কার্ল সেগান কসমস সিরিজের যাত্রা শুরুতেই একটা ধাক্কা খেয়েছিলেন। সাইনটিস্টদের আড্ডায় ঠাট্টা- মশকরার পাত্র হয়ে গিয়েছিলেন প্রায়। অ্যাস্ট্রো-ফিজিক্স বা কসমোলজির সাধারন ব্যাপারগুলো নিয়ে টিভি শো করা, তখনকার দিনে আড়াই মাসের বাচ্চাকে পোড়া লঙ্কার চটপটি খাওয়ানোর মতই। সেগান কিন্তু পিছপা হননি। ঠিক তার বাদামী জ্যাকেটটার ধুলো ঝাড়ার মতই, ঝেড়ে ফেল দিয়েছিলেন হাসি-তামাশা গুলো।
আমরা যাত্রা শুরু করতে চেয়েছিলাম দুইজন। তবে কোন একটা যুক্তিতে আমরা তৃতীয় আরেকজনকে ঠিক করলাম আমাদের সাথে যাবার জন্য। টিকেট কাটার সময় তাই তিনজনের জন্যই একটি করে মোহনগঞ্জের শোভন চেয়ারের সিট বরাদ্দ হলো। আমার স্বল্প অভিজ্ঞতায় আমি দেখেছি যেকোন যাত্রার ঠিক পূর্বমুহূর্তে একটা ঝামেলা তৈরি হওয়া একটা নৈমিত্তিক বিষয়। এবারেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। ঘন্টাখানেক আগে তৃতীয় ব্যক্তি যাবেনা বলে আমাদের অবহিত করলো। অর্থাভাব
২০১৪ সালে অন্য একটি ঘটনায় সচলায়তনেই আমি একবার শাবিপ্রবি ছাত্রলীগের কিছু সন্ত্রাসীদের চিহ্নিত করে একটি লেখা দিয়েছিলাম। সেবারের মত এবারও চিহ্নিত করার সাহসী কাজটি করেছে আমার কিছু বন্ধু যারা এসব ব্যাপার আরো বিস্তারিত জানে। আমি শুধু মাত্র এখানে পোস্ট করছি।
ছবি ১:
এক জ্ঞানী লোকের পশ্চাৎদেশে একবার ইয়া বড় এক ফোঁড়া হল। বেচারা কোথাও গিয়ে বসতে পারেনা। শিষ্যরা তাকে বসার জন্য কাঠের চেয়ার এনে দিলে সে বলে, এইভাবেই দেশের সমস্ত কাঠ কেটে ফেলা হচ্ছে। বন জঙ্গল উজাড় করে দেয়া হচ্ছে। মানিনা মানবো না। কাঁচুমাচু হয়ে শিষ্যরা ষ্টীলের চেয়ার এনে দিলে বলে, এইভাবে ষ্টীল মিল বানিয়ে দেশ ধ্বংস করে দেয়া হচ্ছে। কলকারখানার বিষাক্ত কালো ধোঁয়া চারিদিক দূষিত করে ফেলছে। মানি না