অদ্্বৈত নামের কচ্ছপটি মারা গেছে। কলকাতার চিড়িয়াখানা কতর্ৃপক্ষের দাবী মতে এটি পৃথিবীর সবচে' বয়স্ক কাছিম যার বয়স 250 বছর। আলডাবরা প্রজাতির কাছিমগুলো এরকমই বাঁচে বলে ধারণা। ভারত মহাসাগরের আলডাবরা দ্্বীপের নামেই তাদের নাম হয়েছে। কিন্তু এটুকু প্রাণীবিদ্যা সংক্রান্ত তথ্যের চেয়েও এই কাছিমটি আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ এ কারণে যে এর সাথে আমাদের উপমহাদেশের ঔপনিবেশিকতার একটি যোগসূত্র আছে। এই কাছিম ছিল ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির লর্ড ক্লাইভের পোষা কাছিম। ব্রিটিশ না
অদ্্বৈত নামের কচ্ছপটি মারা গেছে। কলকাতার চিড়িয়াখানা কতর্ৃপক্ষের দাবী মতে এটি পৃথিবীর সবচে' বয়স্ক কাছিম যার বয়স 250 বছর। আলডাবরা প্রজাতির কাছিমগুলো এরকমই বাঁচে বলে ধারণা। ভারত মহাসাগরের আলডাবরা দ্্বীপের নামেই তাদের নাম হয়েছে। কিন্তু এটুকু প্রাণীবিদ্যা সংক্রান্ত তথ্যের চেয়েও এই কাছিমটি আমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ এ কারণে যে এর সাথে আমাদের উপমহাদেশের ঔপনিবেশিকতার একটি যোগসূত্র আছে। এই কাছিম ছিল ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির লর্ড ক্লাইভের পোষা কাছিম। ব্রিটিশ না
ছাতাটা জুতাটা মানুষ ভুল করে, বা অন্যের ইচ্ছায় হারিয়ে ফেলে। তৌহিদুল তো ছুটিয়াল, ওভাবে হারানোর মানুষ নন। দক্ষিণ মহাদেশের ক্রীড়াপল্লী থেকে হারালেন কিভাবে?
তৌহিদুল অনেক দৌড়েছেন। ছেলেবেলায়, আরেকটু বড় হয়ে, সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণের সময়, প্রশিক্ষণের পরে ... সারাটা জীবন ধরেই তো ছুটছেন বলতে গেলে। ছুটিয়াল তৌহিদুলকে আবার দেশের প্রতিনিধিত্ব করার জন্য পাঠানো হয়েছে বিদেশবিভুঁইয়ে।
তৌহিদুল বিমান থেকে নেমে ক্রীড়াপল্লীতে পৌঁছানোর পথে যা দেখেন তাতেই বিস্মিত হন। কী লম্বা লম্বা লোকজন, মাছের পেটের মতো সাদা একেকজন, ব্যস্তসমস্ত মানুষ সবাই, কী এক তাড়ায় সবাই হুড়োহুড়ি করে চলছে এদিকওদিক। তৌহিদুল আপন মনে হাসেন। ছোটে রে, সবাই ছোটে।
ট্র্যাকে প্র্যা
ইয়ামামার যুদ্ধে প্রায় 700 জন নিহত হন, এদের অনেকেই ছিলেন কোরানের হাফেজ। এদের একজন সেলিম। তার নিহত হওয়ার খবর পেয়েই উমর যান আবু বকরের কাছে, তাকে তাগাদা দেন কোরান সংকলনের জন্য।কোরানের সংকলনে আবু বকরের ভুমিকা প্রসঙ্গে আলির বক্তব্য - আবু বকর(ইশ্বর তার উপর শান্তি বর্ষিত করুন) প্রথম ব্যাক্তি যে কোরানকে একটা স্থানে সংকলন করেছেন।
মুসলমান আসলেই মজার এক জাতি, এই কথা হাদিসে থাকলেও এমন কথাও আছে যে আবু বকর বা ওমরের সময় কোরান সম্পুর্ন সংকলিত হয় নি। একটা হাদিস যা আবু বকরকে কোরান সংকলনের কৃতিত্ব দেয় সেখান থেকেই শুরু করি।
যায়েদ এর ভাষ্য পাওয়া যাবে সাহীহ বুখারিতে , কোরান সংকলন প্রসঙ্গে তার বক্তব্য নিম্নরূপ।
ইয়ামামার যুদ্ধের পর আবু বকর আমাকে ডেকে পাঠ
সুপ্রিয় সতীর্থব্লগারবৃন্দ। আপনাদের সবাইকে জানিয়ে বিদায় নিয়েই দূরে সরেছিলাম এতদিন। তবে হৃদয় থেকে ছেড়ে যাইনি আপনাদের। বাঁধ ভাঙার আওয়াজের আবহের মধ্যে থেকেই শুনেছি আপনাদের সাদর পিছুডাক। প্রচুর ভালবাসা, শ্রদ্ধা ও প্রীতিময় উচ্চারণে আপনারা আমাকে এখনও মনে ধরে রেখেছেন। এখনও খুঁজছেন আমাকে, এখনও বলছেন ফিরে আসতে। এখনও বিভিন্ন লেখায়, ছড়ায়, মন্তব্যে আমাকে স্মরণ করে আপনাদের দীর্ঘশ্বাস পড়তে দেখি। আমি ধন্য, আমি কৃতজ্ঞ। শ' খানেক ছোট ছোট লেখা দিয়ে এত সুহৃদ, এত শুভ
প্রাথমিক উদ্ভবের হৈ-হল্ল া পেরিয়ে বাঁধ ভাঙার আওয়াজে এখন স্বাভাবিক স্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। সবাই আবার ফিরে যাচ্ছে নিজ নিজ গোয়ালে। এখানে যে একটি ভাচর্ুয়াল সমাজ গড়ে উঠেছিলো ভাবনা-বিতর্ক ও রঙ্গ-রসের তা অনেকটাই আলগা হয়ে যাচ্ছে। তা যা হবে তাকে তো আর ঠেকানো যাবে না। তাই বলে আমাদের কুটিল উত্তরের প্রতিভা বিকাশ ও কূটক হওয়ার অভিলাষে ভাটা পরার কোনো কারণ দেখছি না। সুতরাং পর্ব-3। জটিল প্রশ্নের কুটিল উত্তর-3। বিদ্্বৎজনেরা নড়ে চড়ে বসেন। বাচ্চালোগ লাগাও তালিয়া।
প্রাথমিক উদ্ভবের হৈ-হল্ল া পেরিয়ে বাঁধ ভাঙার আওয়াজে এখন স্বাভাবিক স্থিরতা সৃষ্টি হয়েছে। সবাই আবার ফিরে যাচ্ছে নিজ নিজ গোয়ালে। এখানে যে একটি ভাচর্ুয়াল সমাজ গড়ে উঠেছিলো ভাবনা-বিতর্ক ও রঙ্গ-রসের তা অনেকটাই আলগা হয়ে যাচ্ছে। তা যা হবে তাকে তো আর ঠেকানো যাবে না। তাই বলে আমাদের কুটিল উত্তরের প্রতিভা বিকাশ ও কূটক হওয়ার অভিলাষে ভাটা পরার কোনো কারণ দেখছি না। সুতরাং পর্ব-3। জটিল প্রশ্নের কুটিল উত্তর-3। বিদ্্বৎজনেরা নড়ে চড়ে বসেন। বাচ্চালোগ লাগাও তালিয়া।
বগুড়া জেলার করতোয়া নদীর তীবরবতর্ী একটি গ্রামের নাম চেলোপাড়া। একাত্তরের 23-24 এপ্রিল পাক হানাদার বাহিনী চেলোপাড়া, ইছাইদহ, নাড়িওলি ও আকাশতারা গ্রাম আক্রমণ করে প্রায় দেড়শ নিরীহ নারী-পুরুষ, শিশু যুবককে ধরে এনে চেলোপাড়ার শানত্দি নার্সারির পাশে নির্মমভাবে গুলি করে হত্যা করে।
সিলেট জেলার বালাগঞ্জ থানার আদিত্যপুর, দামপাড়া, চাঁনপুর, ইলাশপুর, তাজপুর, মনতলা, বুরুল্লা ও পশ্চিম সিরাজনগরে পাক হানাদার বাহিনী হামলা চালায় একাত্তরের 14 জুন। পাক বাহিনী ও তাদ
একাত্তরে পাকসেনারা নৃশংস তাণ্ডবের মাধ্যমে সমগ্র বাংলাদেশে যতোগুলো বধ্যভূমি সৃষ্টি করেছে তার অন্যতম একটি হলো কুমিল্লা জেলার লাকসাম রেল জংশনের বেলতলী বধ্যভূমি। এই বধ্যভূমিতে 8 থেকে 10 হাজার নিরীহ-নিরপরাধ বাঙালিকে পৈশাচিক অত্যাচারের মাধ্যমে হত্যা করে মাটি চাপা দিয়ে রাখা হয়। এই গণহত্যার শিকার হতভাগ্যরা অধিকাংশই চাঁদপুর, কুমিল্লা ও নোয়াখালী অঞ্চলের বাসিন্দা। বেলতলীর এই বধ্যভূমিটি প্রায় 4 হাজার বর্গমিটার সীমানা বিসত্দৃত।
মূলত, এপ্রিলের শুরুতেই রেল জ
একাত্তরের 7 মে যশোর জেলার তেঘরিয়া গ্রামে ঘটে ভয়াবহ এক নারকীয় গণহত্যার ঘটনা। ঐ দিন পাকহানাদার বাহিনী যশোর ক্যান্টনমেন্ট থেকে এসে পুরো তেঘরিয়া গ্রামটি জ্বালিয়ে দেয়। এর কারণ হিসেবে জানা যায়, আগেরদিন 6 মে ভোরে 4 পাকহানাদার যশোর ক্যান্টনমেন্ট থেকে বেরিয়ে এসে 4 কিলোমিটার দূরবতর্ী তেঘরিয়া গ্রামে ঢুকে এক মহিলাকে ধর্ষণ করে। মহিলার স্বামী তার চোখের সামনে ঘটে যাওয়া এই মর্মানত্দিক ঘটনার প্রতিবাদ জানালে হানাদার পাকবাহিনী তাকে বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে হত্য