মুক্তিযুদ্ধাকালীণ দুই নাম্বার সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার এবং 'কে-ফোর্স'-এর সর্বাধিনায়ক মেজর জেনারেল খালেদ মোশাররফ বীরউত্তম, ক্র্যাক প্লাটুনের অন্যতম পরিকল্পনাকারি মেজর এটিএম হায়দার বীরউত্তম এবং আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামী কর্ণেল খোন্দকার নাজমুল হুদা বীরউত্তম – এই তিন মুক্তিযুদ্ধাকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় ১৯৭৫ সালের ৭ই নভেম্বর। আরেক মুক্তিযুদ্ধা, আট নাম্বার সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আবুল মঞ্জুর বীরউত্তমকে হত্যা করা হয় ১৯৮১ সালের ২রা জুন।
সরকারি এবং পরবর্তীতে বহল প্রাচারিত ভাষ্যমতে দুটো ঘটনাই ঘটায় ‘উত্তেজিত সৈনিকেরা’। দুটো হত্যাকান্ডের ঘটনায় কিছু মিল আছে।
দৈনিক প্রথম আলোর ১৯ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে আজকের পত্রিকার প্রথম পাতায় সম্পাদক মতিউর রহমান লিখেছেন "প্রথম আলো সাহসের ১৯ বছর" সেখানে প্রথম আলোর ১৯ বছরের চেয়ে বাংলাদেশের দীর্ঘ মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাস নিয়েই তিনি আলোচনা করেছেন। ১৯৬২ সাল থেকে আজ পর্যন্ত ইতিহাস তুলে ধরেছেন। প্রথম আমলে তিনি নিজে ছিলেন ছাত্র রাজনীতির অংশ, বর্তমানে সম্পাদক রাজনীতির। সেই অভিজ্ঞতাই লিখেছেন। পড়ছিলাম লেখাটা। এক পর্যায়ে এসে চমকে গ
ছবিটা লিখতে গিয়ে মনের কথাগুলো রেখার সাথে মিশে গেল। এভাবেই রইলো কথাগুলো,এভাবেই থাক।