দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ডামাডোল যখন পরিনতির দিকে ক্রমশঃ এগিয়ে যাচ্ছে তখনই খবর পাওয়া যাচ্ছিল ইউরোপের জামার্নি অধিকৃত এলাকা গুলোয় অসংখ্য কনসেনট্রেশন ক্যাম্পে বহু ক্ষুধার্ত, বুভুক্ষু মানুষ বন্দি অবস্থায় মৃত্যুর দিন গুনছে, অনাহারে তখনই মৃত্যুর কোলে যারা ঢলে পড়েছে সেই সংখ্যাটিও কম নয়। নেদারল্যাণ্ডস, গ্রিস, পূর্ব ইউরোপ, সোভিয়েত রাশিয়ায় অসংখ্য মানুষ অনহারে মৃত্যু বরন করছিল। ড.
সংক্রমনের পর জিকা ভাইরাস মস্তিস্কে গিয়ে বাসা বাধে। মস্তিস্কে মানে “নিউরাল প্রোজেনিটর কোষে”। মস্তিস্কের সঙ্গে প্রোজেনিটর কোষের র্পাথক্য হচ্ছে বিস্কুটে আর ময়দায়। নিউরাল প্রোজেনিটর কোষ হচ্ছে সহজ কথায় নিউরাল স্টেম কোষ। মানে যেসব কোষ বেড়ে উঠে মস্তিস্ক তৈরি করে সেইসব কোষ। ময়দা থেকে নানান ক্যারিকেচারে যেমন বিস্কুট হয়, তেমন।
মস্তিস্ক তৈরির যে কোষ, তাতে যদি ভাইরাস বাসা বাধে তাহলে কী হয়?
মাথাটা সামনে ঝাঁকুনি খেয়ে আচমকাই পেছনে ছুটে গেল আরেকবার, অতিকষ্টে চোখ খুলে তাকালাম- বাজে অবস্থা সামনে, বাস, মাইক্রো, প্রাইভেট কার, সিএনজি মিলিয়ে রাস্তাটাকে সাক্ষাত নরক লাগছে এখন। তার উপর হর্নের বিকট শব্দে কানও পাতা দায় ঠিকমতো। ড্রাইভারের আর দোষ কী!
ব্রেক্সিট সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? এক লেখায় সম্পূণর্ চিত্রটা পেয়ে যাবেন যদি ধৈর্য্য ধরে পড়েন। লেখাটা বড়, কিন্তু পড়লে হতাশ হবেন না আশা করি। যারা স্কুল, কলেজ অথবা বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে বিতর্ক করেন নিয়মিত, তাদের অবশ্যই পড়া উচিত। এছাড়াও যারা বিভিন্ন প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার প্রস্তুতি নিচ্ছেন, তারাও পড়লে উপকৃত হবেন। একটানা ছয় ঘণ্টা ব্যয় করে লেখা। পড়ে মতামত জানালে খুশি হবো।
BRExit বা ব্রেক্সিট শব্দটা এসেছে Britain Exit অথবা British Exit থেকে (দুটোই সঠিক)। অর্থাৎ ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন থেকে বৃটেনের বেরিয়ে যাওয়ার প্রক্রিয়াকে ব্রেক্সিট বলা হচ্ছে [১]। বৃটেন, ইউনাইটেড কিংডম, ইউকে অথবা যুক্তরাজ্য — যে নামেই ডাকা হোক না কেন, মূলত বোঝানো হয় একই দেশকে। এদেশটা ইউরোপের পশ্চিম পাশে মূল ভূখণ্ড থেকে খানিক দূরে অবস্থিত গ্রেট বৃটেন দ্বীপের সম্পূর্ণটা এবং আয়ারল্যান্ড দ্বীপের এক পঞ্চমাংশ নিয়ে গঠিত এবং চারটা গঠণমূলক রাজ্য তথা ইংল্যান্ড, স্কটল্যান্ড, নর্দানর্ আয়ারল্যান্ড এবং ওয়েলসের সমন্বয়ে গঠিত যেখান থেকে মূলত ইউনাইটেড কিংডম নামটা এসেছে।
ইয়োরোপের অন্যান্য দেশগুলো সিরিয়া থেকে আসা লক্ষ লক্ষ শরনার্থীর দায়িত্ব নিলেও ব্রিটেন হাজার খানেকের বেশি নেয় নি । বাঙ্গালী প্যালেস্টাইন, সিরিয়ার রিফিউজিদের জন্য কাঁদিয়ে বুক ভাসিয়ে, ফেসবুকে হাজারে হাজারে পোস্ট, লাখো লাখো লাইক দেয় কিন্তু ব্রিটেনের রাস্তায় সিরিয়া থেকে আরো বেশি শরনার্থী নেয়ার ব্যপারে কোন আন্দোলন করতে নামে নি । ব্রিটেনের শেতাঙ্গ লোকজন কোটি কোটি টাকার ত্রান পাঠালেও, ব্রিটেনের বাঙ্গালীরা আইসিসের জন্য শ খানেক জিহাদী পাঠানো ছাড়া আর তেমন কিছুই দিতে পারেনি । বাঙ্গালী যেটা ভুল করছে তা হলো বর্নবাদের ভুত কেবল ইয়োরোপীয়ান খেদানোর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না । এখন তারা নাইজেল ফারাজের মত লোক এবং তার বর্ণবাদী সমর্থক গোষ্ঠিকে সমর্থন নিয়ে তাদের পেশী শক্তিশালী করে তুলছে । ইয়োরোপীয়ান খেদানোর পর সেই বর্ণবাদী পেশী তাদের দিকে নজর ঘোরাবে ।
নাদিয়া হোসেন এর নাম অনেকেই শুনেছেন। তিনি ব্রিটিশ নাগরিক, বাংলাদেশী অভিবাসী বাবা-মার সন্তান। গতবছর 'গ্রেট ব্রিটিশ বেক-অফ' নামক ব্রিটিশ রান্নার প্রতিযোগিতা-মূলক টিভি শো জিতে ব্রিটেনের মানুষের কাছে নাদিয়া 'ন্যাশনাল সুইটহার্টে' পরিনত হয়েছেন। ইউকের মাল্টিকালচারাল ডাইভার্সিটির এক উজ্জ্বল
[কারো রুদ্রানুভূতি আহত হলে লেখক দায়ী নন]
আমার সমস্যা তো নামে নয়, নাহয় থাকলোই বিদঘুটে একটা নাম। তবে কিনা আনোয়ার খুব চালাক ছেলে। অবন্তীর প্রতি আমার দুর্বলতা তার নজর এড়ায়নি। ছেলেটার একমাত্র উদ্দেশ্য আমাকে খেলো করা। কলেজের দেয়াল পত্রিকায় বেনামে একটা লেখা লিখেছে, লেখার নাম - ঘাঘটের কুলে ধইঞ্চার সারি। পড়ে আমার ব্রহ্মতালু যেন দাউদাউ করে জ্বলে উঠলো। গল্পের প্রধান চরিত্র নদীর পারে উবু হয়ে বসে কাশের ডগা চিবোয় আর ঢেউ গোনে। শেষের বাক্যটি ব