জাল সার্টিফিকেট দালাল রমজান মিয়া নীলক্ষেতের বিরাট ব্যবসায়ী। কম্পিউটার নামক যন্ত্রটি আসার পর আর তথ্য প্রযুক্তির অবাধ বিস্তারে তার ব্যবসা আরো ফুলে ফেঁপে উঠেছে। আগে শুধু জাল সার্টিফিকেট বানাতেন; আজকাল মাস্টার্স, এমফিল, পিএইচডি থিসিস, রিপোর্ট, এসাইনমেন্ট নিয়ে কারবার আরো জমজমাট। রমজান মিয়ার সার্টিফিকেটে কত মানুষের যে চাকরি হলো তার কোন পরিসংখ্যান নাই। তাই রমজান মিয়া বেশ খানিকটা আত্মতৃপ্তিতে ভোগেন। তবে স
গত কদিন ধরেই বন্ধু বিচ্ছেদের আসন্ন বেদনায় বেশ নির্জীব ছিলাম, এবং সেই সাথে বন্ধুত্ব শেষ হয়ে যাবে ভেবে দিনগুলো, রাতগুলো যাতে আরেকটু দীর্ঘ হয়, যাতে বন্ধুত্ব আরেকটু লম্বা হয় সেই জন্য চেষ্টাও করে গেছি আস্তে আস্তে ঢোঁক গিলে, সময়ে অসময়ে থেমে থেমে, ছাড়া ছাড়া ভাবে সাহিত্য রস আস্বাদন করে বইটি পড়বার, যাতে পড়ার সময় যে অসাধারণ প্রেম, বুকের ভিতরের রিনরিনে প্রজাপতি উড়বার অনুভূতি ঘিরে ছিল, তা যেন থাকে আরও কটা দিন
কিছু না। কিছু বিশৃঙ্খলা - চিন্তা ও চেতনায়। ভাগ করে নিই, এই মাত্র।
১৯৮১ সালের এইদিনে হত্যা করা হয় মুক্তিযুদ্ধের ১নং সেক্টর ও জেড ফোর্স কমান্ডার রাষ্ট্রপতি বীরউত্তম জেনারেল জিয়াকে । এরপর ১ জুন হত্যা করা হয় জিয়ার কথিত খুনি বীরবিক্রম কর্নেল মতিউর রহমান ও বীরউত্তম লেঃ কর্নেল মাহবুবকে । এরপর ২ জুন হত্যা করা চট্টগ্রাম অভ্যুত্থানের কথিত নায়ক মুক্তিযুদ্ধের কিংবদন্তি বীরউত্তম জেনারেল মঞ্জুরকে । এরপর এক প্রহসনমুলক কোর্ট মার্শালে তেরজন মুক্তিযোদ্ধা অফিসারকে ফাঁসি দেয়া হয় ।
আমি যেখানে আছি-
-----------------
আমি কিন্তু এখানে এখন নেই,
বরং রয়েছি সুদূর অতীতে,
এই ঘরের কোণেই চুপটি দাঁড়িয়ে আছি,
কিন্তু কাঁপছি বহু আগের শীতে।
বৈরী পরিবেশ আমাদের বেঁচে থাকার সক্ষমতা সম্পর্কে আমাদের জানার বড় একটা অংশ এসেছে এক অসস্তিজনক সূত্রে।
[justify]এক দশক আগে বাংলাদেশে মোবাইল ফোন অপারেটর কোম্পানীগুলোতে যতজন কাজ করতেন আজ তাঁদের সংখ্যা তার অর্ধেকের চেয়ে কম। একই সাথে কমেছে ঐসব কোম্পানীকে যারা নানাপ্রকার পণ্য বা সেবা সরবরাহ করতেন এমনসব ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা। অথচ এই এক দশকে মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৬ কোটি থেকে বেড়ে ১৬ কোটি ৫৫ লাখ ৭২ হাজার হয়েছে। আমরা জানি, প্রযুক্তিগত উন্নয়নের ফলে কর্মীর প্রয়োজনীয়তা হ্রাস পায় বলে কর্মীর স
কদম আলী পিৎসা ভালোই বানায়। শুধু পিৎসা না বেশ কয়েক ধরণের ইতালীয় পাস্তাতেও তার হাত পাকা। ফাব্রিৎসিও কাসিয়া রীতিমতো হাতে ধরে ইতালীয় রান্না শিখিয়েছেন। সে অনেক কাল আগের কথা। কদম আলীর তখন জার্মানীতে মোটে মাস ছয়েক।
স্বাধীনতার স্বপ্ন বাস্তবায়নের নিমিত্তে ১৯৬২ সালে তৎকালীন ছাত্রলীগ নেতা আবদুল আজিজ বাগমারের নেতৃত্বে গড়ে উঠে ‘অস্থায়ী পূর্ববঙ্গ (অপূর্ব) সরকার’ নামে একটি গোপন সংগঠন । রাজনৈতিক নেতৃত্ব যথাসময়ে যাতে স্বাধীনতার ডাক দিতে সক্ষম হন সে কাজকে সহজতর করার উদ্দেশ্যে স্বাধীনতার বানী ঘরে ঘরে পৌছেঁ দেওয়ার শপথ নিয়ে সংগঠনটি গঠিত হয় । (১) সংগঠক হিসেবে ছিলেন ঢাবি ছাত্র খন্দকার বজলুল হক, শান্তি নারায়ণ ঘোষ (উভ
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে হার্ড ইমিউনিটি নিয়ে বেশকিছু কথাবার্তা হচ্ছে – এবং এর অধিকাংশই অত্যন্ত আশঙ্কাজনক, সেই সাথে হতাশাজনক তো বটেই। হার্ড ইমিউনিটির পক্ষের যে যুক্তিগুলো সেগুলি বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে যে এখানে অর্থনীতি, বাণিজ্য, সমাজ ব্যবস্থা, মানুষের বিহেভারিয়াল ব্যাপর গুলি আলোচিত হলেও, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যপারটিই কিন্তু একেবারে পুরোপুরি উপেক্ষিত হয়েছে । আর সেটা হচ্ছে ‘জীবন’ । এবং এটি কে