[justify]
তুলনা করা আর তুলনা বুঝতে পারা বুদ্ধিবৃত্তিক প্রসেসেরই একটা অংশ। মনে আছে ছোটবেলায় আমরা নানান টপিকের মাঝে পার্থক্য পড়তাম?
আপাততভাবে মনে হতে পারে, ১৯৭১ এর সম্মানিত শহীদেরা, শহীদ বুদ্ধিজীবীরা, পেট্রোল বোমায় নিহতরা, খুন হওয়া লেখকেরা চারটি ভিন্ন প্রসংগ। এখন প্রশ্ন হচ্ছে তাহলে তুলনা করা যায় কোন পয়েন্টে? ঠিক কোন ব্যাপারে এই চার প্রসংগ মিউচুয়াল্লি কনক্লুসিভ?
তেঁতুলিয়া জেলা পরিষদের ডাকবাংলোর দক্ষিণে বিনোদনকেন্দ্র। এগোলাম সেদিকে।
মাসরুর আরেফিন ইলিয়াডের অনুবাদকের নোটে এক জায়গায় লিখছেন হোমারকে আক্ষরিক অনুবাদ করতে চাওয়ায় তাকে 'আত্মা হাড়গোড় ছেড়ে গেল' — এমন একটা অভিব্যক্তি লিখতে হইছে, যেটা বাংলাসুলভ না।
আত্মা দেহ ছাইড়া গেলে অধিক বাংলা হইত কিন্তু হোমারের অক্ষর পালন হইত না, যেহেতু গ্রীকে যা লিখছে, তাতে হাড্ডিই বুঝায়। as his spirit left his bones।
মূলঃ
টেরি প্রাচেট (ডেথ এন্ড হোয়াট কামস নেক্সট)
অনুবাদঃ তাহমিদ-উল-ইসলাম
একবার এক দার্শনিকের দুয়ারে মৃত্যু কড়া নাড়লো। দার্শনিক তার স্বভাবসুলভ গাম্ভীর্য নিয়ে মৃত্যুকে বলেন, "এখন তুমি বুঝতে পেরেছ যে আমি একই সাথে জীবিত এবং মৃত।"
সুন্দরী প্রসঙ্গটাই আমার প্রিয়। মানে সুন্দরী বালিকা। অবশ্য বালিকামাত্রেই সুন্দরী। তাই বৈজ্ঞানিকভাবে বললে বালিকা প্রসঙ্গটা আমার প্রিয়। ফেসবুক স্ট্যাটাসে অনেকগুলো সুন্দরীকাব্য লিখেছিলাম। ঝড়ের মতো ধুপধাপ করে লেখা। সেইসব পড়ে যথেষ্ঠ লোকে আমার ফেসবুক ফিড আনসাবস্ক্রাইব করেছে বলে ধারনা করি। তাই আপাতত আর ফেসবুকে কিছু লিখছি না। এইখানে নতুন পুরাতন মিলিয়ে গোটাকয়েক লিখে দিলাম। আপনারা তো জানেনই পৃথিবীতে দুটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ, একটি হচ্ছে বালিকা, অন্যটি হচ্ছে বালিকার বান্ধবী।
[justify]সবচেয়ে নিষ্ঠা, ধৈর্য্য, অধ্যাবসায় আর গুরুত্ব দিয়ে যে কাজটা আমি করতে পারি, তার নাম আলসেমি। এই কাজে আমার কোনো জুড়ি নেই। এই যেমন ঘরস্ত্রী আজ সকাল থেকে অন্তত দশবার এসে বলে গেছে ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিলেই যে ধোপাখানা, সেখানে ক'টা কাপড় দিয়ে আসতে। যাবো যাচ্ছি করতে করতে সন্ধ্যা ঘনিয়ে আনতে পেরেছি, আরেকটু পরে বলবো আজ তো রাত হয়ে গেছে, কাল নিয়ে যাবো।
তিনি কহিলেন-
ওর বৈশিষ্ট্য ওর একাকীত্ব।
সকল কিছুর ভেতরে সে একা দাঁড়িয়ে থাকতে পারে।
ও যদি কারও সামনে দাঁড়িয়েও থাকে- তাকে কেউ দেখতে পায় না।
জীবনে ওর বিচলিতভাব প্রকাশ পায় না।
ও জ্ঞানহারা হয় না। সজ্ঞানে থাকে। এই কারণে তাকে আলাদা মনে হয়।
যেমন ধরেন ও আসবে বলে কত কথা হচ্ছে।
ওর বসার জায়গা আছে।
ও আসলো ঠিকই কিন্তু ওর জায়গায় ও বসলো না। ওর স্বভাবই ওরকম।
বাংলাদেশে কর্মক্ষেত্রে হাতে গোনা একটি বা দুটি শিল্প বাদে নারীদের অংশগ্রহণ খুব কম। নারীদের কাজের পরিবেশ নারীবান্ধব নয় এবং সেইসাথে কর্মক্ষেত্রে নিয়োগ পাবার ক্ষেত্রেও নারী কর্মীরা নানাধরণের স্টেরিওটাইপিং ও বাধার সম্মুখিন হন। সাধারণ্যে এরকম একটা ধারণা প্রচলিত আছে যে কর্মক্ষেত্রে নারীদের জন্যই কোটা রয়েছে। বাস্তবে এই কোটা শুধুমাত্র হাতে গোনা কিছু সরকারি চাকুরিতে পাওয়া যায়। বেসরকারি খাতে নিয়োগদাতারা নির্লজ্জ "শুধুমাত্র পুরুষরাই আবেদন করতে পারবে" সংস্কৃতি চালু রাখেন। বিডিজবসে প্রকাশিত চাকুরির বিজ্ঞাপন বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে বেসকরকারি খাতে পুরুষদের বরাদ্দ প্রায় ২০% যেখানে নারীরা আবেদন করতে পারেন না। অপরদিকে শুধুমাত্র নারীদের জন্য কাজের সংখ্যা সংখ্যা ৩-৪%।
শাহীনকে আরেকবার ফোন করলাম এইমাত্র। ওর বিখ্যাত অভয়দানের ভঙ্গিতে শাহীন আবারও বলল, “চিন্তা করিস না রে, একটা না একটা উপায় হয়ে যাবে।” উপায় যে একটা না একটা হবে সে বিষয়ে সন্দেহ আমারও নেই, আজ পর্যন্ত যে যে সমস্যায় নিজেকে খুব অসহায় মনে হয়েছে, সমাধানের পর নিজেরই অবাক লেগেছে বেশিরভাগ সময়, যাহ্, এটা আবার তেমন কোনো সমস্যা ছিল নাকি!