ভেবে লাভ নেই তবুও মানুষ হাত পা ছড়িয়ে ভাবতে বসে, এমন অবস্থা সব সময় থাকেই, প্রায় 3 মাস পার হয়ে গেলো বাংলা ব্লগের ,এখন দেখা যায় কি হখো এই 3 মাসে।
4370টা পোষ্ট হয়েছে, যার সবগুলোই আমি পড়েছি। সবাই ভালো লিখেছে এমন না, কিছু কিছু লেখার মান ভালো কিছু কিছু লেখার মান খারাপ। সব মিলিয়ে টুকরি ভরে কেনার মতো, কিছু ভালো জিনিষ পাওয়া যাবে কিছু খারাপ।
এখানে লিখছে অনেকেই, প্রথমে কোনো শ্রেনীবিভাজনের আগে লন্ডনের হাসানের নাম বলি। যার বাংলা ব্লগে আসার কারন বাংলা ভাষা আর বাঙ্গালি সংস্কৃতির স্পর্শ পাওয়া, প্রবাস জীবনে একটুকরো স্বদেশ পাওয়ার মতোই অনুভব, এজন্যই সে উচ্চ কণ্ঠ সব সময়। কেউ ভালো লেখা না লিখলে বা কেউ সস্তা লেখা লিখলে ধাওয়া করে, এখন ধাওয়াটা অভ্যাসে পরিনত
[ডিপ্রেশন নিয়ে আগের লেখায় মন্তব্য করেছেন মাত্র একজন। অনুরোধও করেছেন আরেকটু বিস্তারিত লেখার। হোক না মাত্র একজনের তবু অনুরোধ ফেলতে পারি না। তবে ডিপ্রেশন নিয়ে কত কিছু বলার আছে সেসব এখানে বলার চেয়ে ডিপ্রেশনে আছেন কিনা তা বুঝার উপায় কি তাই তুলে ধরলাম।]
হতাশা, ডিপ্রেশন বা মনমরা ভাবের কিছু চিহ্ন আছে। যা দেখে আপনি বুঝতে পারেন যে আপনার সেই দশা কিনা। অথবা বন্ধুটি বা ছোটভাইটি সেরকম সমস্যায় আছে কিনা। সেরকম কিছু চিহ্ন হলোঃ
ক) আপনি দেখবেন যে, সবসম
[ডিপ্রেশন নিয়ে আগের লেখায় মন্তব্য করেছেন মাত্র একজন। অনুরোধও করেছেন আরেকটু বিস্তারিত লেখার। হোক না মাত্র একজনের তবু অনুরোধ ফেলতে পারি না। তবে ডিপ্রেশন নিয়ে কত কিছু বলার আছে সেসব এখানে বলার চেয়ে ডিপ্রেশনে আছেন কিনা তা বুঝার উপায় কি তাই তুলে ধরলাম।]
হতাশা, ডিপ্রেশন বা মনমরা ভাবের কিছু চিহ্ন আছে। যা দেখে আপনি বুঝতে পারেন যে আপনার সেই দশা কিনা। অথবা বন্ধুটি বা ছোটভাইটি সেরকম সমস্যায় আছে কিনা। সেরকম কিছু চিহ্ন হলোঃ
ক) আপনি দেখবেন যে, সবসম
আজ ও আগামীকাল ব্লগ থেকে দূরে থাকতে হবে। লেখা সম্ভব হবেই না। নতুন লেখাগুলো দ্রুত চোখ বুলিয়ে দেখার সুযোগও হয়তো পাবো না। কারণ গৃহসজ্জা। গৃহজীবি মানুষের বড় ভালবাসার স্থান তার গৃহ। (অরূপ বোধহয় এমন একটি পোস্টও করেছে)। গৃহকে সে সাজাতে চায় তার পছন্দের সাজে, আদলে। আপন পছন্দের অজুহাতে সে হতে চায় আরো গৃহবাসী, গৃহবন্দী।
গুহা ছেড়ে মানুষ যে গৃহের পত্তন করলো তারপর থেকে লেগে আছে তাকে সাজানোর কর্মকান্ডে। বসবাসকে আরো কত চিত্তাকর্ষক করে তোলা যায় তার চেষ্টাতে
আজ ও আগামীকাল ব্লগ থেকে দূরে থাকতে হবে। লেখা সম্ভব হবেই না। নতুন লেখাগুলো দ্রুত চোখ বুলিয়ে দেখার সুযোগও হয়তো পাবো না। কারণ গৃহসজ্জা। গৃহজীবি মানুষের বড় ভালবাসার স্থান তার গৃহ। (অরূপ বোধহয় এমন একটি পোস্টও করেছে)। গৃহকে সে সাজাতে চায় তার পছন্দের সাজে, আদলে। আপন পছন্দের অজুহাতে সে হতে চায় আরো গৃহবাসী, গৃহবন্দী।
গুহা ছেড়ে মানুষ যে গৃহের পত্তন করলো তারপর থেকে লেগে আছে তাকে সাজানোর কর্মকান্ডে। বসবাসকে আরো কত চিত্তাকর্ষক করে তোলা যায় তার চেষ্টাতে
ভাই ও বোনেরা বহুদিন টাটকা শ্লোগান শুনি না, কেনো মানুষ রাজনীতি করে কেনো মানুষ শ্লোগান দেয় এসব নিয়ে একটু মতামত দিয়ে যান।
আমার মতামত রাজনৈতিকদের বৌ সুন্দরী না বিধায় ওরা ঘরের বাইরে থাকে।
আর আমার প্রিয় শ্লোগান
এরশাদের দুই গালে
জুতা মারো তালে তালে
লক্ষ্যবিচু্যত হয়েছি মনে হয়, গত পোষ্টে আমি সভ্যতার ক্রমবিকাশের ধারায় মানুষের ভেতরে ইশ্বরচেতনার জন্ম নিয়ে বলছিলাম কথা, চেতনার একটা ধাপে মানুষ নিরাকার ইশ্বরকল্পনা করে, কিন্তু জনগনের আমার বক্তব্য পছন্দ নয়। অনেক আগেই আমি একবার বলেছি মরিস বুকাইলি বেশ চমৎকার একটা বই লিখেছেন, তার মূল উদ্দেশ্য কি ছিলো আমি জানি না, তবে এটা বৈজ্ঞানিক নিবন্ধ না বিধায় কল্পনার আশ্রয় নিয়েছেন, অনেক ক্ষেত্রেই বেশ স্বাধীন ভাবেই নিজের মনমতো বৈজ্ঞানিক তথ্য তুলে ধরেছেন এবং মন মতো সেগুলোকে পরিমর্জন modify করেছেন, তবে এখানে এখনও কিছু মানুষ বসবাস করে যাদের ধারনা প্রকাশিত বই সব সময় সত্য বহন করে, (এটা সব ক্ষেত্রে সত্য নয় এটা তাদের যৌক্তিক মন জানে তবে উপন্যাস পড়ার সময় তারা এটাকে মাথ
মনের অসীম ক্ষমতা। এই ক্ষমতা বেশি বুঝা যায় যখন মন বিদ্রোহ করে বসে। কোনো কাজে সে আর মন লাগায় না। এই যে মন বসে না এ থেকে ধীরে ধীরে তৈরি হতে পারে মনমরা ভাব। মনটা মরেই থাকে। তার চেতন বুঝা যায় না।
পরিপাশ্বর্ের নানা ক্রিয়া/প্রতিক্রিয়ার ফল হিসেবে মনের একটি স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া হচ্ছে মনমরা ভাব (Depression)। কোনো কোনো লোক বলেন , তাঁরা দুঃখী, কিছু ভাল চলছেনা বা মনখারাপ। সবসময় বোঝাও যায় না কখন আপনার মন খারাপ। কখন আপনি গভীর হতাশায় পড়বেন তা বুঝা আরো কঠ
মনের অসীম ক্ষমতা। এই ক্ষমতা বেশি বুঝা যায় যখন মন বিদ্রোহ করে বসে। কোনো কাজে সে আর মন লাগায় না। এই যে মন বসে না এ থেকে ধীরে ধীরে তৈরি হতে পারে মনমরা ভাব। মনটা মরেই থাকে। তার চেতন বুঝা যায় না।
পরিপাশ্বর্ের নানা ক্রিয়া/প্রতিক্রিয়ার ফল হিসেবে মনের একটি স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া হচ্ছে মনমরা ভাব (Depression)। কোনো কোনো লোক বলেন , তাঁরা দুঃখী, কিছু ভাল চলছেনা বা মনখারাপ। সবসময় বোঝাও যায় না কখন আপনার মন খারাপ। কখন আপনি গভীর হতাশায় পড়বেন তা বুঝা আরো কঠ
গাইডেড ইমেজারি বা ছবি কল্পনা বলে একটি কথা আছে। আত্মসম্মোহনের একটি ধরণ। ইদানীং ডাক্তাররাও এ পদ্ধতিটি ব্যবহার করছেন ক্রনিক বা দীর্ঘসময় ধরে রোগে ভোগা লোকদের জন্য। তবে এটার মূল উদ্দেশ্য হলো বর্তমান মানসিক চাপ থেকে মনকে মুক্ত করা। এতে চাপ কমে একধরনের স্বস্তি ফিরে আসে দেহে-মনে।
আধুনিক জীবনে আমরা নানা কাজের কারণে স্ট্রেসড হয়ে পড়ে। সে সময় এধরনের গাইডেড ইমেজারি খুবই কাজে দেয়। পরীক্ষা করে দেখতে পারেন। নীচে একটা বিস্তৃত ব্যাখ্যা ও গল্প দেয়া আছে। করে দেখ