আমরা ছোট একটা প্রতিবাদ জানাতে কুন্ঠিত হই। বড় বড় সমাবেশ করতে চাই, যেখানে বিপুল বৈভবে সাজবে জনতার মঞ্চ। আন্দোলন শুধু বড় মঞ্চে হয়না,আসলে একেবারেই হয়না। সংস্কৃতির আন্দোলনের কথা ভাবুন। আমরা কি ধরে নেই সংস্কৃতি হয় চ্যানেল আই কিংবা এন টিভির প্রচুর অর্থের ঝনঝানাতিতে ঝংকৃত হতে থাকা ট্যালেন্ট হান্টে? এগুলো একেকটা বুদবুদ। সংস্কৃতি বিকশিত হয় বড় শহরের আড়ালে পড়ে থাকা ছোট্ট মফস্বল কলেজের নবীন বরনে, রবীন্দ্রনাথ মিশে থাকেন কোন এক অজ্ঞাত গ্রামের স্কুল শিক্ষকের পাগলামোতে আয়োজন করা পঁচিশে বৈশাখের অনুষ্ঠানে। মুক্তিযুদ্ধ বেঁচে থাকে দূর ভাটি অঞ্চলের রাজাকার চেয়ারম্যানের বিপক্ষে দাঁড়িয়ে কিছু দরিদ্র কিন্তু দৃঢ় মুক্তিযোদ্ধার আলাদা বিজয় দিবস উদযাপনে।
কিছু মানুষ পানিতে হাগে; কিছু মানুষ হাগে ডাঙায়। বর্ষাকাল কিন্তু ভাসান-ডাঙা দুইটাই ধুইয়া মুইচ্ছা নিয়া ফালায় খালে আর বিলে। খালে আর বিলে মাছেরা পানি খায়- মাছ খায়- ঘাস খায় আর চান্সে পাইলে হাগুর গোল্লাও গপাৎ কইরা গিলা ফালায়। জাইল্লারা খালে-বিলে মাছ ধরে বাজারে বেচে। বাজারিরা মাছের গতর টিপে-কানকোর রং দেখে নিয়ে আসে বাড়ি। আর রান্ধুনিরা কিন্তু মাছের ভিসেরা টেস্ট ছাড়াই রান্ধে ফিশ ফ্রাই কিংবা বাংলা মাছের ঝোল..
মোটের উপর তিনভাগে ভাগ করা যায় মানুষকে সন্ত্রাস সংক্রান্ত বিষয়ে
শিকারি - সন্ত্রাসী
শিকার - যে সরাসরি সন্ত্রাসের কবলে পড়ে আহত বা নিহত হয়েছে
দর্শক - যারা সন্ত্রাসী নয়, সরাসরি সন্ত্রাসের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্তও হয়নি কিন্তু সমস্ত ঘটনা দেখছে এবং জানছে।
এই দর্শককে আবার তিন ভাগে ভাগ করতে পারি
অন্ধ দর্শক
প্রতিবাদী দর্শক
সমর্থনকারী দর্শক
চাপাতির আঘাতে ব্লগার হত্যা এখন প্রায় মাসকাবারি বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। মাত্র চব্বিশ ঘন্টা আগে নিলয় নীল নামে একজন ব্লগার চাপাতির আঘাতে প্রাণ দিয়েছেন। ব্লগাররা বইমেলার মতো হেভিলি গার্ডেড জায়গা থেকে শুরু করে নিজ ঘরে পর্যন্ত খুন হয়েছেন। ব্লগার হত্যাকারিদের আইনের আওতায় আনায় সরকারের সাফল্য সীমিত। রাজীব হত্যাকারিদের ধরা গেছে। ব্লগার ওয়াশিকুরের হত্যাকারি দুজনকে সাধারণ্যের কর্মতৎপরতায় পুলিশ নাগাল পেয়েছে
আপনার অনেক বিশেষণ। কেউ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, কেউ জননেত্রী, কেউ আপা আবার কেউ কেউ নেত্রী বলে আপনাকে সম্বোধন করেন। কিন্তু আমার কাছে আপনার সবচেয়ে বড় পরিচয় আপনি “শেখের বেটি”। এই শেখের বেটি কথাটি উচ্চারন করলে মনে বল আসে বুকে সাহস পাই। এই বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধু এর পরে আর কেউ যদি পরম মমতায় এই জাতিকে ভালোবেসেছেন সেটা আপনি। তাই ঘুরে ফিরে আপনার কাছেই আমরা আশ্রয় খুজি। আপনিও সময় সময় মমতা আর স্নেহ দিয়ে আমাদেরকে বু
এই সিরিজটি ইউভাল নোয়া হারারি রচিত Sapiens: A Brief History of Humankind এর ধারাবাহিক অনুবাদ।
সত্যি বলতে কি, সেপিয়েন্স ও নিয়ান্ডারথালের মধ্যে প্রথম যে লড়াইয়ের ব্যাপারে জানা যায়, সেখানে নিয়ান্ডারথালরা জয়ী হয়েছিল। প্রায় ১০০,০০০ বছর পূর্বে, কিছু সেপিয়েন্স দল আফ্রিকা ছেড়ে উত্তরের লেভান্তে (আজকের দিনের লেবানন, জর্ডান, ইজরায়েল) পাড়ি দেয়, যা ছিল নিয়ান্ডারথাল রাজ্য। কিন্তু সেখানে ওরা শক্ত খুঁটি গাড়তে পারে নি। এর পেছনে সেখানকার হিংস্র অধিবাসী, রুক্ষ জলবায়ু কিংবা স্থানীয় কোনো পরজীবীর হাত থাকতে পারে। তবে যে কারণই এর পেছনে থাকুক না কেন, সেপিয়েন্সরা অবশেষে পিছু হটতে বাধ্য হয় এবং নিয়ান্ডারথালরা রয়ে যায় মধ্যপ্রাচ্যের হর্তাকর্তা।
এমআইটিতে পড়ার সময় মানুষজনের সাথে বিভিন্ন রকম মজা করতাম। মেকানিক্যাল ড্রয়িং ক্লাসে আমাদের ফ্রেঞ্চ কার্ভ নামে একটা জিনিস ব্যবহার করতে হতো। জিনিসটা প্লাস্টিকের তৈরি, অনেকটা রুলারের মতো, ওটা দিয়ে কাগজে মসৃণ বক্ররেখা আঁকা যেত। একদিন একজন ক্লাসে একটা ফ্রেঞ্চ কার্ভ হাতে নিয়ে বলল, “আচ্ছা এই জিনিসটা কি কোনো বিশেষ সূত্র মেনে তৈরি করা হয়?”
এক মুহূর্ত ভেবে বললাম, “নিশ্চয়ই! সব ফ্রেঞ্চ কার্ভই একটা বিশেষ সূত্র মেনে চলে। এই দেখো”, বলে আমার ফ্রেঞ্চ কার্ভটা হাতে নিয়ে বললাম, “এই কার্ভগুলো এমনভাবে তৈরি যে এটাকে যেভাবেই ধরা হোক না কেন, এর সবচেয়ে নিচের বিন্দু দিয়ে একটা স্পর্শক আঁকলে সেটা সবসময় অনুভূমিক হবে।”
ফুল,পাখি,লতা পাতা,গরু,ঘোড়া, ঘাস
মিলেমিশে করিতেছি এই দেশে বাস!
ধূধূ চর, খাল, বিল, আকাবাঁকা নদী
খুন করা খুব খ্রাপ, তবে, কিন্তু, যদি!
নীলাকাশ, সাদা মেঘ, আহা! ক্যুল বৃষ্টি
জমিনেতে যাই হোক, উপরেতে দৃষ্টি!
মুখখানা খুলিনাকো, বোকা আমি নহি
তুমি মরে কচু হও, আমি আছি "সহীহ"!
হার্মাদ ঝড় এসে
দপ করে আকাশের পিদিম নিবিয়ে দিল।
প্রসঙ্গ কথাঃ