আমি দল বুঝিনা মত বুঝিনা, বুঝতে নারাজ বিশ্ব-
আমার ধমনীতে লক্ষ শহীদ, শহীদ-মাতার স্পর্শ --
তুমি কে আসো হে শেখাও আমায় বীর-বাঙ্গালীর গর্ব!
আমি হার মানি না মনের ভুলে-ও, যাচ্ছি লড়ে, লড়বো!
আমি এক বাঙালী সত্ত্বা-জুড়ে সব বাঙালীর সাধ!
আমি বাংলা মায়ের তারুণ্য সে চেতনায় অবাধ --
তুমি মন্ত্রণাতে ভাবছ আমায় ভুলিয়ে দেবে সব?
আমি উল্টো স্রোতের মুখামুখি থাকি না নীরব:
ছ্যাঁক দিছিল নাদিয়া,
মনের দুঃখে পাড়ার দোকান
বিস্কুট খাই চা দিয়া।
বিল দেই না, ঐটা আমার
চান্দা, মানে হাদিয়া!
জোয়ান পোলা, আর কয়দিন
বেড়াই ডিমে তা দিয়া?
মাইয়াগুলা ঘুইরা বেড়ায়
ওড়না বুকে না দিয়া,
আমগো মতো মমিন
মুসলমানের বুকে ঘা দিয়া...
শিক্ষা অগো দেওন লাগে--
এমন যুক্তি ফাঁদিয়া,
দল বাইন্ধা সুযুগমতো
টিএসসিতে পা দিয়া,
পয়লা বোশেখ প্রচণ্ড ভিড়
কী যে গাদাগাদি--আঃ!
ভিড়ের ভিতর মাইয়াগুলার
বাস্তব আর ভার্চুয়াল জগৎ
ধরা যাক, দুর্ঘটনাগ্রস্থ এলাকায় পাঠানো রোবটের সাথে যোগাযোগ করে তাকে প্রতিনিয়ত নির্দেশ দিতে হবে পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে। এখানে সমস্যা বেশ কয়েকটি। রোবট আর তার মানুষ চালকের মাঝের যোগাযোগের মাধ্যমটি খুবই অনির্ভরযোগ্য, কিছু ডাটা হারিয়ে যাবে, কিছু আসবে বিকৃত হয়ে। ধরা যাক রোবটটি মেল্টডাউনের সম্মুখীন হওয়া কোন পারমাণবিক কেন্দ্রের কোন কক্ষে গিয়ে কিছু একটা মেরামত করার চেষ্টা করছে। যেহেতু দুর্ঘটনার সম্মুখীন, কক্ষের বর্তমান অবস্থা সম্পর্কে আগে থেকে কিছু জানার উপায় নেই যে রোবটটিকে আগে থেকে শিখিয়ে পড়িয়ে দেয়া যাবে। রোবট ধীরে ধীরে যখন চলাফেরা করতে থাকবে সে আশেপাশের পরিস্থিতি সম্পর্কে তার নানা সেন্সর দিয়ে তথ্য সংগ্রহ করে সেটা মাস্টারকে পাঠাবে। চালকের কাজ সেই ডাটাকে বিশ্লেষণ করে রোবটের চারপাশকে বুঝে নিয়ে তাকে পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে কমান্ড পাঠানো। সেটা হতে পারে ডানে যাও, বামে যাও, স্ক্রুটা ঘুরাও এর মত সাধারণ কিছু কমান্ড।
আপনি জানছেন না, আপনার শিশু সন্তানটি কিভাবে কখন যৌন নির্যাতনের শিকার হচ্ছে। এই পৃথিবী মোটেও সভ্য নয়, নিরাপদ নয়। শত সহস্র যৌন বিকারগ্রস্থ মানুষরূপী পশু ওত পেতে আছে সর্বক্ষণ। তাদের ভয়ঙ্কর থাবায় কখন আপনার পরম আদরের নিস্পাপ শিশুটি নিগ্রহিত হচ্ছে তা আপনি সত্যিই হয়তো জানতে পারছেন না। এই না জানার কারণগুলো-
১) এ বিষয়ে আপনার সন্তানের অজ্ঞতা
২) প্রকাশের ক্ষেত্রে ভীতি
উপমহাদেশে ধর্মানুভূতিতে আঘাতের অযুহাতে কোনও ব্যক্তি কর্তৃক প্রথম যে খুনের ঘটনা আমরা ইতিহাসে দেখতে পাই সেটা হচ্ছে ১৯২৩ সালে 'রঙিলা রসুল' বই প্রকাশকে কেন্দ্র করে। বইটি হযরত মুহাম্মদ এবং তাঁর ১১ স্ত্রী ও ২ দাসীর ঘটনাবলীকে কেন্দ্র করে স্যাটায়ার।
অনেক দিন ধরেই খেয়াল করছিলাম আশেপাশে বন্ধুবান্ধবরা তাদের ছেলেমেয়েদের খুব অদ্ভুত অচেনা শব্দযুক্ত নাম রাখছে, নির্দিষ্ট করে বললে আরবি শব্দের নাম রাখছে। আরবির প্রতি আমার কোন ঘৃনা নাই, কিন্তু হিব্রু যেমন আমি বুঝি না, তেমনি আরবিও আমি বুঝি না। তাই ছেলেমেয়েদের এই নাম রাখার সংস্কৃতি আমার কাছে খুবই অদ্ভুত ঠেকত। নাম বাংলায় না রেখে কেনো আরবিতে রাখা হচ্ছে সেটাতে অবাক হতাম।
জেনেছি জন্ম আর মৃত্যু সৃষ্টিকর্তার হাতে। কিন্তু এই বঙ্গে জন্মে দেখছি মৃত্যু মৌলবাদীদের হাতে। মৌলবাদীদের চুরির তলে নিজ মস্তক বিছিয়ে দিয়ে পৃথিবীকে বিদায় জানাতে হবে এমন অলিখিত নিয়ম প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে বাংলাদেশে প্রতিটি সূর্যদয় আর সূর্যাস্তের সাথে। না এখন সাম্প্রদায়িক শক্তির দল ক্ষমতায় নেই, না এখন রাজাকারের দলও ক্ষমতায় নেই। এখন ক্ষমতায় যারা তারা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দল, তারা ধর্মনিরপেক্ষ অসম্প্রদায়িক মান
কাহিনী-১
আমাদের এক দূরসম্পর্কের আত্মীয় বদরুল খালু সপরিবারে আমাদের নানু বাড়িতে বেড়াতে আসলেই দেখতাম খালা-নানু মহলে হাসির রোল পড়ে গেছে। সবাই বলাবলি করত বিড়াল আসছে, সাবধান! নানুরা অনেক ভাই-বোন ছিল, সবাই একই শহরে খুব কাছাকাছি থাকতো। আমরাও অনেক খালা-মামা আর নানা-নানুর সাথে হাসিঠাট্টা করে বড় হয়েছি। যাইহোক, ছোটকালে ভাবতাম বদরুল খালুকে বেড়াল ডাকা হয় উনার চেহারার কারণে, কিন্তু একটু বড় হওয়ার পরেই আসল কাহিনী ধরতে পারলাম। এক খালা এসে একদিন বত্রিশটা দাঁত বের করে হাসতে হাসতে বলল যে উনার কিন্তু একটু খামচানোর স্বভাব আছে, নিজের পশ্চাৎদেশ বাঁচিয়ে চলো, কিছু হইলে আবার আমাদের দোষ দিয়ো না!
তানভীর আহমেদ।
প্রিপারেটরী গার্লস স্কুলে যৌন নিগ্রহ প্রসঙ্গে
শামীম রুনা