চিলতে ইতিহাস ১:
স্হান: শেরপুর জেলার সীমান্তবর্তী গ্রাম কামালপুর।
বকসিগঞ্জ-জামালপুর-টাঙ্গাইল-ঢাকা মহাসড়কের প্রবেশপথ কামালপুরের বিওপিতে ছিল পাকিস্তানীদের শক্তিশালী ঘাঁটি।এই ঘাঁটিতে আক্রমণ করে সেটা নিজেদের দখলে আনতে যে জিনিসটার সবচে' বেশি প্রয়োজন ছিল তার নাম দুর্জয় সাহস।
যত দিন ধইরাই লেখা হউক আর যত মাইনসেই কাহিনি যোগ করুক না ক্যান; মহাভারতের কাহিনিখান এখনো প্রচারিত আছে একক মানুষ বেদব্যাস কৃষ্ণ দ্বৈপায়নের নামে; এবং মহাভারতের প্রধানতম ভজঘট হইলেন স্বয়ং এই বেদব্যাস কৃষ্ণ দ্বৈপায়ন। তো এই কৃষ্ণ দ্বৈপায়নের একখান কাব্যিক বর্ণনা দিছেন রায়গুণাকর ভারতচন্দ্র রায় তার অন্নদামঙ্গলের পাতায়:
[center]দাঁড়াইলে জটাভার
চরণে লুটায় তাঁর
কক্ষলোমে আচ্ছাদয়ে হাঁটু
পাকা গোপ পাকা দাড়ি
[justify]আমি প্রায়ই ভাবি, একটা ভাল কিছু লিখবো। খুব বড়, উন্নত মানের একটা লেখা। আমার লেখা পড়ে কেউ হাসবে, কেউ কাঁদবে। আমার বই শেষ না করে ঘুমোতে যেতে পারবে না। কিন্তু শেষমেশ আর কিছুই লেখা হয়ে ওঠে না। খুব সাধারণ একটা ঘটনা নিয়ে লিখতে চাই, কয়েকটি মানুষকে নিয়ে লিখতে চাই, কিছু সুখ-দুঃখের গল্প বুনতে চাই- কিন্তু এত ঘটনার ভিড়ে কোন একটা ঘটনাই মুখ্য হয়ে ওঠে না আমার। একটা সময় টুকরো টুকরো লিখতে পারতাম বোধহয়, সেই লেখা দেখলে আজ নিজের উপর প্রচন্ড হাসি পায় । কিসব ছাতামাথা লিখে নিজেকে বড় লেখক ভাবতাম! কিন্তু এখন হয়ত সেই ধ্রুব সত্যটাকে আর এড়াতে পাচ্ছি না। হয়ত নিজের অজান্তেই আমি মেনে নিয়েছি, আমি এখন আসলেই পারি না কিছু লিখতে।
সকাল থেকে শুরু। এলার্মের শব্দে ঘুম ভেঙে যায়। এলার্মটা বন্ধ করে আবার একটু এপাশ-ওপাশ, শরীর-মন আরেকটু ঘুমাতে চায়। হঠাৎ মাথায় বিদ্যুতের ছোবল... কতক্ষণ গেল? বেশি ঘুমিয়ে ফেলিনি তো? শরীর-মন দুটোকেই অনেক কষ্টে বাগ মানিয়ে-তোয়াজ করে-ঝাড়ি দিয়ে বিছানা ছাড়তে হয়। হাতে মোবাইলটা নিয়ে বাথরুমে কাজ সারতে সারতে আবার মোবাইলের কোণার দিকে চোখ, ওরে বাবা- এতক্ষণ গেল কখন!
একুশে বইমেলায় ২০১৫ সালে প্রকাশিত সচল ও অতিথি সচলদের বইয়ের তালিকা এই পোস্টটিতে যোগ করা হলো।
“তুমি কারও সাথে ছবি তুলতে যাবে না, সবাই তোমার সাথে ছবি তুলতে আসবে।“২০০৭ সালে প্রথম বিশ্বকাপ খেলতে গিয়ে সদ্য কৈশোরউত্তীর্ণ তামিম ইকবাল যখন সচিন, সৌরভ, দ্রাবিড়দের সাথে ছবি তুলতে ছুটে গিয়েছিল কোচ ডেভ হোয়াটমোর তাকে নিবৃত্ত করেছিলেন।
(এই লেখাটি পত্রিকার জন্য প্রস্তুত করা হয়েছিল। কিন্তু যেহেতু বইমেলার সময় আর বেশি নেই আমি উইথড্র করে এখানে দিয়ে দিলাম।)
অনুষঙ্গ: একুশে বইমেলায় প্রকাশিত সচলদের বইয়ের লিস্টি পেতে চাই।
একজন জানতে চাইলেন, কবে, কখন বইমেলায় যাচ্ছি।
[ কোবি ও কোবিতা, সর্বাধিক প্রচারিত আলুভাজা, পথিমধ্যে সস্তা বেগুনপোড়া, দেশীমুর্গীর ঝালফ্রাই, জিন্সের পাতলুন, কাছা দেয়া লুঙ্গি, বুকপকেটওয়ালা পাঞ্জাবি, ইলাস্টিক দেয়া পাজামা, চিনি ছাড়া দুধ চা, স-টিকেট রেলভ্রমণ, চলচ্চিত্র, বই, নাটক, রঙের মানুষ আর বইমেলা নিয়ে একটি অগোছালো ব্লগর ব্লগর। নিজ দায়িত্বে পড়বেন। যারা এখনও বইমেলায় যেতে পারেননি তারা দূরে থাকুন। পরে উত্তেজিত হৃদয়ের অন্তস্থল থেকে উৎসরিত উত্তপ্ত-ক্ষিপ্ত-বাক্যবর্ষণ কাম্য নয়। ]