এই ঘটনাটি অনেকেই জানেন না। ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ বিকেল সাড়ে চারটায় পাকিস্তানীরা ঢাকার রেসকোর্সে আত্মসমর্পন করলেও চট্টগ্রাম শহর তখনো বিপদমুক্ত হয়নি। চট্টগ্রামের পাক বাহিনীর আত্মসমর্পনের কথা ছিল পরদিন। সেদিন চট্টগ্রাম আরেকটি ভয়াবহ রক্তপাতের সাক্ষী হতে পারতো। ঘটনাটি ঘটতে যাচ্ছিল আগ্রাবাদ হোটেলে। সাক্ষী ছিলেন জাপানী রেডক্রস কর্মী তাদামাসা হুকিউরা।
আজ বাংলা ট্রিবিউনের সাইটে গিয়ে ঢুকতেই চোখে পড়লো খবরটাঃ [url=http://www.banglatribune.com/politics/news/397165/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%...
লেখক -
চিঙ্গিস আইতমাতভ
বরং বলি, চিঙ্গিস টোরেকুলোভিচ আইতমাতভ, টোরেকুলপুত্র চিঙ্গিস আইতমাতভ।
স্তালিন জমানায় দেশের শত্রুদের নিশ্চিহ্নকরণ প্রক্রিয়ায় নিযুক্ত রাষ্ট্রীয় খুনীবাহিনী এন কে ভি ডি-র হাতে নিহত সোভিয়েত কর্মী টোরেকুল আইতমাতভের ছেলে চিঙ্গিস আইতমাতভ - যিনি বাবাকে কখনো ভোলেননি।
‘যন্ত্র-বিশারদ’ আইতমাত কিম্বিলদিয়েভ এর ছেলে সমাজতন্ত্রী টোরেকুল -এর ছেলে যাঁর পাহাড় ও স্তেপ-এর আখ্যান নামে গল্প-ত্রয় পেয়েছিল লেনিন পুরস্কার- সেই চিঙ্গিস আইতমাতভ।
যারা শিক্ষক হয়েছেন তাদের একাংশ পুলিশ বা আমলা হতে চেয়েছিলেন, এমনকি অনেকে এখনও তা মনে করে দীর্ঘশ্বাস ফেলেন ।শিক্ষক হওয়ার পরও যাদের মাথা থেকে ক্ষমতাচর্চার আশা বা সেই মানসিকতার মোক্ষ ঘটেনি তারা শিক্ষকতা পেশাকে নানাভাবে জোতদার-জমিদারির স্তরে নামিয়ে এনেছেন ।মনের গোপন গহীনে মাতুব্বরি বা মোড়লপনার সাধ তারা পুষে রাখেন যত্নে ।সুযোগ পেলেই সেই সাধ দাঁত-নখ বের করে সামনের নিরীহ প্রাণীকে আক্রমণ করে বসে ।আবশ্যকভাব
সন্তানের লাশখানি জুড়ানোরও অবকাশ নাই।
তার আগেই পাল তোলে নোঙরের উল্কিরাঙা নিযুত পপাই
কৌটোভরা পালং শাকের
গুণে তারা জেনে গেছে, বুঝে গেছে, যুঝে গেছে ঢের
প্রত্যেকেরই জানা আছে জগতের যাবতীয় সমস্যার গূঢ় সমাধান
জগতের একমাত্র ঠিক পথ ধরে তারা প্রত্যেকেই নিজ বুকে আলোহাওয়া ঢুকবার একমাত্র রন্ধ্রটিতে কুলুপ সজোরে ঠেসে দু'যোজন পায়চারি করে রোজ সূর্য ওঠার আগে
এ কারণে প্রত্যেকেই নির্ভুল পাষাণ