(F A Sachseর তত্ত্বাবধানে ১৯১৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয় ময়মনসিংহ গ্যাজেটর। সেখানের Fauna অংশটি এখানে দুর্বল বাংলায় দিলাম। এই অংশটি অনুবাদ করতে যেয়ে মূল সমস্যা হয়েছিল নাম নিয়ে, গত ১০০ বছরে প্রাণীদের বিশেষ করে পাখির জগতে নিত্যনতুন আবিষ্কারের ফলে, বিশেষত অধুনা ডি এন এ অ্যানালাইসিস করে দেখা গেছে অনেকে পাখির গোত্র এবং পরিবারের ক্ষেত্রে আমরা ভুল ভেবেছিলাম, তাই ইংরেজি নাম তো বটেই, সঙ্গত কারণেই বৈজ্ঞানিক না
আলসেমি ছুড়ে ফেলে ফেসবুক দূরে ঠেলে গিটার ইশ্কুল নিয়ে আমি আবার চলে এলাম। এতদিন ফিঙ্গার এক্সারসাইজ করলে হাত ঝরঝরে হয়ে যাবার কথা। আর ফাঁকিবাজি করলে আগামী লেসনগুলোতে পস্তাবেন এতে কোন সন্দেহ নেই। এই পর্বে ব্যাসিক ফিঙ্গার এক্সারসাইজের সাথে আরও কিছু স্পেসাল এক্সারসাইজ থাকবে যেমন- জিগজ্যাগ এক্সারসাইজ, কর্ড ধরার সুবিধার জন্য কিছু স্পেসাল এক্সারসাইজ, অল্টারনেটিভ পিকিং এর জন্য এক্সারসাইজ।
ইতালির স্বায়ত্তশাসিত প্রদেশ সার্ডিনিয়া আয়তনে ভূমধ্যসাগরের দ্বিতীয় বৃহত্তম দ্বীপ। উত্তাল সাগরের মাঝে একটি দ্বীপে গ্রীষ্মের ছুটি কাটাতে যাব বলে মানসপটে যে ছবি এঁকে রেখেছিলাম তা সার্ডিনিয়াতে পা রাখা মাত্রই বিলীন হয়ে যায়। কোথায় সেই বালুচরে ছুটে বেড়ানো কাঁকড়ার ঝাঁক? নেই মাইলের পর মাইল সৈকতের কোলঘেঁষে দাঁড়িয়ে থাকা আকাশছোঁয়া হোটেলের সারি। এক সপ্তাহের অবকাশযাপনে সার্ডিনিয়া দ্বীপের এক দশমাংশও ঘুরে দেখতে পারিনি তারপরও ক্যামেরার মেমোরি ফুরাতে সময় লাগেনি। অপরূপা সার্ডিনিয়া তাঁর বুনো সৌন্দর্যে মাখা সাগরতীর, পাহাড়ের ঢালে ছেয়ে থাকা ক্যাকটাসের ঝোপ আর কাঁটাযুক্ত লতাগুল্ম দিয়ে আমার মানসপটে এঁকেছে নতুন এক চিত্র।
সম্প্রতি মাছরাঙা টিভি চ্যানেলে যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে লবিং করার জন্য ব্রিটিশ আইনজীবী টবি ক্যাডম্যান মারফত বিএনপি একটি মার্কিন লবিং প্রতিষ্ঠান নিয়োগ দেবার তথ্য ফাঁস হয়েছে। ফাঁস হওয়া এই তথ্যে দেখা যায় বিএনপি যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ট্রাইবুনাল, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার বিভিন্ন বাণিজ্যিক চুক্তিসহ দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক প্রভাবিত করতে একটি চুক্তি মার্কিন লবিং প্রতিষ্ঠান Akin Gump Stra
ঝকঝকে রোদে হেসে উঠল নাটোরের জলজ মাঠ। সবুজের উজ্জ্বলতা বাড়ল। আকাশে নীল-সাদার এক অপুর্ব সম্মিলন। নাটোরের মেঠোপথে অন্য এক অনুভূতি ছড়িয়ে পড়ল তনুমনে। চারপাশে ইতিউতি করে পাখি খুঁজে চলেছি। কিন্তু আকাশে ঝাঁক ঝাঁক শামুকখোল ছাড়া অন্যপাখি তেমন চোখে পড়ল না। অবশ্য দোয়েল আর শালিকের অভাব নেই। আমাদের এলাকায় এই বর্ষাতেও হরেকরকম পাখির দেখা মেলে। এদিকে নেই, তার কারণ বোধহয় জলবদ্ধতা। ভূচর পাখিদের খাবারের অভাব। বলতে আপত্তি নেই আরও একটা জিনিস খুঁজে চলেছি-- পাখির নীড়ের মতো দুটি চোখ।
খুলনার বুনো প্রাণীদের মধ্যে ছিল বাঘ, চিতাবাঘ, গণ্ডার, বুনো মহিষ, বন্য শুকর, বনবিড়াল, হরিণ, সজারু, ভোঁদড় এবং বানর। এই সমস্ত প্রাণীগুলোই সুন্দরবনের দক্ষিণে অধিকাংশ এলাকাতেই দেখা যেত, কিন্তু উত্তরের দিকেই এদের সংখ্যা বেশ কম ছিল। গণ্ডারের দেখা বেশ ভালই মিলত তখন, ১৭২৭ সালে আলেক্সান্ডার হ্যামিল্টন সুন্দরবনে গণ্ডারের প্রাচুর্য সম্পর্কে লিখেছিলেন “ 'গণ্ডারের জিভ' এক বিরল জিনিস কারণ যে কোন শত্রুর পতন ঘটাতে
সম্ভবত ১৯৭১ সালের পর বিশ্বের বৃহত্তম শরণার্থী-স্রোত দেখছে পৃথিবীর মানুষ। এই হতভাগ্য মানুষগুলোর প্রায় সবাই মধ্যপ্রাচ্যের ইয়াজিদী, কুর্দী, বাঙালি, আরবীয়, শিয়া, সুন্নী আরও কত সম্প্রদায়ের মুসলিম, অমুসলিম; এক কথায় আদম সন্তান। আরবের রাজনীতি সিরিয়া, ইরাক, লিবিয়া, জর্ডান, তুরস্ক, ইয়েমেনসহ সবদেশকে তছনছ করে দিয়
ভোরের আলোয় প্রথম যা নজরে পড়লো তা একটি রুপালি মল। এ নামটি বলাই হয়তো সংগত। মলটি আসলেই রুপার কিনা সে কথাও ভাবনায় এসেছে আনসার সাহেবের। গোড়ালি ছাড়িয়ে মলটি লুটিয়ে ছিল যে পায়ে তার আঙ্গুলগুলো সুন্দর। লাল নেইল পালিশ সরু ফর্সা আঙ্গুলগুলোকে আরো মোহনীয় করেছে। মাঝখানের দুটো আঙ্গুলে রুপালি আংটি। রমনা পার্কের লেক ঘেঁষা সিমেন্টের বেঞ্চে মেয়েটি ঘুমিয়ে ছিল। সাদা ফুঁটি মেশানো লাল কামিজ ও সাদা পাজামা মেয়েটির দেহ ঢেক
নতুন কোন জায়গায় ঘুরতে যাবার আগে প্রতিবার ভাবি বাউণ্ডুলে ব্যাকপ্যাকার হয়ে ঘুরবো। কিন্তু শেষমেষ টিপিক্যাল বাঙালীর মতো আরাম আয়েশের অপশনটাই প্রাধান্য পায় এবং ধাক্কাটা পকেটের উপর দিয়েই যায়। এবার সিমলা-মানালি ঘোরার একটা পরিকল্পনা হলো চার জনে মিলে এবং কেন যেন তুলনামূলকভাবে কম অভিজ্ঞ আমার উপর পরিকল্পনার দায়িত্ব চলে আসলো। নিজেকে তখন দক্ষিণ এশিয়ার একটা দেশের মন্ত্রীর মতো মনে হলো যেখানে অনভিজ্ঞ লোকদের মন্ত্র