অনুবাদ- (ভাঙ্গাচোরা অনুবাদ)
“আমার পাকিস্তানী-স্বত্বায় আজ রক্তের অশ্রু বয়ে যাচ্ছে”- আজ এই মুল্যবান উক্তি করেছেন মাননীয় মন্ত্রী জনাব চৌধুরী নিসার আলী খান সাহেব। এই উক্তির মর্মার্থ আপনারা স্বভাবতই বুঝতে পারছেন।
কিছুক্ষণ আগে একটি জরিপের লিংক আমার হাতে আসে। এটি ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের একজন মাস্টার্স শিক্ষার্থী তৈরি করেছেন (আমি ওনার পরিচয় জানার চেষ্টা করিনি তবে ওনার বন্ধুর মাধ্যমে আমার মতামত জানিয়েছি)। তার পরিকল্পনা প্রাথমিক ভাবে নিউএজ পত্রিকায় এটির উপর প্রতিবেদন প্রকাশ করা আর পরে সম্ভব হলে কোন জার্নালে প্রকাশ করা।
পৃথিবীজুড়ে বিজ্ঞানের বিভিন্ন শাখায় প্রকাশ হওয়া উচ্চমানের গবেষণার একটি তথ্যভান্ডার বছরমাফিক প্রকাশ করে নেচার প্রকাশণা সংস্থা। উচ্চমানের (হাই ইমপ্যাক্ট) ৬৮ টি বিজ্ঞান পত্রিকায় প্রকাশিত গবেষণার দিকে নজর দেয়া হয় এই তথ্যভান্ডার তৈরিতে। গত এক বছরে বিভিন্ন দেশ এবং প্রতিষ্ঠান থেকে কয়টি উচ্চমানের গবেষণার নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে, সেগুলো কী নিয়ে, কোন কোন প্
যে দেশে বসবাস করেন সে দেশের আইন, সামাজিক রীতিনীতি, মূল্যবোধ, ভালবাসা-খারাপবাসাকে গুরুত্ব দেবেন না, তা কি হয়? জার্মানিতে বসে হেইল হিটলার আপনি বলতে পারেননা। ভুল বললাম, পারবেন না কেন?
কিন্তু এতোকিছুর পরেও থেমে থাকেনি তার বিচার। চট্টগ্রামের এই ত্রাস, রাউজান এলাকার দুর্দমনীয় আতংক শেষ পর্যন্ত ফাঁসির দড়ি গলায় নিয়ে ঝুলেছে। বিচার পেয়েছে তার হাতে নির্যাতিত, নিহত,অত্যাচারীত শত শত মানুষ, সহস্র পরিবার। পয়সা আর গ্ল্যামারের ঝলমলে আলোয় ঝলসে যাওয়া মিডিয়া কোনদিন বলবেনা এইসব অসম সাহসী সাক্ষী যারা প্রাণের ভয় তুচ্ছ করে, সব হারাবার সম্ভাবনাকে অসীম শক্তিতে মাড়িয়ে দিয়ে আদালতে এসে সাক্ষ্য দিয়েছেন এই অকল্পনীয় দানবের বিরুদ্ধে তাদের কথা। তারা ব্যস্ত হুম্মাম কাদের নামের চৌধুরী পরিবারের আরেকটা অশ্লীল লোকের দম্ভভরা সাক্ষাৎকার নিতে, সালাউদ্দীনের শেষ খাবারের মেন্যু, তার শেষকৃত্যের খুঁটিনাটি বর্ণনা নিয়ে।
দিনের শেষে এই জ্যোৎস্নাবালা এই গোপাল দাশেরাই বাংলাদেশ। মিডিয়া নামের যাত্রার প্রিন্সেসদের নৃত্য শেষ হবার অপেক্ষা না করে এরাই সালাউদ্দীন কাদের চৌধুরীর অটল সাম্রাজ্য ধংশ করে, সম্মিলিত হাতে ফাঁসির দড়ি পরিয়ে দেয় এই দানবের গলায়।
মধ্যগহীরা, সুলতানপাড়া, উনসত্তরপাড়া গ্রাম আপনাদের আত্মত্যাগ আজ বাংলাদেশকে নতুন জীবন দিল। জয় বাংলা।
আট বছর আগে একদিন হুট করেই একটা কাজ শুরু করেছিলাম। দ্রুতই তিন ধরনের তিন চাকুরি, সময়ের প্রয়োজনে নিজেকে ভিন্নভিন্নভাবে তৈরী করা, অনভ্যস্থতা, ভুল করা, বিরক্তি- সে সময়ের এক মাত্র ‘বিনোদন’ ছিল রাতভর বিভিন্ন ব্লগে কমেন্ট। রাতভর কীবোর্ডে ঝড় তুলে তারপর সকালে ঘুম ঘুম চোখে অফিস, সেখানে কফির পর কফি পান সটান থাকার জন্য। সেই অনুভূতিকে আরেকটু বাড়ানো গেলো রাস্তায় স্টিকার লাগিয়ে। সচলের কয়েকজন মিলে চাঁদা তুলে স্টিক
আইসিসের মুখপাত্র ম্যাগাজিন দাবিকের ১২তম সংখ্যায় বাংলাদেশের পরিস্থিতি একটি প্রবন্ধ ছাপা হয়েছে। প্রবন্ধটির শিরোনাম The Revival of Jihad in Bengal: With the Spread of the Light of the Khilafah। লেখক আবু আব্দির রাহমান আল বাঙ্গালি। এই আর্টিকেলে আইসিস বাংলাদেশে ঘটা কিছু ঘটনার বিষয়ে তাদের দায়িত্ব পুনরায় স্বীকার করেছে। এই স্বীকারোক্তির মাধ্যমে সাইট ইনটেলিজেন্সের সরবরাহকৃত তথ্যগুলোর একটা ভেরিফায়েবল সোর্স পাওয়া গেল। বিডিনিউজ এই বিষয়ে একটি রিপোর্ট ছেপেছে। ওখানে তারা শিরোনাম দিয়েছে, “ফের দায় স্বীকার ‘আইএস’র, বাংলায় ‘খিলাফতের’ খবর”। বাংলায় খিলাফত সম্পর্কে কিছু আইসিসের ম্যাগাজিনে বলা হয়নি। এ ধরণের তথ্য প্রমাদ দুর করতে এখানে দাবিকের আর্টিকেলটির একটা সারসংক্ষেপ দেয়া হলো।
তার লেখার শুধু শিরোনামের শব্দগুলো যোগ করলেও আমার সব লেখার মোট শব্দের চাইতে বেশি হবে।
[justify]