Archive - 2015

August 8th

রামশীল ২০০১:আরেক শরণার্থী শিবির

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৭/০৮/২০১৫ - ৮:১৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সবাই এসো দাঁড়াও হাতে হাত
মরছে দেখো মানুষ দিন রাত
কিশোরী মার দুচোখ ভেসে যায়
শিশুটি তার ধুঁকছে অসহায়
বৃষ্টি আর ভীষণ কলেরায়…………………………

( মূলঃ জোয়ান বায়েজ
অনুবাদঃ মাহমুদুজ্জামান বাবু)


শিশু ও বর্ণবাদ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৭/০৮/২০১৫ - ৮:১৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মেরিল স্প্যাশ এর ‘সুন্দর মানে কি ফর্সা’ বিজ্ঞাপনটা মনে ধরেছিল। তবে তিশাকে এমন মেকাপ দিয়ে ধবধবে সাদা না দেখিয়ে ওর স্বাভাবিক শ্যামলা রঙ দেখালে আরো ভালো লাগতো।


রামায়ণের শোলক সন্ধান ২: সীতার সতীত্ব পরীক্ষা

মাহবুব লীলেন এর ছবি
লিখেছেন মাহবুব লীলেন (তারিখ: শুক্র, ০৭/০৮/২০১৫ - ৬:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পঞ্চসতীর যে পূজা হয় সেই সতীগো পয়লা তালিকায় সীতার নাম নাই; অথচ সতীত্বের পরীক্ষায় পাশ করা একমাত্র নারী হইলেন সীতা। ক্যামনে কী?

‘অহল্যা দ্রৌপদী কুন্তী তারা মন্দোদরী তথা
পঞ্চকন্যা স্মরে নিত্যং মহাপাতক নাশনম্’


August 7th

চাপাতির নিচে আরও এক ব্লগার

হাসিব এর ছবি
লিখেছেন হাসিব (তারিখ: শুক্র, ০৭/০৮/২০১৫ - ৩:১৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কিছুক্ষণ আগে সোশাল মিডিয়ায় জানা গেছে ব্লগার নিলয় নীল (নিলয় চৌধুরী/নিলাদ্রী চ‍্যাটার্জি) কে রাজধানীর গোরানে নিজ বাসস্থানে কুপিয়ে হত‍্যা করা হয়েছে। অসমর্থিক খবর ভাড়াটে পরিচয়ে বাসায় ঢুকে এই হত‍্যাকান্ড ঘটানো হয়েছে।

নিহত ব্লগার নিলয় ইস্টিশন ব্লগে লিখতেন এবং ফেইসবুক স্টাটাসের মাধ‍্যমে তার বক্তব‍্য জানাতেন।


আর্জেন্টিনার সন্ধ্যা

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: শুক্র, ০৭/০৮/২০১৫ - ২:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্লাতা নদীর ঘোলাজলে কোন কিশোর ছেঁড়া সাদা পাল তুলে ডিঙ্গি নিয়ে পাড়ি দিচ্ছিল না সেই সন্ধ্যায়, তবুও গোধূলি লগ্নে যখন আলো-আঁধারের জাদুময়তার সুষম কারসাজিতে থিরথির কেঁপে ওঠা মুহূর্তে পদ্মাপারে কৈশোর কাটানো একজনের চোখে প্লাতাকে মনে হল দু-কূল ছাপানো একটা সত্যিকারের নদী! যেমনটা মনে হয় বর্ষার পদ্মা, মেঘনা, যমুনা দেখলে।


মধ্যবিত্ত পুরাণ -১

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৭/০৮/২০১৫ - ১:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মধ্যবিত্ত ঘরের সন্তানেরা চিরকালই মানসিকভাবে পরাধীন। খুব ছোটবেলা থেকেই বাপ-মা-জ্ঞাতি-গোষ্ঠী তাদের মাথায় খুব ভালোমত ঢুকিয়ে দেয় যে “বাপরে/মাগো , চব্বিশটা ঘন্টা মাথার ঘাম পায়ে ফেলে দিনরাত মুখে রক্ত তুলে শুধু খাটছি তোকে লেখাপড়া করাব বলে। তুই-ই আমাদের একমাত্র আশা, ভরসা। তোর মুখের দিকে চেয়ে সব কষ্ট সহ্য করছি সোনা । আর কোন দিকে মন দিস না। আমাদের আর কোন ক্ষমতাই নাইরে বাপধন, একটা বিপদে পড়ে গেলে কেউ বাঁচাতে


বাংলার তরু-লতা-গুল্ম-৪৭ : দাঁতরাঙা

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ০৭/০৮/২০১৫ - ১২:৫৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

DSC00458
ফুলটা, গাছটা ছোট বেলায় হঠাৎ হঠাৎ দেখেছি পতিত ঘেসো জমিতে। তবে খুব বেশি দেখিনি। যেখানে সেখানে এখন আর দেখা মেলে না। খুব ভালো করে দেখার সুযোগ পেলাম ২০১৪ সালে । জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে। প্রজাপতি আর পাখির পেছনে ছুটতে ছুটতে পুকুর পাড়ে পেয়ে গেলাম তেজপাতার মতো দেখতে এই উদ্ভিদকে। পটাপট বেশকিছু ছবিও তুলে নিলাম।
তারপর আবার প্রজাপতি-ফড়িংয়ের পেছনে ছোটা। হঠাৎ দেখতে পেলাম ত্যাজপাতার মতো পাতাওয়ালা ওই ছোট ছোট গাছগুলোতে দারুণ সুন্দর একটা ফুল। এত সুন্দর ফুল বনে-জঙ্গলে বাসই দেখা যায়। সুতরাং আবারও ক্যামেরা তাক করতে হলো দাঁতরাঙ্গা নামের এই বুনোফুলের দিকে। দাঁতরাঙ্গা নামটা জানলাম বৃক্ষকথা গ্রুপে ফুলের একটা ছবি পোস্ট করে। পরে অবশ্য নওয়াজেশ আহমদ-এর ‘বাংলার বনফুল’ নামের বইটিতেও পেলাম ফুলটির বর্ণনা।


অংশীদার

সুলতানা সাদিয়া এর ছবি
লিখেছেন সুলতানা সাদিয়া [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৬/০৮/২০১৫ - ৯:২৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শীতের দুপুর অপেক্ষাকৃত আরামদায়ক। কিন্তু আরামের মধ্যে বেশি থাকতে সাধ জাগে বলে আরামের স্থায়ীত্বও কম থাকে। এই কঠিন কথাটা বুঝতে রিপনের মাথা খাটাতে হয়নি, বরং কথাটা সে গায়ের চামড়া দিয়ে উপলব্ধি করেছে। তবে এই উপলব্ধি রিপনকে পরিণত না করে আরও কাবু আর ছোট করে ফেলেছে। রিপন অবশ্য বয়স ও লম্বায় ছোটই। তবে নয় বছরের তুলনায় ওর আকৃতি পাঁচ বছরের মনে হয়। সাথিরা ওকে ডাকে বাইট্টা ইপন। কবে যে এই ডাকের শুরু রিপনের মনে নেই।


জীবন-টেম্পো

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৬/০৮/২০১৫ - ৯:২৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পুরান ঢাকায় কিছু টেম্পো চলে, লক্কড়-ঝক্কর মার্কা এই টেম্পোগুলো যখন তীরের বেগে ছুটতে থাকে, যাত্রীদের প্রায়ই মাথা ঠুকাঠুকি লেগে যায়! স্টপেজগুলিতে যাত্রী উঠানামা যেন আর এক বিভীষিকা! টেম্পোর সিট দখলের জন্য চর দখলের মতই যুদ্ধ চলে, চলন্ত রাস্তায় ছিটকেও পড়ে কেউ কেউ! আশ্চর্য হল, এই যুদ্ধক্ষেত্রে প্রায়ই রেফারির দায়িত্ব দায়িত্ব পালন করতে দেখা যায় নয়-দশ বছরের কিছু শিশুকে।