কয়েক সপ্তাহ আগে এখানে ইসলামে নারীদের পোষাক নিয়ে দুটি পক্ষের মধ্যে বেশ বিতর্ক লেগেছিল। উভয় পক্ষ একে অপরকে আক্রমণ করে কথাবার্তা বলছিলেন। কিন্তু সত্যিকার অর্থে যুক্তি দিয়ে, প্রমাণ, কোরআন থেকে রেফারেনস দিয়ে কেউ কোন কথা উত্থাপন করছিলেন না।
বিতর্ক যদি করতেই হয় তবে তাকে যথাযথ যুক্তির উপর ভিত্তি করে সাজাতে হবে। এজন্য একটু পড়ালেখা, একটু গবেষণার প্রয়োজন। সে কষ্টটুকু না করে শুধু গালাগালি আর হুমকি-ধমকিকে আশ্রয় করে তো কোনো সত্য প্রতিষ্ঠিত করা যাবে না। চাই
অনেকেই চমকে উঠবেন। দুই মেরুর দুই বাসিন্দা দু'জন। তাদের আবার মিলের প্রশ্ন উঠছে কেনো? অমিল ছাড়া দুজনের আছে কী?
হয়তো আপনারাই ঠিক। বদরুল নিজেই দীক্ষককে বলেছেন যে, "আপনি নাহয় আমার চেয়ে দু' কলম বেশি লেখাপড়া জানেন"। সুতরাং তাদের লেখা থেকে বুঝা যায় বিদ্যাশিক্ষায় একটা ফারাক আছে দু'জনের। এবং ফারাকটা বিশাল।
অমিলের তালিকায় আরো আসে তাদের ধর্মবিশ্বাস।
প্রোফাইলের দিকে তাকালে অনেক অমিল বের হয়। বদরুলের একখানা ফটুক শোভা পাচ্ছে, সাথে কিছু ভালো-মন্দ কথার বয়া
অনেকেই চমকে উঠবেন। দুই মেরুর দুই বাসিন্দা দু'জন। তাদের আবার মিলের প্রশ্ন উঠছে কেনো? অমিল ছাড়া দুজনের আছে কী?
হয়তো আপনারাই ঠিক। বদরুল নিজেই দীক্ষককে বলেছেন যে, "আপনি নাহয় আমার চেয়ে দু' কলম বেশি লেখাপড়া জানেন"। সুতরাং তাদের লেখা থেকে বুঝা যায় বিদ্যাশিক্ষায় একটা ফারাক আছে দু'জনের। এবং ফারাকটা বিশাল।
অমিলের তালিকায় আরো আসে তাদের ধর্মবিশ্বাস।
প্রোফাইলের দিকে তাকালে অনেক অমিল বের হয়। বদরুলের একখানা ফটুক শোভা পাচ্ছে, সাথে কিছু ভালো-মন্দ কথার বয়া
আন্তর্জালের অজস্র ব্লগসাইটে ইংরেজিতে লেখার মত অনেক সাইট আছে। বাঁধ ভাঙার আওয়াজ প্রিয় হয়েছিল কারণ এতে সরাসরি বাংলা লেখা যায়। তবু লিংকের জন্য, রেফারেনেসর জন্য, অনেক মন্তব্য ইংরেজি ভাষা থেকে তুলে দেবার জন্য ইংরেজি যাতে টাইপ করা যায় সে সুযোগ আমরা চেয়েছিলাম। কিন্তু আশংকা ছিল যে অনেকে এই সুযোগে পুরো পোস্টটাই ইংরেজিতে করবেন। একথা অনেকেই মানবেন যে, যারা বাংলা টাইপ করতে জানেন না তারাও কষ্ট করে এই সাইটে ব্লগ তৈরি করার জন্য বাংলায় লেখার চেষ্টা করেছেন। ধীরে
আন্তর্জালের অজস্র ব্লগসাইটে ইংরেজিতে লেখার মত অনেক সাইট আছে। বাঁধ ভাঙার আওয়াজ প্রিয় হয়েছিল কারণ এতে সরাসরি বাংলা লেখা যায়। তবু লিংকের জন্য, রেফারেনেসর জন্য, অনেক মন্তব্য ইংরেজি ভাষা থেকে তুলে দেবার জন্য ইংরেজি যাতে টাইপ করা যায় সে সুযোগ আমরা চেয়েছিলাম। কিন্তু আশংকা ছিল যে অনেকে এই সুযোগে পুরো পোস্টটাই ইংরেজিতে করবেন। একথা অনেকেই মানবেন যে, যারা বাংলা টাইপ করতে জানেন না তারাও কষ্ট করে এই সাইটে ব্লগ তৈরি করার জন্য বাংলায় লেখার চেষ্টা করেছেন। ধীরে
আমাদের কথা ওরা কেউ বিশ্বাস করেনি। ওরা আপনার আক্রান্ত হওয়া নিয়ে নানা অশ্লীল গল্প ফেঁেদছে। জামাতী মন্ত্রীর দেয়া ইংগিতের গন্ধ শুঁকে ওরা কেচ্ছা ছাপিয়েছে নিউজপ্রিন্ট ম্যাগাজিনে। যখন বাংলাদেশ ক্ষোভে সোচ্চার, শিক্ষার্থীরা কফিন বানিয়ে প্রতিবাদ করছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে। তখন ওরা লেলিয়ে দিয়েছে মাস্তানবাহিনী আর ছাত্রদের শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদের উপর বইয়ে দিয়েছে ঝড়। আমরা চিৎকার করে বলেছি এ আক্রমণ হিংস্র মৌলবাদী গোষ্ঠীর। যারা আপনার ছাপপান্ন হাজার বর্গমাইলের প
[গীতা পাঠ করায় খুব বেশি উৎসুক মানুষ পাওয়া যাচ্ছে না। ধর্মেমানুষের মন নেই। কিন্তু দীক্ষক বলেছেন, বেশি বেশি পাঠ করার জন্য। আলো ছড়াতে হবে। তাই আমি খুলে বসেছি পাঠের আসর। মানুষ বিষয়ক পাঠের আসর। বিষয়ের পছন্দ আমার, ব্যাখ্যা যার যার নিজের। আজকের পাঠ আহমদ ছফার প্রবন্ধ 'মূলত: মানুষ'।]
"মানুষের মান দাও
মানুষের গান দাও
মানুষ সবার সেরা
মানুষ ঈশ্বর ঘেরা
এ সংসারে।"
ছফা তার লেখা শুরু করেছেন এই লোককবিতার নামহীন কবির অনুভূতির প্রশংসা করে। তারপর তিন
[গীতা পাঠ করায় খুব বেশি উৎসুক মানুষ পাওয়া যাচ্ছে না। ধর্মেমানুষের মন নেই। কিন্তু দীক্ষক বলেছেন, বেশি বেশি পাঠ করার জন্য। আলো ছড়াতে হবে। তাই আমি খুলে বসেছি পাঠের আসর। মানুষ বিষয়ক পাঠের আসর। বিষয়ের পছন্দ আমার, ব্যাখ্যা যার যার নিজের। আজকের পাঠ আহমদ ছফার প্রবন্ধ 'মূলত: মানুষ'।]
"মানুষের মান দাও
মানুষের গান দাও
মানুষ সবার সেরা
মানুষ ঈশ্বর ঘেরা
এ সংসারে।"
ছফা তার লেখা শুরু করেছেন এই লোককবিতার নামহীন কবির অনুভূতির প্রশংসা করে। তারপর তিন
বলা হয়, গীতা শুধু একটি বই নয়। এ হলো জীবনের নিত্যসহচরী, অন্ধকারে আলো। যে আলো শ্রী ভগবানের বাণীর আলো। সব আলো যখন নিভে যায়, তখন এই আলোই জ্বলে। এ আলো নেভেনা কখনও।।
মহাভারতে বলা আছে:
"গীতা সুগীতা কর্তব্য, কিন্মনৈ: শাস্ত্রবিস্তরৈ:।।
অর্থাৎ বিস্তর শাস্ত্র পড়বার দরকার নেই তো! গীতাই ভালভাবে পড়া কর্তব্য। তাই যাদের বিস্তর শাস্ত্র পড়বার সময় নেই, বিদ্যাবুদ্ধিও তেমন নেই- তারা শুধু গীতাই পড়বে। তাহলেই সব পড়া হবে।।
আসুন পড়ি শ্লোক 2/27:
জাত
বলা হয়, গীতা শুধু একটি বই নয়। এ হলো জীবনের নিত্যসহচরী, অন্ধকারে আলো। যে আলো শ্রী ভগবানের বাণীর আলো। সব আলো যখন নিভে যায়, তখন এই আলোই জ্বলে। এ আলো নেভেনা কখনও।।
মহাভারতে বলা আছে:
"গীতা সুগীতা কর্তব্য, কিন্মনৈ: শাস্ত্রবিস্তরৈ:।।
অর্থাৎ বিস্তর শাস্ত্র পড়বার দরকার নেই তো! গীতাই ভালভাবে পড়া কর্তব্য। তাই যাদের বিস্তর শাস্ত্র পড়বার সময় নেই, বিদ্যাবুদ্ধিও তেমন নেই- তারা শুধু গীতাই পড়বে। তাহলেই সব পড়া হবে।।
আসুন পড়ি শ্লোক 2/27:
জাত