Archive - ফেব 2016

February 29th

জামিয়াহ আল-বাংলা কিতাব মাহফিল ২০২০

চরম উদাস এর ছবি
লিখেছেন চরম উদাস (তারিখ: সোম, ২৯/০২/২০১৬ - ৪:৪৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কবি হিলফুল ফুজুল বিন উমরের আদি নাম ছিল হিল্লোল ফজল। হিল্লোল নাম শুনে ফজল পর্যন্ত না গিয়েই নাক সিটকাতো প্রকাশকেরা। বাংলা একাডেমির আমীর আল্লামা শামসুর সুস্পষ্ট নির্দেশ আছে লেখকের নামেও যেন কোন ধরণের উস্কানি না থাকে। হিল্লোল নামের মাঝে পরিষ্কার একটা হাসি মস্করা এবং হিন্দুয়ানী গন্ধ আছে। কিন্তু হিল্লোলরা হিন্দু নয়। একদিন হিল্লোল গাল ফুলিয়ে তার বাপ অমর ফজল কে গিয়ে ধরে, আব্বাজান আপনার নামটা ওমর না রেখে অ


শিশুদের গড়া শহীদমিনার

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২৮/০২/২০১৬ - ৮:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


February 28th

জরুরী ঘোষনা: সচলায়তন স্থানান্তর সম্পন্ন হয়েছে

সন্দেশ এর ছবি
লিখেছেন সন্দেশ (তারিখ: রবি, ২৮/০২/২০১৬ - ১:০২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আপডেট: সার্ভার স্থানান্তর সম্পন্ন হয়েছে

স্বাভাবিক লেখা শুরু করতে পারেন। sachalayatan.com এখনও পুরোনো সার্ভারে নিয়ে গেলে http://sachalayatan.xen.prgmr.com/ ঠিকানাটি ব্যবহার করুন।

===========================


February 27th

অপেক্ষা আর ভয়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৭/০২/২০১৬ - ১১:৪২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

-ভাবী, আমার ছেলে তো আমাকে মা ডাকছে না।
-ওকে মা ডেকে ডেকে ,ওর সাথে কথা বলেন।

শুরু হল আমার অভিযান। উঠতে ,বসতে তাকে 'মা' ডেকে কথা বলা। "কি মা... ,মা কি হয়ছে...মা তুমি খাবে, মা তুমি যাবে..."। বেশ কিছুদিন পর পরীক্ষার পালা। ছেলেকে বললাম "টুকু ,মা কোথায়?" ছেলে আমার হেসে হেসে নিজেকেই দেখিয়ে দিল।


বিস্মৃতি ও আনন্দের কবিতা

মূর্তালা রামাত এর ছবি
লিখেছেন মূর্তালা রামাত (তারিখ: শনি, ২৭/০২/২০১৬ - ৮:৪৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

(অভিজিৎ রায় স্মরণে)

আমার কিছু মনে পড়ে না-
মায়ের মুখ, বাবার হাত ধরে
ইশকুলে যাওয়া- ভাসা ভাসা কিছুই
চোখে ভাসে না!

প্রেমিকাকে প্রথম চুমু খাবার স্মৃতি
আমি ভুলে গেছি, আসলে শরীরের কোথায়
ঠোঁট থাকে তা যদি জিজ্ঞেসা করো
খোদার কসম, আমাকে হাতড়াতে হবে!

আমার মেয়ে যখন ছোট্ট আঙুলে এসে
হাত ধরে টানে- বাবা?
আমি অবাক হয়ে ভাবি, কোথাও
কোন ভুল হচ্ছে নাতো!


কিতাব আল গাইর-ইস্তিফাজ (ওয়ালিমাঃ আরা’বা)

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২৭/০২/২০১৬ - ১২:৫৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:



আলো জ্বেলে রেখে গেল আঁধারের যাত্রী


তোমাকে, সুন্দরতম

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৭/০২/২০১৬ - ১২:৫২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সুন্দরতম,


আইনস্টাইন এবং তাঁর স্পেশাল ও জেনারেল থিওরি অব রিলেটিভিটির প্রতি কৃতজ্ঞতা

রিসালাত বারী এর ছবি
লিখেছেন রিসালাত বারী [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৬/০২/২০১৬ - ৯:২৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গ্র্যাভিটেশনাল ওয়েভ আবিস্কারের পর থেকে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে সব খানেই নানান হৈ চৈ শুরু হয়েছে। সঙ্গত কারণেই তার একটা ধাক্কা বাংলাদেশেও এসে লেগেছে। পাড়া-মহল্লা থেকে অফিস আদালতে অনেকেই গ্র্যাভিটেশনাল ওয়েভ নিয়ে কথা বলেন এবং সায়েন্স ব্যাকগ্রাউন্ডের লোকজন তাদের ইন্টারমিডিয়েটে পড়া আইনস্টাইনের স্পেশাল থিউরি অব রিলেটিভিটি সংক্রান্ত জ্ঞানের কথা দুয়েক লাইনে তুলে ধরেন। এই পর্যন্ত সব ঠিকই ছিল। আমি নিজেও এমন কোন দাবী করি না যে আইনস্টাইন বুড়োর জেনারেল রিলেটিভিটি, স্পেশাল রিলেটিভিটি দুইটাই বুঝি। কিন্তু এই নিয়ে কোন ধরনের আলোচনায় সাধারণত তাচ্ছিল্যের হাসি মুখে ঝুলাই না। "বিবর্তন শুধুই একটা থিওরি" বলার মত "জেনারেল রিলেটিভিটি" বা "স্পেশাল রিলেটিভিটি"ও শুধুই থিওরি - এরকম ভাবার মত লোকজন প্রচুর। আশ্চর্যের ব্যাপার তারা মোটামুটি সবাই সায়েন্স ব্যাকগ্রাউন্ডের। তাদের ধারণা, খুব দ্রুত কোন কিছু দৌড়াতে শুরু করলে সময় তার জন্য মন্থর হয়ে যাবে এইটা একটা গাঁজাখুরি কথা। দুয়েকটা ইকুয়েশন আছে ঠিকি কিন্তু এর কোন বাস্তব প্রয়োগ নাই। দুঃখিত স্যার, আপনার ধারণা ভুল। এর বাস্তব প্রয়োগ আছে! সেটা নিয়েই আজকের জ্ঞানের আসর।


ভয়ঙ্কর সেই সন্ধ্যা

আব্দুল গাফফার রনি এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল গাফফার রনি [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৬/০২/২০১৬ - ৬:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজ ২৬ ফেব্রুয়ারি। একটা দুঃস্বপ্ন তাড়া করে ফিরেছে একটা বছর। অনেক লেখা হয়েছে তাঁকে নিয়ে। অনেক টকশোর বকবকানি শুনেছি। শুনেছি পুলিশের আশাবাদ। ফল কিন্তু শূন্যই রয়ে গেছে। অভিজিৎদা হত্যার বিচার হবে কি হবে না, সে বিষয় নিয়ে লেখার উদ্দেশ্য নয়; সেটা বোধহয় সবাই অনুমান করতে পারছেন। আমি শুধু একবছর আগের সেই দিনের স্মৃতিচারণ করতে চাই।


February 26th

আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো ২৬ফেব্রুয়ারি

আহমেদুর রশীদ এর ছবি
লিখেছেন আহমেদুর রশীদ (তারিখ: শুক্র, ২৬/০২/২০১৬ - ৩:৩০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বইমেলায় ঢুকার আর বেরুবার আমরা আমাদের মত করে কিছু স্টাইল বানিয়ে নিয়েছিলাম। স্টলের পর্দা নামিয়ে শুদ্ধস্বরের সামনে থেকে বেশ বড়সড় একটা দল ধীর পায়ে বেরুবার পথ ধরে হেঁটে যেত। এদেরকে দেখলেই মনে হতো; মেলা থেকে বেরুবার কোন ইচ্ছা এদের নেই। কিন্তু বাধ্য হয়ে এরা ফিরে যাচ্ছে। এই দলটা হাঁটতে হাঁটতে টিএসসির মোড়ে বা ছবির হাটে বা শাহবাগ মোড়ে যাত্রা বিরতি করতো কয়েকবার। চিংড়ির মাথা, মাশরুম ভাজা, চা-সিগারেট তারপর যে