পৃথিবীর স্বাধীন ধর্মগুলোর মধ্যে সবচে নবীন হলো বাহাই বিশ্বাস। বাহাইরা বিশ্বাস করে যে বাহাউল্লাহ (1817-1892) হচ্ছেন ঈশ্বরের সর্বশেষ প্রেরিত পুরুষ, যিনি হচ্ছেন ইব্রাহিম, মুসা, বুদ্ধ, জরাথুস্ত, ঈসা, এবং মুহাম্মদের উত্তরসূরি।
বাহাউল্লাহ'র মূল বার্তা হলো যে মানবতা হচ্ছে একটি একক জাতি এবং একটি ঐক্যবদ্ধ বৈশ্বিক সমাজ গড়ে তোলার সময় এসেছে। বাহাউল্লাহ, বলেন, ঈশ্বর ঐতিহাসিক শক্তির বলে যে গতি সৃষ্টি করেছেন তা বংশ, শ্রেণী, গোত্র, ও জাতির মধ্যে প্রচলিত বাধা
আদম জুলজুল করে তাকিয়ে থাকে ঈভের দিকে। ঈভের পরনে লতাপাতার কাঁচুলি, লতাপাতার কৌপীন, তার শরীরে এক রুক্ষ লাবণ্য, আদম হাঁ করে তাকিয়ে দেখে।
ঈভ বলে, "আদম, তুমি কেন এইভাবে তাকিয়ে আছো? হাঁ বন্ধ করো, মুখে মাছি ঢুকবে।"
আদম তাড়াতাড়ি মুখ বুঁজিয়ে ফেলে সরে পড়ে।
ঝামেলার শুরু হয়েছে এক স্বর্গদূতকে নিয়ে। তার নাম রসময়, সে স্বর্গদূত আর স্বর্গবালাদের নিয়ে নানারকম গরম গল্প তৈরিতে ওস্তাদ। আদম মাঝে মাঝে বড় জঙ্গল পেরিয়ে ঐ মাঠের কাছে গাঁজার পাতা ছিঁড়তে যায়, সেখানেই ঐ রসময়ের সাথে তার ক্রমান্বয়ে সাক্ষাৎ, আলাপ ও দোস্তি হয়েছে। রসময়ের কাছে গল্প শুনে শুনে ইদানীং আদম একটু গরম হয়ে আছে।
সম্প্রতি "পাশের বাড়ির স্বর্গভাবী" নামে একটা কাহানি বানিয়েছে রসময়,
বুকাইলির বাইবেল কোরান ও বিজ্ঞান নিয়ে লেখাটা সমাপ্ত হয়েছিলো সৃষ্টিতত্ত অংশে গিয়ে। বুকাইলি আরও অনেক লিখেছেন, এর পরবর্তি অংশ পৃথিবী এবং সৌরজগত নিয়ে কোরানের বানী।
বুকাইলির দাবি, সূর্য নক্ষত্র এবং চাঁদ সূর্যের আলো প্রতিফলিত করে উজ্জল হয় এ ধারনাটা প্রথম এসেছে কোরানে।
দাবিটা ভুল, কিন্তু বুকাইলি বিষয়টাকে অতিলৌকিক রূপ দেওয়ার চেষ্টায় এটা অস্ব ীকার করেছেন( যেমনটা করেছেন সৌরজগত সৃষ্টি প্রসংগে তার পছন্দনিয় অংশটা গ্রহন করে বাকি কয়েকটি প্রচলিত মত বিসর্জন করে?) অথবা এটা তার চোখ এড়িয়ে গেছে?
সূর্য গ্রহন কালে চাঁদ সূর্য এবং পৃথিবীর মাঝখানে চলে আসে এই অনুমান করে এর সপক্ষে কয়েকটা কথা বলেছেন গ্র ীক মনিষীরা। এসব ধারনা বাহিত হয়ে গেছে মিশরের উপকূলে, সেখা
[তর্ক-বিতর্ক, উত্তেজনা, ধাওয়া-পালটা ধাওয়া, ধুমুল আড্ডা হারিয়ে সাইটটি এখন বেশ ম্যাড়ম্যাড়ে হয়ে গেছে। আরো কোনো নতুন উত্তেজনা খুঁজে পেতে হবে। তার আগে হরতালের দিনে খালি রাস্তার মত নিস্তরঙ্গ যাচ্ছে সময়। তো একটা খেলার কথা ভাবলাম। নামেই বোঝা যাচ্ছে খেলাটি কিরকম হবে। খেলার নাম; জটিল প্রশ্নের কুটিল উত্তর। যিনি সবচে কুটিল উত্তর দেবেন তাকে সপ্তাহের সেরা কূটক উপাধি দেয়া হবে।]
এবার প্রশ্নের সন্ধান। ব্লগ থেকে প্রশ্ন তৈরি করবো নাকি সার্বজনীন কোনো একটি বিষয়
[তর্ক-বিতর্ক, উত্তেজনা, ধাওয়া-পালটা ধাওয়া, ধুমুল আড্ডা হারিয়ে সাইটটি এখন বেশ ম্যাড়ম্যাড়ে হয়ে গেছে। আরো কোনো নতুন উত্তেজনা খুঁজে পেতে হবে। তার আগে হরতালের দিনে খালি রাস্তার মত নিস্তরঙ্গ যাচ্ছে সময়। তো একটা খেলার কথা ভাবলাম। নামেই বোঝা যাচ্ছে খেলাটি কিরকম হবে। খেলার নাম; জটিল প্রশ্নের কুটিল উত্তর। যিনি সবচে কুটিল উত্তর দেবেন তাকে সপ্তাহের সেরা কূটক উপাধি দেয়া হবে।]
এবার প্রশ্নের সন্ধান। ব্লগ থেকে প্রশ্ন তৈরি করবো নাকি সার্বজনীন কোনো একটি বিষয়
অন্য কারো সাথে যোগাযোগ তৈরি (কথা বলার) করার ক্ষেত্রে সবচে বেশি জরুরি দক্ষতা হচ্ছে কথা শোনা। আমরা বেশিরভাগ মানুষ কথা ভালো শোনার চেয়ে ভালো বলতে পারি। আরেকজন লোক কি বলছে বা কিরকম অনুভব করছে তা আমাদের আসলে শোনা উচিত। ভালো করে অন্যের কথা কথা শোনার আগেই বেশিরভাগ লোকজন মনে মনে জবাব তৈরি করে ফেলেন। এতে উভয়পক্ষের কথা-বার্তায় বা যোগাযোগে একধরণের গ্যাপ বা শূন্যতার সৃষ্টি হয়। এটি করা যাবে না। দূরত্ব কমাতে ভালো করে অপর পক্ষের কথা শুনতে হবে। ভালো করে না শুনলে
অন্য কারো সাথে যোগাযোগ তৈরি (কথা বলার) করার ক্ষেত্রে সবচে বেশি জরুরি দক্ষতা হচ্ছে কথা শোনা। আমরা বেশিরভাগ মানুষ কথা ভালো শোনার চেয়ে ভালো বলতে পারি। আরেকজন লোক কি বলছে বা কিরকম অনুভব করছে তা আমাদের আসলে শোনা উচিত। ভালো করে অন্যের কথা কথা শোনার আগেই বেশিরভাগ লোকজন মনে মনে জবাব তৈরি করে ফেলেন। এতে উভয়পক্ষের কথা-বার্তায় বা যোগাযোগে একধরণের গ্যাপ বা শূন্যতার সৃষ্টি হয়। এটি করা যাবে না। দূরত্ব কমাতে ভালো করে অপর পক্ষের কথা শুনতে হবে। ভালো করে না শুনলে
সবাই দেখি প্রিয় কবিতা কিছু না কিছু তোলে। আমিও তাই দ্যাখাদেখি তুললাম।
মণীশ ঘটক
কুড়ানি
1
স্ফীত নাসারন্ধ্র. দু'টি ঠোঁট ফোলে রোষে,
নয়নে আগুন জ্বলে। তর্জিলা আক্রোশে
অষ্টমবর্ষীয়া গৌরী ঘাড় বাঁকাইয়া,
"খট্টাইশ, বান্দর, তরে করুম না বিয়া।"
এর চেয়ে মর্মান্তিক গুরুদন্ডভার
সেদিন অতীত ছিলো ধ্যানধারণার।
কুড়ানি তাহার নাম, দু'চোখ ডাগর
এলোকেশ মুঠে ধরি, দিলাম থাপড়।
রহিল উদগত অশ্রু স্থির অচঞ্চল,
পড়িল না এক ফোঁটা। বাজাইয়া মল
যায় চলি; স্বগত; সক্ষোভে কহিলাম
"যা গিয়া! একাই খামু জাম, সব্রি-আম।"
গলিতাশ্রু হাস্যমুখী কহে হাত ধরি,
"তরে বুঝি কই নাই? আমিও বান্দরী!"
2
পঞ্চদশী গৌরী আজ, দিঠিতে তাহার
নেমেছে বিদ্যুৎগর্ভ
কথা বলার সময় আমি না তুমি দিয়ে কথাটা বলবো তা নিয়ে বেশ সমস্যা হয়। সমালোচনার বা ভুল বুঝাবুঝির ভয় তো আছেই। নতুন উপন্যাসিকরা অবশ্য উত্তমপুরুষেই লেখা শুরু করেন। কিন্তু যেমন ধরুন ব্লগ লেখার ক্ষেত্রে, বিশেষত: মন্তব্য লেখায় আমাদের আমি, তুমি/আপনি'র ব্যবহার ক্ষিপ্ত করে তুলতে পারে অন্য পক্ষকে। আসুন দেখি আমি ও তুমি/আপনি'র কৌশলী প্রয়োগ কিরকম হতে পারে।
যদি অনেক আবেগ থাকে তবে রাগ-হতাশা-ক্ষোভ প্রকাশ করার জন্য "তুমি/আপনি/তুই" শব্দ বেশি ব্যবহার হতে পারে। যার
কথা বলার সময় আমি না তুমি দিয়ে কথাটা বলবো তা নিয়ে বেশ সমস্যা হয়। সমালোচনার বা ভুল বুঝাবুঝির ভয় তো আছেই। নতুন উপন্যাসিকরা অবশ্য উত্তমপুরুষেই লেখা শুরু করেন। কিন্তু যেমন ধরুন ব্লগ লেখার ক্ষেত্রে, বিশেষত: মন্তব্য লেখায় আমাদের আমি, তুমি/আপনি'র ব্যবহার ক্ষিপ্ত করে তুলতে পারে অন্য পক্ষকে। আসুন দেখি আমি ও তুমি/আপনি'র কৌশলী প্রয়োগ কিরকম হতে পারে।
যদি অনেক আবেগ থাকে তবে রাগ-হতাশা-ক্ষোভ প্রকাশ করার জন্য "তুমি/আপনি/তুই" শব্দ বেশি ব্যবহার হতে পারে। যার