পৃথিবী শাসিত পুরুষ প্রণীত প্রথায়। নারী তাই অল্প কিছু সমাজ ছাড়া চরম উপেক্ষিত। (অল্প কিছু সমাজ বললাম, এই কারণে যে, আমার নিজেরই দেখা একাধিক আদিবাসী সমাজ আছে যেখানে সমাজ মাতৃতান্ত্রিক। খাসিয়া রাজার ছেলে রাজেশ প্রধান তাই প্রাপ্তবয়স্ক হলে মায়ের পদবী গ্রহণ করে। আর সম্পত্তি সবসময় পায় বড় মেয়েরা।) । এই উপেক্ষিত নারীদের কথা বলা হয় না বছর জুড়ে। বছরে অন্তত: তাই একটি দিনকে বিশেষ করে রাখা হয়েছে এই কথাগুলো বলার জন্য। পুরো বছর জুড়ে যদি সেসব উপেক্ষার কথা বলা যায়
ইয়াদ আনো প্রিয়তমা বলেছি হাজারবার
বেহেশতে হুরের বদলে তোমাকেই চাইবো
হায়েছের কালেও কোলে মাথা রেখে খেয়েছি কসম
যেমন তসবিহ জপি মাশুকে বান্দা মশগুল
লোহের প্রতি কণিকা তোমার ইশকে ব্যাকুল
দিলে চোট পেয়েছো জানি দেখে খুন রাঙা আমাকে
হেঁচড়ে এনেছে তোমার পায়ের কাছে
তোমার নুরানী চোখে আমি দেখেছি পাথর
আর আমারসন্তান ছিলো বেদনায় নির্বাক
আমাকে বন্দী দেখে মুনাফেকের হাতে
তুমি যে ঘুরিয়ে নিলে মুখ, চিনোনি আমায়?
সিদ্দিকুল ইসলাম আমি, আজন্ম তাই
অটলবি
ইয়াদ আনো প্রিয়তমা বলেছি হাজারবার
বেহেশতে হুরের বদলে তোমাকেই চাইবো
হায়েছের কালেও কোলে মাথা রেখে খেয়েছি কসম
যেমন তসবিহ জপি মাশুকে বান্দা মশগুল
লোহের প্রতি কণিকা তোমার ইশকে ব্যাকুল
দিলে চোট পেয়েছো জানি দেখে খুন রাঙা আমাকে
হেঁচড়ে এনেছে তোমার পায়ের কাছে
তোমার নুরানী চোখে আমি দেখেছি পাথর
আর আমারসন্তান ছিলো বেদনায় নির্বাক
আমাকে বন্দী দেখে মুনাফেকের হাতে
তুমি যে ঘুরিয়ে নিলে মুখ, চিনোনি আমায়?
সিদ্দিকুল ইসলাম আমি, আজন্ম তাই
অটলবি
প্রিয়তমা ফাহিমা আমার
ইবাদাতের ফাঁকে যখন আমি ঘুমে অচেতন
আল্লার আইন কায়েমের খোয়াব ভেঙে গেলে দেখি
মুশরিক মুনাফিক কালো পোষাকের ইঁদুরের দল
ঘিরে ফেলেছে আমার তাঁবু
আর মুরতাদের অস্ত্র তাক করা কলিজা সোজা
অকুতোভয় আমি তো চাই শাহাদতের শীর্ষ দরোজা
'তাকবীর তাকবীর' বলে ছুঁড়েছি জেহাদী বোমা
আল্লা ছাড়া আর কোনো সহায় ছিল না আমার
সঙ্গী এক মুজাহিদ সেও নত সেজদায়
জালিমের জেল থেকে শহীদের বেহেশত পসন্দ
কাফিরের জুলুম এড়াতে বেছে নেই আরাধ্য শাহাদত
প্রিয়তমা ফাহিমা আমার
ইবাদাতের ফাঁকে যখন আমি ঘুমে অচেতন
আল্লার আইন কায়েমের খোয়াব ভেঙে গেলে দেখি
মুশরিক মুনাফিক কালো পোষাকের ইঁদুরের দল
ঘিরে ফেলেছে আমার তাঁবু
আর মুরতাদের অস্ত্র তাক করা কলিজা সোজা
অকুতোভয় আমি তো চাই শাহাদতের শীর্ষ দরোজা
'তাকবীর তাকবীর' বলে ছুঁড়েছি জেহাদী বোমা
আল্লা ছাড়া আর কোনো সহায় ছিল না আমার
সঙ্গী এক মুজাহিদ সেও নত সেজদায়
জালিমের জেল থেকে শহীদের বেহেশত পসন্দ
কাফিরের জুলুম এড়াতে বেছে নেই আরাধ্য শাহাদত
সবাই বেশ বিব্রত এ লেখাটা নিয়ে, ইতিহাস বিশ্লেষনে তাদের কোনো সমস্যা ছিলো সমস্যা হয়েছে একটামাত্র সমাধানে, যদি ধর্ম মানুষের তৈরি একটা ধারনা হয় তবে ইশ্বর আছে এ কথা বলাটা ভন্ডামির পর্যায়ে পরে কি পরে না,
যেহেতু সংক্ষেপিত লেখাটা সবার বিশ্বাসের জায়গাটায় সামান্য আঘাত করেছে, আমি আবারও লেখার চেষ্টা করবো কিভাবে নৃতাত্তি্বক বিশ্লেষন এবং প্রত্নতাত্তি্বক খনন আমাদের এ ধারনায় নিয়ে আসে যে ধর্ম একটা ধারনা যা মানুষ তৈরি করেছে,
এর সপক্ষে বিপক্ষে মতামত থাকবেই, আমি আলোচনার পক্ষপাতি, অবশ্যই যুক্তির ধাপ মেনে, বন্ধুমনস্ক সুমন চৌধুরির কথাকে প্রামান্য মেনে আমি চেষ্টা করবো কয়েক প্রস্থে বিষয়টা নিয়ে লেখার যেখানে ধর্মভাবনার ক্রমবিকাশ এবং বিবর্তনের ধারাটা লিপিবদ্ধ হব
আসুন ব্লগে এখন শান্তি। সুতরাং কিছুক্ষণ গীতা পাঠ করি। বিটিভি-তে দেখতাম বিশেষ বিশেষ দিনে গীতা পাঠ হতো। সপ্তাহের সব দিনে তাদের সুযোগ হতো না। কারণ বাইবেল, ত্রিপিটকের জন্য সময় ছেড়ে দিতে হতো। সুতরাং আমার গীতা-সম্পর্কিত জ্ঞানের স্বল্পতা নিয়ে যদি আপনারা দোষ ধরেন তবে আমি বিটিভি-কে সাক্ষী মানবো। তবে শেখার তো কোনো বয়স নেই। সুতরাং সময় পেলেই বিভিন্ন অমৃতবচন পাঠ করা যায়। কিন্তু সনাতন ধর্মগুলোর ভাষা বড় খটমটে। ধর্মবিশ্বাসীরা কেন যে সেগুলো সহজ ভাষায় অনুবাদ করে র
আসুন ব্লগে এখন শান্তি। সুতরাং কিছুক্ষণ গীতা পাঠ করি। বিটিভি-তে দেখতাম বিশেষ বিশেষ দিনে গীতা পাঠ হতো। সপ্তাহের সব দিনে তাদের সুযোগ হতো না। কারণ বাইবেল, ত্রিপিটকের জন্য সময় ছেড়ে দিতে হতো। সুতরাং আমার গীতা-সম্পর্কিত জ্ঞানের স্বল্পতা নিয়ে যদি আপনারা দোষ ধরেন তবে আমি বিটিভি-কে সাক্ষী মানবো। তবে শেখার তো কোনো বয়স নেই। সুতরাং সময় পেলেই বিভিন্ন অমৃতবচন পাঠ করা যায়। কিন্তু সনাতন ধর্মগুলোর ভাষা বড় খটমটে। ধর্মবিশ্বাসীরা কেন যে সেগুলো সহজ ভাষায় অনুবাদ করে র
আন্তর্জালে অভূতপূর্ব প্রতীকি প্রতিবাদ বাংলাদেশের সময় হিসেবে শেষ হয়েছে। যারা এই প্রতিবাদে অংশ নিয়ে লেখালেখি বন্ধ রেখেছিলেন তাদেরকে দূরদর্শিতা ও বলিষ্ঠ মনোভাবের জন্য সংগ্রামী অভিনন্দন। যারা বাধাহীনভাবে মতামত প্রকাশের জন্য সোচ্চার হয়েছেন, সমর্থন জানিয়েছেন তাদেরকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা। যারা ভীরু ভীরু পায়ে ও শংকিত বুকে এই নীতিগত লড়াইকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন তাদেরকে অযুত অভিনন্দন। সত্যিকার স্বাধীনতা ছাড়া লেখালেখি তা যে মাত্রায়ই হোক না কেন, অর্থহীন। সৃজনশীলত
মুক্তচিন্তাকে সমুন্নত ও বাধামুক্ত রাখতে অনেক শীর্ষস্থানীয় ব্লগার 5 ও 6 মার্চলেখা বন্ধ রেখে প্রতীকি প্রতিবাদ করেছেন। তাদের অনুপস্থিতিতে কাযত: এই সাইট প্রাণস্পন্দনহীন হয়ে পড়েছিল। এই প্রতিবাদে অনেকে সংহতি প্রকাশ করেছেন। ভিন্ন মন্তব্য পোষণ করে অনেকে তাদের পোস্টিং অব্যাহত রেখেছেন। কিন্তু মুক্তভাবে নিজের মত প্রকাশের স্বাধীনতার বিষয়ে সবাই ছিলেন সোচ্চার। মত প্রকাশ ও সৃজনশীলতাকে অহেতুক সেনসরশিপের হাত থেকে মুক্ত করার জন্য বাংলা ব্লগিং সাইটে এই অভূতপূর্ব ক