Archive - 2015
July 23rd
প্রিয় বাতাসি
লিখেছেন জিপসি [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২২/০৭/২০১৫ - ৯:১০অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
নীল আকাশ তো এই অধমের কাছে শুধুই এক সীমারেখা, উড়তে যারা ভালবাসে আকাশ তাঁদের বিচরণক্ষেত্র........... ভাল থেকো বাতাসি।
July 22nd
মানচিত্রের সন্ধানে ২
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ২২/০৭/২০১৫ - ২:২৮অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
রেনেল পুনরায় কাজ শুরু করলেন। ৬৭-র গোড়ায় সুখবর এলো,কোম্পানি সার্ভেয়র জেনারেল অব বেঙ্গল পদ সৃষ্টি করে তাঁকে নিযুক্তি দিয়েছে। রেনেলের বয়েস তখন পঁচিশ। মাইনে বাড়লো,তার সঙ্গে পাওয়া গেল চারজন সহকারী সার্ভেয়ার। ভগ্নস্বাস্থ্যের দরুন অসুবিধা হচ্ছিল,ডায়েরি থেকে দেখা যায়,পরিশ্রমসাধ্য কাজগুলির জন্য তিনি সহকারী রিচার্ডসের ওপর ক্রমশ বেশি ভরসা করছেন। ১৭৭১-এ ফিল্ডসার্ভে শেষ হলো,হাজার হাজার স্কেচম্যাপ নিয়ে রেনেল ঢা
মার্ক্স-এঙ্গেলস-ডারউইন; বউ-বই-চিঠি
লিখেছেন সজীব ওসমান (তারিখ: বুধ, ২২/০৭/২০১৫ - ৫:২৭পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
July 21st
বাড়ি বদলের গল্প ৪: কম্পুকাহন
লিখেছেন মাহবুব লীলেন (তারিখ: মঙ্গল, ২১/০৭/২০১৫ - ৫:৪১অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
দশ হাজার টেকা বেতনের কামলারে আশি হাজার টেকা ঋণ দিব কেডায়? তার উপরে জুম্মায় জুম্মায় আটদিন হয় নাই আসছে ঢাকায়; চাকরি এখনো অস্থায়ী। চাল নাই চুলা নাই; ধরার মতো ল্যাঞ্জা নাই; পরনের কাপড় বাদ দিলে এক বাকশো বইপত্র ছাড়া থাকার মধ্যে আছে কয়েকটা জিন্স ফতুয়া টি-শার্ট অ্যাশট্রে আর দুই জোড়া জুতা...
২০০২ সালের মাঝামাঝি ঢাকায় এসেই আমি ব্যাংক থেকে ব্যাংকে ঘুরি- একটা লোন চাই কম্পিউটার কিনব...
মানচিত্রের সন্ধানে
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২০/০৭/২০১৫ - ৯:২৬অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
তথ্যসংগ্রহের আর একটি দিক সম্পর্কে বলবো,যার আরম্ভ পলাশী যুদ্ধের মাত্র সাত বছরের মধ্যে।সেটি হচ্ছে মানচিত্র অঙ্কন।জাহাজ ভারতীয় উপকূলের বন্দরে পৌঁছানোর জন্য পঞ্চদশ-ষোড়শ শতক থেকে য়ুরোপীয়রা অনেক মানচিত্র তৈরি করেছে ভারতীয় উপদ্বীপের,কিন্তু তাতে ভুলভ্রান্তি প্রচুর।জরিপের যন্ত্র উন্নত হতে অষ্টাদশ শতক থেকে মোটামুটি নির্ভুল মানচিত্র পেতে শুরু করি আমরা,জনক ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যসম্পর্ক ছিল এমন সব জাতি,যথা,পর্তুগিজ,ডাচ,ফরাসী—ইংরেজতো আছেই।উপকূলের ছবি ঠিক হলেও যে হেতু এদের দেশের অভ্যন্তরে জরিপের অনুমতি ছিল না,সেই ঘাটতি আন্দাজে পূরণ করতে হতো।
July 20th
‘যে বইটি পড়ব না কোনদিনই’
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: সোম, ২০/০৭/২০১৫ - ১২:১৮পূর্বাহ্ন)ক্যাটেগরি:
সেই কাঁচা বয়সের কথা, জলকুমারির কথা, অপূর্ব সুন্দর সেই দ্বীপের কথা, পচিশ একর ছায়া সুনিবিড় শান্তি আর নয়নাভিরাম সমুদ্র সৈকতের কথা, স্বর্ণহৃদয় রডরিক আর ল্যাম্পনির কথা। সেই সাথে যোগ দিল লোভ, পাপ এবং মৃত্যু- দুঃস্বপ্নের মত ভয়ংকর!
–
বরবটি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ১৯/০৭/২০১৫ - ১১:০৬অপরাহ্ন)ক্যাটেগরি:
একবার গরমের সময়ে আমি একটা হোটেলে কাজ করেছিলাম, বয়স তখন সতেরো কি আঠারো হবে। হোটেলটা চালাতেন আমার এক খালা। ওখানে কাজ করে কত পেতাম এখন আর মনে নেই - হবে হয়তো মাসে বিশ-বাইশ ডলার। ওখানে আমি একদিন এগারো ঘণ্টা আরেকদিন তেরো ঘণ্টা করে কাজ করতাম। আমি ছিলাম একই সাথে ডেস্ক ক্লার্ক আর বাসবয়। বিকালে যখন আমি ডেস্ক ক্লার্ক হিসেবে বসতাম, তখন আমার কাজ ছিলো একজন পঙ্গু মহিলার কাছে দুধ নিয়ে যাওয়া। ঐ মহিলার কাছ থেকে একটা পয়সাও বখশিশ পাইনি কোনোদিন। আসলে পৃথিবীটা এমনই, সারাদিন খেটেও কিছুই পাওয়া যায় না, কিন্তু সেটাই করে যেতে হয় দিনের পর দিন।