ওদের সাথে পরিচয় হয়েছিল শৈশবেই। কিন্তু ঠিক কত বছর বয়সে, এখন আর তা মনে নেই। ওরা যমজ বোন। অবশ্য যমজ হলেও দেখতে কিন্তু এক রকম নয়। একজন অপরূপা জাদুকরী, অন্যজন কুৎসিত কৃষ্ণবর্ণের। ওরা দুজনেই আমার প্রেমে পড়েছিল এবং আমাকে চেয়েছে। কিন্তু আর দশজনের মত আমিও সুন্দরীর দিকেই ঝুঁকেছিলাম। ওই রমণী যাকে আমার হৃদয় কামনা করে, সে এক অনুপম সৃষ্টি, যাকে দেবতারা পায়রার যুগলবন্দী প্রেমে রূপ দিয়েছেন। তাকে নিয়েই কবিতা লিখি
মধু মাসে আব্বার সাথে শেরপুর যেতাম। দাদার বাড়িতে বিভিন্ন জাতের আমগাছ ছিল। দাদি আম পেড়ে দিতেন, মজা করে খেতাম। এখন আর বাড়িতে আম গাছ নেই, দাদা-দাদিও নেই। দাদার বাড়ি থেকে গরু গাড়িতে চড়ে নানার বাড়িতে যেতাম। নানা প্রতিদিন সকালে একটা কাঠাল পেড়ে দিতেন নাস্তা হিসেবে। এখন নানার বাড়িতে আর ক্সঠাল গাছ নেই, নানাও নেই। সে সময় আমরা ঢাকায় খিলগাঁও থাকতাম। আব্বা বাজার থেকে খাচি ভর্তি আম কিনে এনে বলতেন নে আমার মানিক আ
ঘুমের ঔষধ খেয়েও
নির্ঘুম কাটছে রাত ।
ক্লান্তিতে,
ভীতিতে,
এঞ্জাইটিতে,
বাবার মৃত্যুতে,
মায়ের অসুখে,
অভিমানে
ও নানাবিধ কষ্টে,
আমার অনেক ঘুম জমা আছে ।
এসব ঘুমের বিনিময়ে
আমি বানাবো কবিতা ।
কবিতা পুড়ালে সেই অগ্নিতে স্নান করে মায়কোভস্কি হবো।
মৃত্যুই হবে আমার শেষ অভিমান ।