অনি হাঁটছে। দ্রুত পায়ে। দূর থেকে যে কেউ দেখে ভাববে কোনো স্থির লক্ষ্যের দিকে জোর পায়ে ছুটে চলছে ছেলেটি। কিন্তু অনি যখন বাড়ি থেকে বের হয় তখন কোনো উদ্দেশ্য ছিল না বরং তীব্র এক অভিমান নিয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে পড়েছিল। এখন অভিমান আর দুঃখের ফারাক নেই। বুকের ভেতর অভিমান জমে জমে দুঃখের বোঝা হয়ে গেছে। নিজের প্রিয় জিনিসগুলো ফেলে আসার কথা ভেবেও ওর পিছু ঘুরতে ইচ্ছে হচ্ছে না তাই। ওর প্রিয় কয়েন এ্যালবাম, পঁচিশটা রঙ
১।
শুভ জন্মদিন, প্রিয় সচলায়তন। শুভ জন্মদিন, সচল-হাচল-পাঠক!
২।
মাত্রাবৃত্ত-অক্ষরবৃত্ত-স্বরবৃত্ত ইত্যাদিকে কেতাবের বৃত্তে বন্দী রাখুন।
৩।
সুপ্রাচীন (মধ্যযুগীয়) পুঁথির সুরে পড়ুন। যুগের হাওয়া বলে কথা!
দেখতে দেখতে আটটা বছর পার করে নবম বছরে পা দিল আমাদের সচলায়তন। বাংলা ভাষায় কমিউনিটি ব্লগিঙের বয়সও প্রায় দশ। প্রথম দুতিন বছরে কয়েকটা ব্লগের মনোপলি, ঝাঁকে ঝাঁকে হুজুগে ব্লগের জন্ম-বিলুপ্তি, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সর্বগ্রাসী আগ্রাসন সব কিছু পেরিয়ে সচলায়তন বেঁচে আছে। আদর্শিক অবস্থান, ব্লগিঙের নিজস্ব অন্তর্নিহিত শক্তি, বেশ কিছু ব্লগারের স্রোতের বিপরীতে চলার ঘাড়ত্যাড়ামি, নতুন করে আরো কিছু ঘাড়ত্যাড়া ব্
লেখক, পাঠক আর সমালোচকের অবিরাম সক্রিয়তায় নবম বছরে পা রাখলো সচলায়তন।
গত এক বছরে ৮৩১,০৫৭ জন পাঠক সচলায়তনের পোস্টগুলো পড়েছেন ৪,৮৬৩,৮১৫ বার। বিশ্বের ১৮৫টি দেশে ৬,৩২২টি শহর থেকে বাংলাভাষী পাঠকেরা এই এক বছর সচলায়তনের সঙ্গে ছিলেন। তাঁদের মোট পাঠকাল ছিলো ২২ বছর ৮৪ দিন (প্রায়)।
শুভ জন্মদিন সচলায়তন! সচলায়তন সূত্রে পরিচিত হয়েছি অনেক মানুষের সাথে। তাদের কেউ কেউ হয়ে উঠেছে একেবারে আত্মার আত্মীয়। এই এক জীবনের সঞ্চয় যে বন্ধুত্বগুলো তার বড় অংশটাই সচলায়তন সূত্রে। সচলায়তন সূত্রেই, দেশ, কাল, সীমানা, বয়স সব কিছু পেরিয়ে সমমনা কিছু মানুষের কাছাকাছি হতে পেরেছি। এমন অনেকে আছে অন্য কোনো সূত্রে দেখা হলে হয়তো আঙ্কেল বলে সালাম দিয়ে চলে যেতাম, আবার এমন অনেকে আছে, যারা হয়তো বড় ভাই বলে হাতের বিড়িটা ফেলে দূরে সরে যেত। এমন অনেকে আছে, যারা এই বাক-অপটু আমাকে অন্য কোথাও দেখলে দাম্ভিক অথবা বেকুব ঠাউরাতো।