা নয়। কিন্তু সে সময় ছাত্রীদের গ্রেফতার ও তাদের কারাবাস বিষয়ক ঘটনাটি প্রায় নেপথ্যে রয়ে গেছে। সে বিষয়টির প্রতি আলোকপাত করে সে সময়কার ভাষা সংগ্রামীদের ও ভাষা শহীদদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করছি। সে আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারি ড.
[ ভাষাশহিদ দিবস একুশে ফেব্রুয়ারি এলেই এই নির্মল ভোরে আমাদের বাঙালি মন গুমড়ে ওঠে নিবিড় শোকের ছায়ায়। আমরা শ্রদ্ধায় স্মরণ করি, স্মৃতি-তর্পণ করি ভাষা শহিদদের প্রতি। স্মৃতির মিনারের বেদিতে শ্রদ্ধা জানাই নিজের নিজের মতো করে। এই শ্রদ্ধার রূপ কেমন? আজ থেকে তেত্রিশ বছর আগের উদ্ভিন্ন তারুণ্যে সেই শ্রদ্ধার রূপটুকু গাথা ছিলো অনেক বেশি কাচা আবেগের আতিশয্যে হয়তো। তবুও সেই আবেগ যতো কাঁচা বা তরলই হোক, তখনও হয়তো এতোটা কৃত্রিমতা আমাদেরকে আক্রান্ত করতে পারেনি। কবিতা প্রয়াসের নামে এই ছোট্ট কাঁচা পঙক্তিই তার নমুনা হয়তো !]
এই যে আমাদের কথা হচ্ছে না। তুমি ভেবে নিও না, তুমি নেই!
রিকশার উপরে সরু সিটটার উপরে উঠে বসেছো কখনো? কিংবা এক কাত হয়ে অনেকক্ষন ঘুমানোর পরে অবশ হাতটা?
পাঁচ মাসের উপর হয়ে গেছে ক্যালিডোস্কোপ-কে নামিয়ে রেখেছিলাম। আবার তুলে নিলাম।