জনাব সৈয়দ নজরুল ইসলাম দেলগীর অত্যন্ত বদলোক। কেন, জানতে এখানে ক্লিক করুন!
ভবানন্দ কহিল, তাহা দেখিয়াছি, তাহারে দেখিয়াছি, তিমির কুন্তলিনী নিশীথিনীর ন্যায় ঘোরতর কৃষ্ণবর্ণ।
জীবানন্দ লম্ফ দিয়া দক্ষিণ হস্ত মুষ্টিবিদ্ধ করতঃ, কৃশকায় চৌপায়ায় সশব্দে চাপড় মারিয়া কহিল, অবিশ্বাস করতঃ, এক্ষণে হত্যা দিব, আমি দিবালোকে স্পষ্টতর দর্শন করিয়াছ, উহা উজ্জ্বল নীলাভ শ্যাম বর্ণ।
হর্সশো ব্যাট বা অশ্বক্ষুর বাদুড়টাকে আপনার হাতের তালুতে নিলে দেখবেন, এটা এতই ছোট যে তালুর কিছুটা জায়গা বেঁচে গেছে!
রহিম বাদশা এখনো পোলাপান। দ্বাদশ শ্রেণী শেষ করে উচ্চমাধ্যমিকের অপেক্ষায়। মোটামুটি গুছিয়ে এনেছে সবকিছু। তার মধ্যে এই লক ডাউন। সঠিকবেঠিক সবসময় সবাই বাড়িতে।
টেস্ট পেপারগুলি টেবিলের উপরেই ভৌগলিক অবস্থান বদলাতে থাকে। কাল থেকে পরীক্ষা শুরু হলেই ফাটিয়ে ফেলবে মেজাজ বাড়িময় ভন্ ভন্ করে। ঘরের মধ্যে ষোলগুটির কোর্ট বানিয়ে হাঁটে। হাঁটতে থাকে রহিম বাদশা।
কখনও এমন সময় আসে
কোথাও ফেরা যায় না।
এমনকি স্মৃতির মধ্যেও।
যাওয়ারও কোথাও থাকে না।
ভবিষ্যতগুলো বর্তমানে এসে
বোকার মতো বসে থাকে।
তখন আমরা যেখানে দাঁড়িয়ে থাকি
সেখানেই দাঁড়িয়ে থাকি।
যখন হাঁটি, পা ফেলি
তখনও কোথাও যাই না…
সেই কত হাজার বছর আগে
সেই রকম একটা সময়ে
আমি ছিলাম পাহাড়ি গ্রামে।
বান্দরবনের মুরংপাড়ায় বসে বসে তাকিয়ে দেখতাম
পাহাড়।
কখনও কুয়াশায় মোড়া।
বিমলদা কে খুব মিস করছি বিগত দুই সপ্তাহ ধরে। মানুষটা কি এখনও বেঁচে আছে বাংলার কোন জনপদে? মহল্লার মোড়ের আলো ঝলমলে দোকানটা তো উঠে গেছে সেই কবে। দেয়ালে ছাঁটা পার্শ্বচিত্রের সেই সব সুকেশী রুপালি পর্দার নায়কদের অনেকেই আজ বয়সের ভারে কেশহীন।
এক
বাতাসে ভাসে প্রেম,
আর ভাসে করোনা;
হাত ধুতে ভুলো না।
দুই
বেড়াতে গিয়ে ইতালি;
সাঙ্গ হলো মিতালী,
করোনার কবলে।
তিন
মুখ ঢেকে যায়
মুখোশের আড়ালে,
করোনার ছলে।
চার
উহান হতে আসে,
মজুদদার হাসে,
এন্টার্কটিক হুজুরের পোয়াবারো।
মানুষ টানুস, টেকা টুকা, আর ইকোনমি খাউয়ার পরে করোনা ভাইরাস ছুটিটাও খেয়ে ফেলল সুড়ুৎ করে।
দেশ ছেড়ে এসেছি ছয় বছর।
বয়স খাউয়ার পর এডভাইজার ঢেকুর তুলে বলল, পোস্ট ডক খাউ?
এদিকে এক্স পেমিকাকে খাউয়ার পর তার জামাই ইনস্টাগ্রামে ছবি দিয়ে বলে, হ্যালো ফ্রান্স, দুনিয়ার সকল শান্তি এই খাউয়াতেই।
ছোট ভাইটাও দাঁড়ি মোচ পাকিয়ে আন্ডারগ্রাজুয়েট খেয়ে ফেলল।
কোভীড-১৯ (COVID-19, Coronavirus disease 2019), একটি মারাত্মক সংক্রামক রোগ। এই রোগটি প্রথমে চীন এর উহান শহরে ২০১৯ সালে সনাক্ত করা হয়েছিল এবং এর পর থেকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে পড়েছে, ফলে ২০১৯-২০ বৈশ্বিক মহামারীর আকার ধারণ করেছে। কোভীড-১৯ করোনাভাইরাস, এক ধরনের RNA ভাইরাস যার বারবার জেনেটিক পরিবর্তন এর ফলাফল হিসেবে এই নোভেল করোনাভাইরাস এর উৎপত্তি। বলা হয়ে থাকে ২০০২ সালের Severe Acute Respiratory Sy
হোম কুয়ারান্টিনে
আছি
আপাতত
যদিও বিদেশ মোর হয়নিকো যাওয়া
শরীলও মাশাল্লাহ সুস্থ
তবু
মাবুদের ইশারায় এ কি হল?
বেপারটা এমনও নয়, পুরা বাসা জুড়ে মোর আনাগোনা
যেতে পারি যেথা খুশি, পাকঘরে বানাতে পারি কফি
খাটঘরে বিছানা জুড়ে খেতে পারি গড়াগড়ি
বৈঠকখানায় বসে দেখতে পারি তাগড়া তাগড়া হিন্দি নায়িকার ঘাগড়া।
কিংবা চাইলেই যাব আলামিন ভাতের হোটেলে, বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে বসে দিব গুলতানি, খাব সিংগারা।