হুমায়ুন আহমেদ, মুহম্মদ জাফর ইকবাল ও কাটর্ুনিস্ট আহসান হাবীবকে যে রাজাকার এতিম করেছিলো তার নাম দেলোয়ার হোসেন সাঈদী। পটুয়াখালির এই বর্তমান এমপি সাঈদী'র কুর্কীতির দীর্ঘ বিবরণ পড়ুন সংযুক্ত ছবিটিতে। ইতিহাসকে লুকিয়ে ফেলা যায় না। অপরাধী শত চেষ্টা করেও তার অপকর্মের সব চিহ্ন মুছতে পারে না। কিছু দাগ সে রেখে যায়। আর সঠিক সময়ে মানুষ ঠিকই সাক্ষ্য দিতে এগিয়ে আসে। সুতরাং সাঈদীর বিষয়েও প্রমাণের অভাব নেই।
মুক্তিযুদ্ধ উত্তর প্রজন্মের নবীনরা পড়ো ইতিহাস।
শেখমুজিবকে সপরিবারে হত্যা প্রচেষ্টা 90% সফল হওয়ার পর, সংবিধান সংশোধন ও পাঠ্যপুস্তকের ইতিহাস বিকৃতি করেও তাদের রক্ষা হচ্ছে না। পত্রিকার পাতা খুললে তাদের মাথার চুল খাড়া হয়ে যায়। যেন টাইম মেশিনে করে 1971-এ ফিরে গেছে সবকিছু। কিন্তু এসব নির্বোধেরা বুঝে না, মানুষের প্রবল স্রোত যেখানে ইতিহাস নির্মাণ করে সেখানে এসব বিকৃতি টিকবে কি করে?
মইত্যা রাজাকার সম্পর্কে একটি বিস্তারিত লেখা তুলে দিলাম ছবি আকারে। এটি বাসভূমি পত্রিকার সৌজন্যে। পড়ুন ও জানুন দেশের
তুষার রায়ের রাজাকার বিষয়ক তিনটি ছড়া তুলে দিচ্ছি। কথাগুলো বেশ যুৎসই। বিশেষ করে এই ব্লগ সাইটের জন্য জোরদার ভাবে প্রাসঙ্গিক। যেমন: 'যেমন কুকুর তেমন মুগুর না হলে কি চলে? বলুন সবাই আমার সঙ্গে জোরসে তুলে কণ্ঠ। ধর রাজাকার, মার রাজাকার, কর রাজাকার ঘন্ট।' এটি একটি ছড়া।মুক্তিযুদ্ধ উত্তর প্রজন্মের জন্য খুবই উপযোগী। নতুন প্রজন্মের যারা জানে না রাজাকারদের কিভাবে ঘন্ট বানাতে হবে তাদের এটি মুখস্থ থাকা দরকার।
দিনের বেশিরভাগ সময় কেটে যায় এই পাতায়। আমরা তো ব্যস্ত থাকি ব্লগবগানিতে, বিতর্কে, নতুন পোস্টে আর আড্ডায়। কিন্তু কতর্ৃপক্ষ নীরবে কাজ করে যায় আমাদের এই সম্মিলনকে আরো মধুময় করে তোলার জন্য। এসব নেপথ্য, নীরব কর্মীদেরকে আসুন শুভেচ্ছার গোলাপজলে ভিজিয়ে দেই।
ধন্যবাদ হে কতর্ৃপক্ষ
ধন্যবাদ হে নীরব কর্মীবৃন্দ
ধন্যবাদ হে শুভানুধ্যায়ী
ধন্যবাদ হে পৃষ্ঠপোষকেরা
ধন্যবাদ হে সহমর্মীরা ধন্যবাদ হে বাঁধ ভাঙার আওয়াজ
দিনের বেশিরভাগ সময় কেটে যায় এই পাতায়। আমরা তো ব্যস্ত থাকি ব্লগবগানিতে, বিতর্কে, নতুন পোস্টে আর আড্ডায়। কিন্তু কতর্ৃপক্ষ নীরবে কাজ করে যায় আমাদের এই সম্মিলনকে আরো মধুময় করে তোলার জন্য। এসব নেপথ্য, নীরব কর্মীদেরকে আসুন শুভেচ্ছার গোলাপজলে ভিজিয়ে দেই।
ধন্যবাদ হে কতর্ৃপক্ষ
ধন্যবাদ হে নীরব কর্মীবৃন্দ
ধন্যবাদ হে শুভানুধ্যায়ী
ধন্যবাদ হে পৃষ্ঠপোষকেরা
ধন্যবাদ হে সহমর্মীরা ধন্যবাদ হে বাঁধ ভাঙার আওয়াজ
কী একটা ওলটপালট হয়ে যায় আস্তমস্তকের ভেতরে
আস্ত আস্ত চিন্তার কৃমি ক্রিমিন্যাল করে তোলে আমাকে
হন্তারকের শবের ওপর বসে তন্ত্রসাধনা করি
ফুসমন্তরে তার মৃত শিশ্নের উত্থান কামনা করি
নিজের ঘরে আস্তআস্তআগুন দেবো বলে আস্তচকমকি ঘষি অর্ধেক বুকে
আত্মার অন্ধকার থেকে পঙ্গুশ্লোকের স্তবক সাজাই
আর বলি এই আমার আস্তচিন্তা আস্তযুক্তি আস্ত সাংখ্যদর্শন
আর পরিষ্কার রোদের নিচে দাঁড়িয়ে সবকিছুকে অস্বীকার করে অন্ধকারকে ভাঁজ করে পট্টি বাঁধি আস্তশিরে
সব কিছু ভেঙেচুরে ভগ্নাংশ বানিয়ে
একা, একা, অনেক একা আমি আস্তলোকে তাঁবু গাড়তে চাই।
নিজের চেহারাটা নিজের চোখে অনেক সময় ঠিক-ঠাক মত ধরা পড়ে না। তখন আমরা বন্ধুকে বলি এই দেখতো এই কাপড়টা আমাকে মানিয়েছে কি না। আবার যে মানুষ দীর্ঘদিন ধরে একসাথে থাকে তার চোখেও অনেক ভুলত্রুটি ধরা পড়ে না। অভ্যাস হয়ে যায়। অথবা চর্বি বেড়েছে কিনা তা জানার জন্য অনেক দিন পর দেখা হওয়া পরিচিতজনের মতামতই ভালো। তারা পরিবর্তনটা চট করে ধরতে পারে। একেবারে অপরিচিত কারো চোখে আবার সবকিছুই বিস্ময় ঠেকে। তার বিচার হয় একেবারে নতুন কিছু। নিজেকে আয়নায় দেখে সেসব বিষয় সহজে ধরা
কূটকরা সব নড়ে চড়ে বসেন। প্রশ্ন এসে গেছে। জটিল প্রশ্ন। খুবই জটিল। যারা নিয়মিত ক্লাসে আসেন না (অর্থাৎ ব্লগে আসেন না, ব্লগান না) তাদের জন্য খুব ই জটিল। সরল প্রশ্নের বিষয়ে আমাদের আগ্রহ কম। সরলের সাথে কুটিলতা যায় না। সুতরাং প্রশ্ন এবার খুব জটিল।
তবে তিনবারের প্রতিযোগিতায় মহিলা মহল বেশ পিছিয়ে আছেন। এখনও তারা সেরা কূটকের খেতাব ছিনিয়ে নিতে পারেন নি। যদিও তাদের অনেকেই বিখ্যাত কূটক বলে দাবী করেন। মাশীদ প্রায় ছিকা ছিঁড়ে ফেলেছিলো গতবার কিন্তু কালপুরুষ ভু
কূটকরা সব নড়ে চড়ে বসেন। প্রশ্ন এসে গেছে। জটিল প্রশ্ন। খুবই জটিল। যারা নিয়মিত ক্লাসে আসেন না (অর্থাৎ ব্লগে আসেন না, ব্লগান না) তাদের জন্য খুব ই জটিল। সরল প্রশ্নের বিষয়ে আমাদের আগ্রহ কম। সরলের সাথে কুটিলতা যায় না। সুতরাং প্রশ্ন এবার খুব জটিল।
তবে তিনবারের প্রতিযোগিতায় মহিলা মহল বেশ পিছিয়ে আছেন। এখনও তারা সেরা কূটকের খেতাব ছিনিয়ে নিতে পারেন নি। যদিও তাদের অনেকেই বিখ্যাত কূটক বলে দাবী করেন। মাশীদ প্রায় ছিকা ছিঁড়ে ফেলেছিলো গতবার কিন্তু কালপুরুষ ভু
শিশির ভট্টাচার্য্য কে খুঁজে পাচ্ছি না। নাজমুল হুদার মত বেশ কিছু ক্যান্ডিডেট এই ব্লগে আছেন। তাদেরকে যদি খুশি করতে পারতাম একটা পুরষ্কার দিয়ে। পাকিস্তানের গণহত্যার পক্ষে আর স্বাধীনতা যুদ্ধের বিপক্ষে ব্লগাতে ব্লগাতে তাদের যে পিন্দনের কাপড় ভিজে যায়। কেউ নাই দিতে পারেন কিছু
নিশান-ই-পাকিস্তান......................
72-এ সংবিধান করে এসব উপাধি দেয়া বন্ধ করা হয়েছে। সুতরাং পদক ছাড়া বাংলাদেশ সরকার কিছু দেয় না। র্যাবকেও স্বাধীনতা পদক দিলো। শর্ষিনার পীরকে