Archive - 2015

May 11th

পুলিশ

খেকশিয়াল এর ছবি
লিখেছেন খেকশিয়াল (তারিখ: সোম, ১১/০৫/২০১৫ - ৩:৫৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


বুচ্ছি, আপনে কে সেইটা বুচ্ছি

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: সোম, ১১/০৫/২০১৫ - ৩:৫৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কয়েকটা ছবিতে সয়লাব হয়ে গেছে ফেসবুক। এখানে একটা তুলে দিলাম। হু বিষয়টা দুঃখজনক। একটা মেয়েকে এভাবে পুলিশ নির্যাতন করতে পারে না। এর নিন্দা জানাই। কিন্তু এটা নিয়ে ঘাটাঘাটি করার কোন মানে নাই। ইউ হ্যাভ টু বুঝতে হবে, পুলিশকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনের জন্যই কঠোর হতে হয়। আপনার এই ছবিটা দেখার পর কস্ট লাগবে, রাগ উঠবে, সেটাই হওয়া উচিত। আমারও হয়েছে। কিন্তু ইউ হ্যাভ টু এ তুকাতুকি মাইন্ড। আপনাকে তুকাতুকি, মানে খুঁজাখ


তোমায় আমি ভালবাসিগো, মা

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি
লিখেছেন প্রৌঢ় ভাবনা [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১১/০৫/২০১৫ - ১:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক চা-বিক্রেতা মহিলা কথা প্রসঙ্গে আমায় বলেছিলেন, 'সন্তান কী কখনও মায়ের চেয়ে বেশী ভালবাসতে পারে! মায়ের কাছ থেকেইতো সে ভালবাসতে শেখে।

আজ মে মাসের দ্বিতীয় রবিবার, বাংলাদেশে 'মা' দিবস। মা'কে ভালবাসা জানাবার জন্য কর্পোরেট বিশ্ব দ্বারা নির্দিষ্ট দিনক্ষণ।

আজকের দিনে সন্তানেরা তাঁদের মা'কে ফুল, উপহার সামগ্রী ইত্যাদি দিয়ে মায়ের প্রতি তাঁদের ভালবাসা প্রকাশ করবেন।


সব ঘটনা-ই প্রতিবাদের না, আবার প্রতিবাদের

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১১/০৫/২০১৫ - ১:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সেদিন বিকাল ৫টা হবে অথবা এর একটু পর। এখন আর মনে পড়ছে না ঠিক ঠাক সময় বা মুহূর্ত। আমি পান্থপথে, ওই যে আসবাবের দোকানগুলো ছিল না, সে পাশ দিয়ে হেঁটে মোড়ের দিকে আসছিলাম অফিসে সেরে রিকশা নেব বলে। দুপুরের কিছু পরে বৃষ্টি হয়েছিল তাই এক পাশে পানি জমেছিল বলে রাস্তার কিছুটা মাঝে দিয়ে হাটছিলাম। একটু পরে উলটো দিক থেকে এক মোটর সাইকেল আসছিল। তো, মোটর সাইকেল পুরো গাঁ ঘেষে গেল, আমি সরতে গিয়ে সরতে পারিনি। সরে কোথায়


মাতৃত্ব নিয়ে সমসাময়িক এলোভাবনা

নাশতারান এর ছবি
লিখেছেন নাশতারান (তারিখ: রবি, ১০/০৫/২০১৫ - ১১:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মা দিবস যাই যাই করছে। কোনো বিশেষ দিন মনে থাকে না। এই দিনটাও ভুলে যেতাম ফেসবুক না থাকলে। আমার মাকে আমি অহর্নিশ জ্বালাতন করি। আজন্ম বন্ধুত্ব, একসাথে বেড়ে ওঠা আমাদের। সন্তানেরা বড় হলে মা-বাবা'র আরেক শৈশব শুরু হয়। আমি বড় হতে হতে আমার মা এখন ছোট্ট মেয়েটি হতে শুরু করেছে। দিনশেষে পথ চেয়ে বসে থাকে আমার আশায়। আমরা গল্প করি, ঘুরিফিরি, খাইদাই। বছরের যেকোনো দিন, যখন খুশি। তার জগতজোড়া অভিমান, আবদার আমা


কারো ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়া কি ঠিক?

ও এর ছবি
লিখেছেন [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১০/০৫/২০১৫ - ১০:১৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের দেশে একটি আইন রয়েছে, যেই আইন কারো ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়াকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করে। আর তার শাস্তি কম করে হলেও ৭ বছরের কারাদণ্ড।


May 10th

ডাক

সুলতানা সাদিয়া এর ছবি
লিখেছেন সুলতানা সাদিয়া [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১০/০৫/২০১৫ - ৪:৩৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেক বছর পর বাড়িতে এলাম। বাড়ি মানে আমাদের পৈতৃক ভিটা। বাবা মারা গেছেন তিন বছর হলো। মা তার আগের বছরই মারা গেছেন। মা বেঁচে থাকতে বাবা-মায়ের সাথে কুরবানির ঈদ করবার জন্য দাদাভাই বলেছিল কিন্তু আনন্দীর বাবা নিজের বাবা-মা ছেড়ে কিছুতেই কুরবানির ঈদ শ্বশুরবাড়িতে করতে রাজী না হওয়ায় আমার আসা হয়নি। আমি আসিনি দেখে রঞ্জাও আসেনি। আসলে বাবা মারা যাওয়ার পর ভাই বোনদের একসাথে এভাবে কখনো আসা হয়নি। সংসার আর চাকরি সামলা


হ্যাভেনলি হাওয়াইইঃ পর্ব ২ (ইতিহাস পর্ব)

মইনুল রাজু এর ছবি
লিখেছেন মইনুল রাজু [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১০/০৫/২০১৫ - ৪:৩৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ছবিঃ দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সী

পুর্ববর্তী পর্বের লিঙ্কঃ হ্যাভেনলি হাওয়াইইঃ পর্ব ১ (সৃষ্টি পর্ব)


ক্যালিডোস্কোপ -১১

এক লহমা এর ছবি
লিখেছেন এক লহমা [অতিথি] (তারিখ: রবি, ১০/০৫/২০১৫ - ৪:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নারী দিবস। মাতৃ দিবস। আমার মা-এর কাছে এই দিবসগুলি কোন বিশেষ বার্তা আনে না। তা বলে বার্তাগুলি থেকে তিনি দূরে থাকেন না। নিয়মিত খবরের কাগজ পড়েন। খবরের সাথে নিজেকে সংপৃক্ত রাখেন। বস্তুতঃ সেই পাঠ-ই তাঁকে সচল রেখেছে। কিন্তু তাঁর চারপাশের দুনিয়ায় তিনি অপ্রয়োজনীয় হয়ে গিয়েছেন। তাঁর মানসিক আর শারীরিক সক্ষমতার যতটা অবশিষ্ট আছে, তাতে উন্নত দেশের বাসিন্দা হলে তিনি এখন-ও সক্রিয় জীবনযাপন করতেন। কিন্তু নিজের দেশে, সন্তানের সংসারে শিশুপালনের ভূমিকা পার হয়ে গেলে নিজের জনেদের মধ্যে থেকেও অনেক কাল-ই তিনি তাঁদের চলমান, ঘটমান জীবন প্রবাহ হতে বিচ্ছিন্ন। তাঁর মত, তাঁর বয়সীরা আরও অনেকই। সেখানে সেটাই রীতি।


মানুষ সংস্কারা । সাধুকথার সন্ধানে - ১

কর্ণজয় এর ছবি
লিখেছেন কর্ণজয় (তারিখ: রবি, ১০/০৫/২০১৫ - ৩:১২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এই যে আপনি আর আমি মুখোমুখি বসে আছি-
এই যে দুইজন আমরা এখন কথা বলছি...
আমরা এরকম আর থাকবো না, তাই না?
না কি, আমরা কোনদিনও এরকম ছিলাম না?
তাহলে এই যে বসে আছি, এ কেমন?

সাধুদের বথাগুলো এরকমই।
পথের ধারে ফুটে থাকা বুনো ফুলের মতন। এমনিতে চোখে ধরবে না কিন্তু যে এর রস পেয়েছে, তার জন্য পৃথিবীটা হয়ে উঠবে- মস্ত একটা ফুলের বাগান। সাধুর কথা মনে নিলে, গোটা মানব জীবন হয়ে ওঠে একটা রসের আধার।