সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ: আমার চিত্রনাট্য লেখার উপর কোন আনুষ্ঠানিক প্রশিক্ষণ নেই। যেহেতু এটি আমার বর্তমান পেশা না কাজেই আমি চিত্রনাট্যকারদের সাথে খুব বেশি আড্ডাও দেইনি। তাই বন্ধুদের সাথে সাথে ঘুরে অনানুষ্ঠানিক শিক্ষার সুযোগও হয়নি।
যে বাড়িতে মানুষ মারা যায় সে বাড়িকে সেই মৃত্যুরদিন বা ঠিক তার পরের দিন পর্যন্ত আমাদের এলাকায় মরার বাড়ি বলে । অন্য অঞ্চলেও সম্ভবত তাই বলে, অথবা অন্য কোন শব্দবন্ধে এই ভাবটাই হয়তো প্রকাশ করা হয়। বলার কথাটা হলো এই মরার বাড়ির অভিধাটা থাকা পর্যন্ত সে বাড়িতে রান্না নিষেধ। প্রথাটা এখনও অনেক জায়গাতেই পালিত হয়। আমার আত্মীয়স্বজনদের বাড়িতে এই প্রথাটা বরাবরই পালিত হতে দেখেছি। আমার বাবা মারা গেলে আমাদের বাড়িতে দ
কলকাতার তথ্যচিত্র নির্মাতা কিউ-এর একটি সাক্ষাতকার পড়ছিলাম। একটি বর্ণনা খুব ভাল লাগলো। কিউ বলছেন, কোনো শহর নিজেকে যদি শহর হিসেবে পরিচয় দিতে চায় তাহলে তার কিছু কারণ থাকা দরকার। কিউয়ের মতে, কলকাতার সেই কারণগুলোর ক্ষয় হতে হতে এখন এমন একটি জায়গায় এসেছে যে শহরটার রং ধূসর না, মনে হচ্ছে বাদামি। আমার মনে হলো বর্তমান ঢাকা সম্পর্কে ঠিক এমন একটি চিন্তাই আমার ভেতরে ছিল। আমি প্রকাশ করতে পারছিলাম না, আর কিউ মোক্
কাঠি দিয়ে বাটি থেকে কালচে খয়েরি রঙের খাবার মুখে দিয়ে চাবাতে লাগল লাও বাঙ। লালু কাঠি হাতে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে আছে দেখে লাও বাঙ বলল, ইট ইট। দিস ডাক ইন্সাইড। টেস্টি।
ডাক ইন্সাইড, মানে নাড়িভুঁড়ি? লালু একটু চিন্তায় পড়ে গেল। সে নাড়িভুঁড়ি আগে খেয়েছে বটে তবে সে অভিজ্ঞতা তার সুখকর নয়। সে একটু ইতস্তত করে বলল, ইউ হ্যাভ ডাক আউটসাইড?
এই আশ্চর্য প্রশ্নে লাও বাঙ খাওয়া থামিয়ে বলল, ডাক আউসাইড?
সকাল থেকে ফেসবুকে একটা "খবর" ঘুরছে জাগোনিউজ২৪ (১) নামে এক সাইটের বরাতে। নিউজের প্রধান আলোচ্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যের কিছু অংশ।
হরিপূর্ণ ত্রিপুরা
[শিল্পী সাপু ত্রিপুরার আঁকা ছবি, যে ছবিটি পার্বত্য চট্টগ্রামে প্রতিটি গণহত্যা আর ঘরবাড়ি অগ্নিসংযোগে কারা কারা সবসময় জড়িত তার একটি ক্লাসিক উদাহরন তুলে ধরে ৷ ]
‘যারে আমি চাই তারে আমি দিই ধরা
সে আমার না হইতে আমি তাহার হই
পেয়েছি বলে মিছে অভিমান করা
অন্যরে বাঁধিতে গিয়া বন্ধন মোর।’
বাসনা বুঝি এমনই। যা আমার নয়, অথচ আমার বলে ভাবি।
বাসনা আর লোভ কি একই?
একই না হলেও ওরা জোড়া। জমজ। হাত ধরে হাঁটে। কান টানলে যেমন মাথা আসে, বাসনা জন্মালেই লোভ জেগে ওঠে।
হরিপূর্ণ ত্রিপুরা
[এই ছবির ব্যাকগ্রাইন্ড হিস্ট্রি জানার আগ্রহীরা নিচের সংবাদের লিঙ্ক পড়লে জানতে পারবেন ]
[পুরাতন ইমেইলে খুঁজে পাওয়া গেল। ৩০ মে ঋতুপর্ণ ঘোষের মৃত্যুদিবস]
৪৯ বছর বয়সে এবং সৃষ্টিশীল অবস্থায় ঋতুপর্ণ ঘোষের মৃত্যু নিঃসন্দেহে ভারতীয় চলচ্চিত্র ও ভারতীয় বাংলা ছবির জন্য আঘাত। সত্যজিৎ-মৃণাল-উত্তর জমানায় আন্তর্জাতিক আসরে ‘ভারতীয়’ ছবিকে গুছিয়ে তুলে ধরেন তিনি। ভারতের, বিশেষত পশ্চিম বাংলার, ‘স্বাধীন’ [ইন্ডি] চলচ্চিত্রকারদের উৎসাহ হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, যদিও তার নিজের ছবিগুলো ঠিক ‘স্বাধীন’ গোত্রের নয়।
--"এইসব কী ঘটছে রে ভাই ডাইনে এবং বাঁয়ে?"
--"ভরসা রাখুন নায়ে"
--"মুখেতে তালা, চোখেতে ঠুলি, শিকল পরা পায়ে--"
--"ভরসা রাখুন নায়ে"
--"স্কুল সিলেবাস পাল্টে গেছে শফি হুগুরের রায়ে"
--"ভরসা রাখুন নায়ে"
--"পূজার বেদী তছনছ করে মূর্তি ভাঙ্গছে পায়ে"
--"ভরসা রাখুন নায়ে"
--"হিজাব আর টুপি পরেই দেশটা পাল্টাবে মদীনায়ে?"
--"ভরসা রাখুন নায়ে"
--" সেলিম ওসমান দিব্যি আছেন, শ্যামলকান্তি জেলে