সম্প্রতি ‘জিয়াউর রহমান ভারতকে গ্যাস বেচতেও রাজি হয়ে গিয়েছিলেন, বলছেন একজন ভারতীয় কূটনীতিক’ শিরোনামে একটা খবর পড়লাম বিবিসি বাংলার ওয়েবসাইটে। গ্যাস সেক্টর নিয়ে জিয়াউর রহমানের শাসন আমলে আরও কিছু তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা ঘটেছিল, সেদিকে কিছুটা আলোকপাত করা যাক।
মানুষ পাহাড়ের ওপরে এতদূর এসে ক্লান্ত হয়ে যায়। তখন দেখে একটা স্ফটিকের দোকানে চা বিক্রি হচ্ছে- চায়ে নাকি এরা আবার পুদিনা পাতাও মেশায়। চা খেতে দোকানে ঢুকে দেখে কী যে সুন্দর সুন্দর স্ফটিকের বাসন কোসনে করে এরা চা দিয়ে যায়!
শিক্ষক কে? যার কাছ থেকে শিখি।
কার কাছ থেকে শিখেছি? জীবনে, কারা ছিলেন আমার শিক্ষক?
এই প্রশ্নের উত্তরের আগে, একবার ভাবিতো-
কী শিখেছি আমি?
যা শিখেছি- তা কীভাবে শিখেছি?
প্রশ্নটা মহাশূন্যের মতো বিশাল। কী শিখেছি আসলে, এই জীবনে?
ভাবলে মনে হয়, এক অসীম শূন্যতার মধ্যে এসে পড়েছি। জীবন মানেইতো শেখা। শিখে চলা।
কত কি দেখেছি জীবনে! কত কি শুনেছি জীবনে। কত কি পড়েছি, জেনেছি।
বর্তমান ফরিদপুরের একটা বিশাল অংশকে রেনেলের মানচিত্র অগম্য কাদাময় জলা হিসেবে দেখানো হয়েছে, এবং ব্রিটিশ শাসনের প্রথম দিকে নিশ্চিত ভাবে জানা যায় যে জেলার পূর্বদিকে গহন সব বন ছিল যেখানে বাঘ এবং বুনো মহিষেরা থাকতো। ১৭৯২ সালে মাদারীপুরে দশটি বাঘ হত্যার জন্য পুরস্কার দেয়া হয়েছিল, এবং অনেক পরেও এমনকি ১৮৭৫ সালেও স্ট্যাটিস্টিক্যাল অ্যাকাউন্ট অফ বেঙ্গলে প্রাপ্ত তথ্যে দেখা যায় শীতকালে বুনো মহিষদের ভালই
বন্যপ্রাণী-
বড় আকারের শিকারি প্রাণীরা এখন অত্যন্ত বিরল কিন্তু মাঝে মাঝে ত্রিপুরা রাজ্যের পাহাড় থেকে বাঘ এবং চিতাবাঘেরা নেমে আসে, জেলার পূর্ব সীমান্তের গ্রামগুলোতে আক্রমন করে তারা গরু এবং ছাগল ধরে নিয়ে যায়। চিত্রল হরিণ এবং হগ ডিয়ার (Hog Deer) একই এলাকার শস্যক্ষেত্রে ব্যাপক বিচরণ করে।
কেন গড়ে ওঠে শহর?
কে গড়ে তোলে শহর?
কে বা কি গড়ে দেয় শহরের মূল কাঠামো আর অবয়ব?
উত্তর আমেরিকায় গ্রেট লেকস অঞ্চলে এক আপাত অখ্যাতনামা শহরতলিতে আমার বাসা। বাসার পেছনে আমার ছোট্ট মেয়ের শখের সব্জি বাগানের পাশে, প্রতি বছর অযত্নে একটা ঝাড় জাতীয় লতা বেড়ে উঠে। বহুবর্ষজীবী (পেরেনিয়াল) বলে শীতেও শেকড় নষ্ট হয় না। ডাঁটা গুলোর সুন্দর লালাভ রং দেখে আমার ওগুলো রহুবার্ব ( বাংলায় রেউচিনি) বলে সন্দেহ হয়, কিন্তু চেখে দেখার সাহস হয় নি।
ফের এই বইটা পড়লাম, শেষ বার যখন পড়ছিলাম তখন ছিলাম আলাতাও পর্বতের পাদদেশে অবস্থিত কাজাখস্তানের অপূর্ব পার্বত্য শহর ও পুরাতন রাজধানী আলমতিতে ( Almaty), ভ্রমণের সময় নানা কারণে অসম্ভব আনন্দময় সময়ের সাথে সাথে প্রচুর উৎকণ্ঠা, ঝুঁকি এইগুলোও থাকে, তাই অনেকটা stress drain করার জন্য ভ্রমণের মাঝে আমি সবসময়ই খুব সুখপাঠ্য প্রিয় বইগুলো ফের পড়তে থাকি, বিশেষ করে কৈশোরের প্রিয় বইগুলো। যাহোক শেষ বিকেলের আলো যখন আলা