১.
বৈশাখে জড়ো হওয়া বৃষ্টির মেঘগুলো এবার জ্যৈষ্ঠমাসে এসে উধাও। অথচ এই দিনে খুব বৃষ্টি ছিল সেদিন। ঝড়ো হাওয়ার সিগন্যাল ছিল। ভিজতে ভিজতে সেই রেস্তোঁরায় ঢুকে পড়েছিলাম জুবুথুবু হয়ে। জিইসির কাছাকাছি সেই রেস্তোঁরা ভেঙ্গে মার্কেট উঠে গেছে এখন। ওখানে আমরা গরমে আইস কফি খেয়েছি কতদিন! স্মৃতিগুলো গল্পের মধ্যেই বেঁচে থাকবে।
আমার রসুই ঘরের জানালা বরাবর যে বাড়ীটা রয়েছে সেটা খুবই নিকটবর্তী অবস্থানে দাঁড়িয়ে। সেই বাড়ীটার তৃতীয় তলার বারান্দায় একটি বালিকাকে দেখা যায়। তবে কয়েক পলকের মধ্যেই সে আবার অদৃশ্য হয়ে যায়। সে মূলত আসে কাপড় শুকাতে দিতে। নিশ্চয় প্রতি দ্বিপ্রহরেই আসে সে তবে আমি দেখতে পাই কেবল আমার ছুটির দিনগুলোতে। আমি তাকে দু একবার দেখেছি পথিমধ্যে। তখন তার আপাদমস্তক ঢাকা ছিল মুসলিম নারীর জন্য নির্ধারিত আবরনে। বারান্দায় স
নীতুর জন্য গল্প
মুসাররাত জাহান শ্বেতা
ছুটির দিনগুলোতে আমি পড়ে যাই মহা বিপদে। বলছি কেন।
অনেকদিনের ইচ্ছা ছিল দিল্লী ভ্রমনের। ভ্রমনকালে দিল্লী এবং এর সন্নিহিত অঞ্চলের বিখ্যাত জায়গাগুলো দেখার বাসনা যেমন ছিল, তেমনি আরও একটি গোপন বাসনাও ছিল, দিল্লীতে সত্যি সত্যি কোন বিখ্যাত রকমের "দিল্লী কা লাড্ডু" পাওয়া যায় কি, না তা একটু খুঁজে দেখা। নব্বই দশকের মাঝের দিকে অনেকটা হটাৎ করেই কলকাতা থেকে দিল্লী যাওয়ার পাকা বন্দোবস্ত করে ফেললাম। যাযাবরের বিখ্যাত "দৃষ্টিপাত" এবং নিমাই ভট্টাচার্যের "রাজধানী এক
- আঁকারটুন
কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে এক অভূতপূর্ব গবেষণার ফলাফল হিসেবে মানুষের দ্বারা সংশ্লেষিত সম্পূর্ণ কৃত্রিম ডিএনএ বা কৌলি দিয়ে ই. কলাই ব্যাকটেরিয়াকে প্রাণ দিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। এই ব্যাকটেরিয়াকে আপনি প্রকৃতিতে খুঁজে পাবেন না। কথা হলো এই কৃত্রিমতাকে এখানে নতুন প্রাণ সৃষ্টির উপায় বলবো কিনা।
সাবেক সামরিক শাসক জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচ এম এরশাদের মৃত্যুর পর কী হবে, সে বিষয়ে কথা বলতে শুরু করেছেন দলটির শীর্ষ নেতারা। পার্টির মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গাঁ বলেছেন, “হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের অবর্তমানেই তার প্রকৃত মূল্যায়ন হবে। জীবিত এরশাদের চেয়ে মৃত এরশাদ অনেক বেশি শক্তিশালী হবেন।” [বিডিনিউজ২৪.কম]
কৈশোরে দেখেছি, বিয়েবাড়িতে আল্পনা আঁকানোর জন্যে দক্ষ শিল্পীদের ডেকে আনা হতো। এঁরা হয়তো বরের ছোটো ভাইয়ের বন্ধু, কিংবা কনের বান্ধবীর ভাই। রং-তুলি-চক নিয়ে এঁরা দু'তিনজন সকালে চলে এসে কাজ শুরু করতেন। পুরো বাড়িতে সমঞ্জস আল্পনা আঁকা কঠিন পরিশ্রমের কাজ। ঘর, বারান্দা, সিঁড়ি, উঠান এক এক করে এই শিল্পীদের হাতে রেঙে উঠতো। বাড়ির পিচ্চিরা রূদ্ধশ্বাসে এঁদের কাজকারবার দেখতো, চা-চু নিয়ে আসতো সন্তর্পণে, নিজেরাও হাত