মাগো,তোমার বুকের উপর জারজের শক্ত বুটের দাপাদাপিতে খুব কষ্ট হচ্ছে তোমার,তাই না মা ? আমারও হয়েছে,হচ্ছে। কিন্তু সেই খবর কি ওরা রাখে মা ? কেউ কি জানতে চায় আমাদের কথা ? আমাদের বুকের কষ্টটা ওরা কি কেউ ছুঁয়ে দেখে ? কেন দেখে না মা ?
শহর জুড়ে রাত্রি আসে নিয়নে
চাঁদের চিঠি ভুল ঘরে দেয় পিয়নে
অনেক দূরে কমলাপুরে ট্রেনের বাঁশি
বাস ডিপোতে বৃদ্ধ বাসের হঠাৎ কাশি
নিঝুম শহর কারফিউ দেয় পাহারা
শহরটা কি মরুভূমি সাহারা?
ছোট্ট খোকা স্বপ্ন বোনে কোন খেয়ালে
কি যেন কি হচ্ছে লেখা দেয়ালে
ঘুমায় তারা প্রাণের সাড়া বিহনে
মরণ কাঠি শরীর ছোঁয়াও জিয়নে।
বাঘের কম্বল
আকাশলীনা নিধি
এক দেশে ছিল এক বাঘ। সেই দেশে ছিল অনেক অনেক শিত।
বাঘ সুনেছে মানুষ নাকি কম্বল গায়ে দেয়। আর ওখানে একটা বুড়ি থাক্ত।
বুড়ির বাড়ি যেতে হলে ঊচা পাহার হেটে নদী পার হয়ে ভেরার বাগান পার হয়ে যেতে হয়।
তারপর বাঘ ভাবল আমার জদি কম্বল থাকে আর শিত লাকত না।
বাঘ তারপর পাহার হেটে নদী পার হয়ে ভেরার বাগান পার হয়ে বুড়ির কাছে গেল।
বখতিয়ারের সাদা ঘোড়া, কল্কি অবতারের সাদা ঘোড়া এগুলোর সাথে ডিভাইনিটি বা আধ্যাত্মিকতা মেলানো ভন্ডামি। মূল রহস্যটা আসলে অন্য জায়গায়। সাদা ঘোড়া বলতে আমরা যেগুলো চিনি সেগুলো আসলে সাধারণত ঘিয়া বা গ্রে কালারের ঘোড়া। 'প্রকৃত' সাদা ঘোড়া খুবই দুর্লভ প্রানী। এই কারণেই প্রাচীনকালের অধিকাংশ রাজাই সাদা ঘোড়া ব্যবহার করতেন তাদের আভিজাত্যের প্রতীক হিসেবে। আবার সাদা ঘোড়া যুদ্ধক্ষেত্রেও সহায়ক হত তাদের জন্য। কারণ অজস্
আমাদের মতো পাখির মনেও অনেক আনন্দ। আবার কিছু দুঃখও আছে পাখির মনে। মানুষের হাতে পাখি কষ্ট পায়। অনেক সময় না জেনেই মানুষ পাখির ক্ষতি করে। তবে পাখি মানুষের বহু উপকার করে। বীজ ছড়িয়ে পাখি বন বানায়। পোকা খেয়ে এরা গাছপালা ও ফসল বাঁচায়। বর্জ্য খেয়েও দেশটাকে সাফ রাখে। তাই আমার কোনও পাখির কষ্ট দেইনে। আমরা পাখির মঙ্গল চাই। আমরা বনের পাখিকে খাঁচায় ভরি না। পাখির ডিম ও ছানা নষ্ট করি না। পাখি কখনও শিকার করি না। বুনো পারি মাংস খাই না। পাখি দেখেই আমাদের অনেক আনন্দ। পাখির ছবি তুলে তো আরও মজা। পাখির গান শুনে আমরা খুশি হই। মুক্ত পাখি উড়তে দেখে আমাদের মন ভরে যায়।
এটি একটি অতিশয় অপ্রয়োজনীয় বিরক্তিকর আর ঘ্যানঘেনে ধরনের লেখা। একেবারেই নিজের বা বলা ভালো একেবারেই আঞ্চলিক বিষয়াদি নিয়ে লেখা যা অন্যদের কোনও কাজে আসবে না। সুতরাং পাঠক, পড়তে হলে নিজ দায়িত্বে পড়ুন, পড়বার পর কেউ নালিশ করলে আমি তার সালিশ করতে অক্ষম। এই দূর পরবাসে (আমাদের এলাকার মানুষের কাছে আশেপাশের দু’চারটা জেলা বাদে বাকি সব জায়গা ‘বিদেশ’) একলাটি পথ হাঁটতে হাঁটতে আমার যে বাড়ির কথা খুব মনে পড়ে সকাল দুপু
এই পর্বে গপ্পগুজব কম। এমনকি আগামী কয়েক পর্বেও তাই। কারণ আগামী বেশ কয়েকটী পর্ব ফিঙ্গার এক্সারসাইজ নিয়েই হবে। যে এক্সারসাইজগুলো আঙুলের জন্য দেয়া হয়েছে, হচ্ছে, হবে তার প্রত্যেকটি-ই গিটার বাজানোর জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। এই লেসনগুলো ঠিকঠাক মতো করলে পরবর্তিতে গিটারের কর্ড ধরতে, লিড বাজাতে সুবিধা হবে। জীবনটা যেহেতু হিন্দি সিনেমা না আর আমি আপনিও শাহরুখ খান না, তাই গিটার হাতে নিয়ে টুং টাং করলেই “তুঝে দেখা
[justify]“কায়েমীস্বার্থবাদী ভাবনার অর্গল ভেঙ্গে তুমি ঠিক কি প্রতিষ্ঠা করতে চাও? জনস্বার্থ থেকে তোমার ব্যক্তিগত স্বার্থ তো আর তুমি চাইলেই আলাদা করতে পারবানা বাছা, সেখানেও হাজারটা ফ্যাঁকড়া। কিংবা যদি কোনভাবে পেরেও থাকো সেক্ষেত্রে অন্যান্যদের মতো তোমাকেও করাপশনের দুষ্টচক্রে বেঁধে ফেলা হবে। সুতরাং তোমার অবস্থাও সেই থোড়-বড়ি-খাড়া অথবা খাড়া-বড়ি-থোড়ের মতোই হবে।”
নিজের প্রতি বসের মুগ্ধ দৃষ্টি চোখ এড়ায় না রিমির। অফিসের সর্বোচ্চ কর্তার এই মুগ্ধ দৃষ্টি রিমির গোপন অহঙ্কার। গোপন সুখও বটে! অত্যন্ত ব্যক্তিত্ববান এই লোকের জন্য অফিসের বেশীরভাগ মহিলা কর্মী পাগল হলেও বস যেন শুধু ওর দিকেই মুগ্ধ দৃষ্টি হানেন। যদিও রিমি জানে বস ফ্লার্টিং করছেন, তবুও ব্যাপারটা চরম পুলকের।
ফেসবুক বহুবিধ কারণে ব্যবহৃত হয়: সেলফি থেকে শুরু করে সামাজিক আন্দোলন, রক্তদান কর্মসূচী থেকে শুরু করে বোলগার খুন, সবই। অতএব, ফেসবুক খারাপ কি ভালো, সেটা নির্ভর করে কে কী উদ্দেশে কীভাবে ব্যবহার করছে সেটার উপর। এই আজাইরা কথাটা না-পাড়লেও চলেতো। আজকের আলোচ্য বিষয় নিয়ে যা বলতে চাই, সেটা শুরু হওয়ার কথা ছিলো দ্বিতীয় প্যারা থেকে। অতএব, প্রথম প্যারার এখানেই সমাপ্তি।