[justify]বাংলাদেশে টেলিভিশন মোটামুটিভাবে একটি একমুখী মাধ্যম। এখানে টেলিভিশন চ্যানেলরা তাদের সুবিধা-পছন্দ-পরিকল্পনা মতো নানা প্রকার অনুষ্ঠান, নিজেদের মতামত-দর্শন, স্পনসর-বিজ্ঞাপনদাতা-ক্ষমতাধরদের ইচ্ছামাফিক ছাঁচে ঢালা নানা অনুষ্ঠান প্রচার করে; নিজেদের লোকজনকে প্রমোট করে। সেখানে দর্শক-শ্রোতারা সেগুলো পছন্দ করলেন নাকি অপছন্দ করলেন, অনুষ্ঠানসম্পর্কে তাদের মতামত কি – এমনসব ফিডব্যাক নেবার কোন ব্যবস্থা নে
বাংলাদেশের নাটক নির্মাতা, নাট্যকার, অভিনয়শিল্পী, ক্যামেরাম্যান, প্রোডাকশন হাউজ সংশ্লিষ্ট বেশ কয়েকটি গ্রুপ মিলে বাংলাদেশের শিল্প সংস্কৃতি রক্ষার আন্দোলনে নেমেছেন। একই ছাতার নিচে এসেছেন তারা ‘ফেডারেশন অব টেলিভিশন প্রফেশনালস অর্গানাইজেশন’ নামে। অসাধারণ এক ব্যাপার!
আমি হিন্দী মুভির ভক্ত না। সমালোচক তো আরওই না। তবে মাঝে মধ্যে কোতুহল হলে যে দেখি না--তা নয়। নায়কদের মাঝে আমির খানকে এগিয়ে রাখি তার ছবি তৈরির ডিভোশন এবং এক্সপেরিমেন্টেশন করার সাহস ও ক্ষমতার জন্য। নতুন নায়কদের মধ্যে রনবীর নামের একটিকে আমার বেশ পছন্দ (সিং-ওয়ালা না কাপড়-ওয়ালা--নিশ্চিত নই)-- যার বরফি ছবিটা মনে ধরেছিল (যদিও প্রভূত পরিমানে নানান চলচ্চিত্র থেকে টুকলিফাই করা এবং ধরা পড়ার পরেও পরিচালক বা প্
দ্বিতীয় পর্বে বলেছিলাম -
প্রতিটি জীব হল উচ্চমানের রাসায়নিক সিস্টেম যা নিজে নিজে অনুরূপ তৈরি করতে পারে বা 'স্বনবায়নক্ষম' (self renewable) এবং একটি দেহে (বা কোষে) নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে পারে বা 'স্বয়ম্ভর' (self sustainable)।