আমি আমেরিকায় আসি ২০১০ সালের আগস্ট মাসে। বাংলাদেশের হিসেবে তখন রোজার সময়। দেশে ইফতার করতাম সবসময় বাসায়। এখানে এসে জানলাম মসজিদে নাকি মানুষ ইফতার করে। আমার আরো দুবছর আগে আসা একজন আমাকে ধরে নিয়ে গেল কাছের একটি মসজিদে। ইফতারের লাইনে দাড়িয়ে আছে। সামনে দাঁড়ানো একজন জানতে চাইলো আমি কোথা থেকে এসেছি। মনে হয় ইতিউতি তাকানো দেখে বুঝতে পেরেছে আমি ঘরের বাইরে ইফতার করতে অভ্যস্ত নই। বললাম, বাংলাদেশ থেকে এসেছি। ত
[justify]বাংলা ট্রিবিউন-এ প্রকাশিত সংবাদ অনুযায়ী বাংলা নববর্ষ ১৪২৩ উদযাপন উপলক্ষ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কিছু সতর্কতামূলক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ হলো বিকেল ৫টার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় বহিরাগতদের প্রবেশ নিষেধ।
এছাড়াও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সদর দরোজা বন্ধ রাখা, অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন, বিএনসিসি ও রোভার স্কাউটের কয়েকশ সদস্যকে নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত করা, ছাত্র সংগঠনগুলো থেকে স্বেচ্ছাসেবী নিয়োগ দেওয়ার পরিকল্পনাও রয়েছে। বাইরের দোকান ক্যাম্পাসে ঢুকতে না দেওয়ার সিদ্ধান্তও হয়েছে। সম্ভবত গতবছর পহেলা বৈশাখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অঞ্চলে নারী নির্যাতনের ঘটনার প্রেক্ষিতেই এই সিদ্ধান্তগুলো নেওয়া হয়েছে।
[justify]হয়ত আমিও চাইলে আজ ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার হতে পারতাম!
কিংবা ইউনিভার্সিটির বড় প্রফেসর! বড় কোন উকিল! কিংবা দেশ-বিদেশে ঘোরা অনেক বড় বিজনেজম্যান!
কিন্তু সেগুলোর কিছুই আমি হতে পারি নি। হতে পারতাম কিভাবে? ইশকুলের অংকের মোতালেব স্যার বলতেন রাজনের পড়াশোনায় একদম মনোযোগ নেই। কয়েকটা মুহূর্তও স্থির থাকতে পারে না! জিজ্ঞেস করতেন, “উপপাদ্যগুলো পড়েছিস?”
অনেক দিন পর । কেমন আছেন বন্ধুরা? মাঝে মাঝে আসি, পড়ে চলে যাই। লগিন আর করা হয়ে ওঠে না। লেখাও হয় না। আজ কতকাল পরে আবার মনে হল, সেই বন্ধুরা কেমন আছেন দেখে আসি। কনফুসিয়াস, স্নিগ্ধা, আশালতা, আয়নামতি, ষষ্ঠ পান্ডব, সত্যপীর, নজরুল, ধূসর গোধূলি, তারেক অণু, অনিকেত, প্রফেসর হিজবিজবিজ, এক লহমা --আরো আরো অনেকে, সবাই কেমন আছেন ?
দ্বিতীয় পর্বের লিংকঃ
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/55688
জিপসি বুড়ি ইয়ালেল্লে
রণ শেখের গল্প ধীরজা পেরিয়ে এতদূর যাবে কে জানতো? শম্ভুনাথ তো চেয়েছিল কেবল হুন্দামুড়ির পেছনে লুকিয়ে থাকা আজব একটা দেশে যেতে, যে দেশের কথা সোনাপুর গঞ্জের হাটুরেদের মুখে মুখে ফেরে। অথচ নিয়তির কী খেলা দেখুন, তার জীবনটা জড়িয়ে গেলো বাগদাসারের সাথে।
জ্যামের মধ্যে মার্সিডিজ বেঞ্জের ব্যাকসিটে এলিয়ে বসে আবুল সাহেব আইফোন সিক্স এস দিয়ে ফেসবুকে ঢুকে আজকের প্রধান ফেসবুক ইস্যু “আজ গরীব বলে...” তে “আজ গরীব বলে আমার নতুন মার্সিডজ কারে মাত্র ৫ লিটার তেল তুলতে পারলাম ১০ লিটারের যায়গায়” লিখে পোস্ট করে বেশ একটা মজা করা গেল ভেবে মুচকি হাসতে হাসতে জানালার কাচের দিকে তাকিয়ে হঠাৎ চমকে উঠলেন!
চারিদিকে মৃত্যুর চেয়েও হিম এক নীরবতা। বিশাল বিস্তীর্ণ ধবধবে সাদা করাল এক জগতে ডানা মেলে আছে যে শূন্যতা তাকে ভেদ করার সাহস কারো নেই, এমনকি সূর্যের আলোও তা পারে না বছরের অর্ধেক সময় জুড়ে, সেখানে টিমটিমে জীবন এবং প্রদীপ্ত আশার প্রদীপ জ্বালিয়ে রোজনামচা লিখে চলেছেন এক সিংহপুরুষ। এক যুগ ধরে চালিয়ে আসা অভিযানের পর অভিযানের লক্ষ্য অবশেষে পূরণ হয়েছে তাই, কিছুদিন আগেই সঙ্গীদের নিয়ে এক ভয়ংকর বরফ মহাদেশের বিশে
যখন তনুর প্রতি অবিচারের এবং বিচারহীনতার হতাশা গ্রাস করে ফেলে সকালটা, গাঢ় করে তোলে রাতের অন্ধকার... ভারতী, ছবি, সবিতার পচন ধরা লাশের গন্ধ এসে নাকে লাগে... মনে পড়ে যায় ইয়াসমীন কিংবা তারো আগের শবমেহেরের কথা... দূর্ণীতি, অব্যবস্থাপনা, লাশের আর রক্তের গন্ধ আসে নাকে... আর অভিজিৎ রায়... হায় রক্ত!
[ সাড়ে চার দশক আগে, এই বাংলাদশটা ধুম করে আকাশ থেকে পড়েনি। ওসব পৌরাণিক কাহিনীতেই হয়। বাস্তবে মুক্তির মন্দির সোপানতলে কত প্রান যে বলিদান দিতে হয়, তার কোনও হিসাব নেই। স্বাধীনতা কেবলই মুক্তির সূচনা মাত্র। মুক্তি যেহেতু আসেনি বলিদান আজো অব্যাহত আছে। সেই বলিদান যেন আমরা বৃথা না করে দেই। অনেক দাম দিয়ে কেনা এই দুঃখিনী বাংলা। ]