Archive - মে 2015
ক্ষুদে ব্যাঙের আস্তানায়
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: রবি, ৩১/০৫/২০১৫ - ৬:৩২অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
এক পা করে এগোই ওই ছোট ছোট ঘাসের ফাঁক দিয়ে কী যেন উচ্চিংড়ের মতো লাফিয়ে পালিয়ে যায়। খেয়াল করে দেখি উচ্চিংড়ে নয়। ছোট্ট ছোট্ট ব্যাঙ। এতদিনে আবার দেখা। পারভেজকে বললাম, ‘থাম, ছবি তুলব।’
তুললাম ও। কিন্তু এই ছবি দেখালে কেউ বিশ্বাস করবে না এগুলো এত ছোট। অতএব একটা ধরে হাতে তুলে নিলাম।
May 30th
ওয়েস্টমিনষ্টার স্টাইল: মান-অভিমান, বৈষম্য, সহনশীলতা আর উদার গণতন্ত্রের গ্রেট বৃটেইন।
লিখেছেন থার্ড আই (তারিখ: শনি, ৩০/০৫/২০১৫ - ১:৩৯পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
তানভীর আহমেদ।
২৭ মে ভাষণ প্রদানকালে বৃটেনের রাণী
'ফার্স্ট পার্সন' এবং ঋতুপর্ণ ঘোষ
লিখেছেন আয়নামতি [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৯/০৫/২০১৫ - ১১:২০অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
কমলকুমার মজুমদারের উপন্যাসটা অর্ধেক পড়ে সেই যে কেজো অকেজো বিষয়ের পিছু ধাওয়া করে মেলা ইতং বিতং কাজকম্মের চিপায় খাবি খাচ্ছিলাম তো খেয়েই যাচ্ছিলাম। সেখান থেকে নিজস্ব আরাম কেদারায় ফেরার তাগিদ এবং তারপর ধপাস। হাতে অতি অবশ্যই একখানা বই। খুব পছন্দের একজন বইখানা নিয়ে বসতে বাধ্য করেছেন। তিনি ঋতুপর্ণ। দ্য ঋতুপর্ণ ঘোষ। কাকতলীয়ভাবে কমলকুমার মজুমদার যার স্কুলবেলার ক্রাফট্ টিচার। যে মাস্টার মশাইয়ের ' কী হচ্ছেট
May 29th
কলঙ্কিত ভাবমূর্তি
লিখেছেন জিপসি [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৯/০৫/২০১৫ - ৪:২৯অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
ব্লগরব্লগর টাইপের এই লেখার শিরোনাম কি দিব তা নিয়ে বেশ দোটানায় ছিলাম। অনুভুতিকাতর বাঙালির আত্মসম্মানে বিন্দুমাত্র আঘাত দিয়ে মনঃকষ্টে ভোগার ঝামেলা এড়াতে তাই প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্বের আশ্রয় নিতে হল। জানিনা কতটুকু ক্ষোভমিশ্রিত হৃদয় নিয়ে উনি অবৈধভাবে বিদেশগমনেচ্ছু বাংলাদেশীদের ‘মানসিক সুস্থতা’ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। বিগত কয়েক মাসে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে ‘বাংলাদেশ’ আর ‘বাংলাদেশী-বংশোদ্ভূত’ শব্দ দুটি নিয়ে বেশ মাতামাতি হচ্ছে। জলপ্লাবন আর সাইক্লোনের দেশ নতুন করে বিশ্বমণ্ডলে রাতারাতি পরিচিতি পাচ্ছে ‘অবৈধ’ আর ‘জালিয়াতি’ শব্দযুগলের শিরোনামে। দুর্নীতির শীর্ষস্থান আমাদের হাতছাড়া হয়েছে ঠিকই কিন্তু নৈতিক অবক্ষয়ের কালিমা মুছেনি আজও।
গিরিগিটি জীবন
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: শুক্র, ২৯/০৫/২০১৫ - ৩:৫৩অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
প্রথম জীবন.
প্রথম জীবনটা দারিদ্রক্লিষ্ট। খুব কষ্ট করে পড়াশোনা, তীব্র অভাব আর টানাটানি। টিউশানি করে পড়ার খরচ, একাংশ সংসারেও যায়। সমাজ ভাঙার স্বপ্ন দুচোখে। পড়াশোনার সাথে সমাজতান্ত্রিক ব্যবস্থার আন্দোলনে। নতুন সমাজ গড়ে তোলার আকাংখা। দেয়ালে দেয়ালে পোস্টার ছেয়ে যায় স্বপ্ন শ্লোগানে। সারা রাত চিকা মেরে ভোরবেলা ঘুম। উই শ্যাল ওভার কাম, উই শ্যাল ওভার কাম সাম ডে.... নতুন দিন একদিন আসবেই। পূর্ব দিগন্তে নতুন সূর্য।
সৈয়দ হক, আমরা এরকম গণতন্ত্র চাই না!
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২৯/০৫/২০১৫ - ১২:২৮পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
- রাজনীতি
- সমসাময়িক
- চিন্তাভাবনা
- নারী
- সমাজ
- দেশচিন্তা
- খবর
- গণতন্ত্র
- মানব পাচার
- যৌন নিপীড়ন
- রসিকতা
- সৈয়দ শামসুল হক
- যুবা (১৮ বছর বা তদুর্দ্ধ)
আজকে খবর পড়তে পড়তে হঠাৎ করেই একটা খবরে চোখ আটকে গেল, দেশে এখন নাকি গণতন্ত্রের সুবাতাস বইছে! এবার ভালোভাবে খবরটা পড়ে দেখি, ওমা!
May 28th
গিটার ইশ্কুল: পর্ব-০: প্রস্তুতি পর্ব
লিখেছেন সুবোধ অবোধ (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৮/০৫/২০১৫ - ১২:১৮পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
ভূমিকাঃ
এই সিরিজ এর আইডিয়া এবং গুতাগুতি করে আমাকে দিয়ে অবশেষে শুরু করানোর একক কৃতিত্ব নজু ভাইয়ের। এমনকি সিরিজের নামকরণের প্রথম অংশটুকুও উনার করা। অর্থাৎ গিটার ইশ্কুল। যে মানুষ নিজের কন্যার নাম রাখতে দুই বছর পার করে দেন, সেই তিনিই কিনা জিজ্ঞেস করার পর “খাড়ান, কইতাছি” বলে মাত্র দুই মিনিটের মাথায় নাম হাজির করে ফেললেন। তো, এমন ডেডিকেশন নিয়ে কেউ গুতাগুতি করলে আর কাহাতক আলসেমি করা চলে?
তবে কিনা, লিখতে বসেই হলো আসল ঝামেলা। অন্যকে জ্ঞানদানমূলক পোস্ট লিখতে গিয়ে বুঝতে পাল্লুম নিজে একটা অকাট মূর্খ। তারমধ্যে যে জিনিস হাতেগিটারে (ওই হাতেকলমে আরকি) দেখানোর ব্যাপার তা শুধু লিখে লিখে বোঝানো আরেক মুশকিল। তবে সে ঝামেলা ছবি, ভিডিও দিয়ে অনেকটাই দূর করা যাবে আশাকরি।
এক অদেখা সাহসী নারীর জন্য...
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২৭/০৫/২০১৫ - ৯:০৭অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
সেই সকালটাও আর দশটা সকালের মতোই সুন্দর নির্মল ছিল, পড়তে বসতে না চাওয়া পিচ্চি আমিটা সাত সকালেই গাছ থেকে ছিঁড়ে আনা জবা দু’টো গুঁজে রাখছিলাম বেড়ার ফাঁকে, বেলা বাড়ার সাথে সাথে রোদ পড়লে জবার কুঁড়ি নিজে নিজে ফুল হয়ে ফোটে-এটা আবিষ্কার করে ফেলেছিলাম মাত্র কিছুদিন আগে । মা চা বানাতে আর বাবা আগের দিনের বাসি খবরের কাগজটা পড়তে ব্যস্ত, ছোটটা ওঠেনি ঘুম থেকে-সব মিলিয়ে সেই সকালটা আর দশটা সকালের চেয়ে খুব আলাদা কিছ
May 27th
আমরা যারা রয়ে গেছি--
লিখেছেন অনিকেত (তারিখ: মঙ্গল, ২৬/০৫/২০১৫ - ১০:২১অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
যারা চলে যায়, তাদের তো আর কোন দায় থাকে না।
তাদের সকালে উঠে আর অফিস যেতে হয় না, স্কুলের বাস মিস করে মন খারাপ করতে হয় না। বৃষ্টির দিনে তারা অফিসে ছাতা ভুলে ফেলে আসে না, গায়ে জ্বর নিয়ে নির্ঘুম রাত কাটাতে হয় না। তাদের নেই মাস শেষে নানান বিলের খরচা মেটানো, নেই কোনো জন্মদিনের অথবা বিয়ের দাওয়াত রাখার দায়। ক্লান্ত দিন শেষে ডানার রৌদ্রের গন্ধ মুছে ফেলে তাদের ঘরে ফেরার টান নেই--